
বিডিজেন ডেস্ক

থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
মহামারি পরবর্তী ভ্রমণ সহজ করার জন্য ২০২৩ সালের নভেম্বরে এই নিয়মটি সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছিল। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আবেদনকারীকে থাইল্যান্ডে অবস্থানকালে নিজেদের ভরণপোষণের আর্থিক সক্ষমতা প্রমাণ করতে হবে।
থাইল্যান্ডের সরকারি ই-ভিসা পোর্টালের বরাত দিয়ে ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আবেদনকারীদের এখন কমপক্ষে ২০ হাজার থাই বাথ (প্রায় ৫৫০ ইউএস ডলার) আর্থিক প্রমাণ হিসেবে জমা দিতে হবে। গ্রহণযোগ্য নথিপত্রের মধ্যে রয়েছে সর্বশেষ তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা যদি অন্য কেউ ভ্রমণের খরচ বহন করে থাকে তাহলে তার স্পনসরশিপের চিঠি। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স এবং নরওয়েসহ বিশ্বব্যাপী থাই দূতাবাসগুলো এই নিয়ম কার্যকর করছে।
আর্থিক নথিপত্রের পাশাপাশি, পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের নিম্নলিখিত কাগজপত্রও জমা দিতে হবে
কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ পাসপোর্ট
সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি
বাসস্থানের প্রমাণ, যেমন ইউটিলিটি বিল বা ভাড়া চুক্তি
যাওয়া-আসার টিকিট যা প্রবেশের এবং প্রস্থানের তারিখ নিশ্চিত করে
আবাসনের বিবরণ, যেমন হোটেল বুকিং বা হোস্টের তথ্য
এই নথিগুলো একক-প্রবেশের পর্যটন ভিসার জন্য প্রয়োজনীয়। এ ধরনের ভিসায় সাধারণত ৬০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেওয়া হয়।
বর্তমানে, ৯৩টি দেশের পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়াই থাইল্যান্ডে ৬০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারেন। তবে, এই নীতিটিও পর্যালোচনাধীন। ভিসা অপব্যবহারের উদ্বেগের কারণে থাই কর্তৃপক্ষ ভিসা-মুক্ত থাকার সময়সীমা কমিয়ে ৩০ দিন করার কথা বিবেচনা করছে। এ ব্যাপারে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি, তবে আগামী মাসগুলোতে এ বিষয়ে হালনাগাদ জানানো হতে পারে।
আর্থিক প্রমাণের প্রয়োজনীয়তা আনুষ্ঠানিকভাবে পর্যটন ভিসার আবেদনের সঙ্গে যুক্ত। তবে অন অ্যারাইভাল ভিসায় ভ্রমণকারীদের সচেতন থাকতে হবে যে থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা প্রবেশের সময় পর্যাপ্ত তহবিলের প্রমাণ চাইতেও পারেন। সবসময় এটি প্রয়োগ করা হয় না, তবে কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে নথি চাওয়ার অধিকার রয়েছে। এ ছাড়া প্রমাণ দেখাতে ব্যর্থ হলে প্রবেশে বাধা দেওয়াও হতে পারে।

থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
মহামারি পরবর্তী ভ্রমণ সহজ করার জন্য ২০২৩ সালের নভেম্বরে এই নিয়মটি সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছিল। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, আবেদনকারীকে থাইল্যান্ডে অবস্থানকালে নিজেদের ভরণপোষণের আর্থিক সক্ষমতা প্রমাণ করতে হবে।
থাইল্যান্ডের সরকারি ই-ভিসা পোর্টালের বরাত দিয়ে ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আবেদনকারীদের এখন কমপক্ষে ২০ হাজার থাই বাথ (প্রায় ৫৫০ ইউএস ডলার) আর্থিক প্রমাণ হিসেবে জমা দিতে হবে। গ্রহণযোগ্য নথিপত্রের মধ্যে রয়েছে সর্বশেষ তিন মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা যদি অন্য কেউ ভ্রমণের খরচ বহন করে থাকে তাহলে তার স্পনসরশিপের চিঠি। যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স এবং নরওয়েসহ বিশ্বব্যাপী থাই দূতাবাসগুলো এই নিয়ম কার্যকর করছে।
আর্থিক নথিপত্রের পাশাপাশি, পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের নিম্নলিখিত কাগজপত্রও জমা দিতে হবে
কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য বৈধ পাসপোর্ট
সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি
বাসস্থানের প্রমাণ, যেমন ইউটিলিটি বিল বা ভাড়া চুক্তি
যাওয়া-আসার টিকিট যা প্রবেশের এবং প্রস্থানের তারিখ নিশ্চিত করে
আবাসনের বিবরণ, যেমন হোটেল বুকিং বা হোস্টের তথ্য
এই নথিগুলো একক-প্রবেশের পর্যটন ভিসার জন্য প্রয়োজনীয়। এ ধরনের ভিসায় সাধারণত ৬০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি দেওয়া হয়।
বর্তমানে, ৯৩টি দেশের পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়াই থাইল্যান্ডে ৬০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারেন। তবে, এই নীতিটিও পর্যালোচনাধীন। ভিসা অপব্যবহারের উদ্বেগের কারণে থাই কর্তৃপক্ষ ভিসা-মুক্ত থাকার সময়সীমা কমিয়ে ৩০ দিন করার কথা বিবেচনা করছে। এ ব্যাপারে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি, তবে আগামী মাসগুলোতে এ বিষয়ে হালনাগাদ জানানো হতে পারে।
আর্থিক প্রমাণের প্রয়োজনীয়তা আনুষ্ঠানিকভাবে পর্যটন ভিসার আবেদনের সঙ্গে যুক্ত। তবে অন অ্যারাইভাল ভিসায় ভ্রমণকারীদের সচেতন থাকতে হবে যে থাইল্যান্ডের ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা প্রবেশের সময় পর্যাপ্ত তহবিলের প্রমাণ চাইতেও পারেন। সবসময় এটি প্রয়োগ করা হয় না, তবে কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে নথি চাওয়ার অধিকার রয়েছে। এ ছাড়া প্রমাণ দেখাতে ব্যর্থ হলে প্রবেশে বাধা দেওয়াও হতে পারে।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।