বিডিজেন ডেস্ক
শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ছাড়া পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, শক্তিশালী প্রতিরক্ষা গড়ে তুলতে কোন কোন ক্ষেত্রে জোর দেওয়া উচিত, তা গবেষণার মাধ্যমে বের করতে হবে। একই সঙ্গে খাদ্য, পানি, জ্বালানি নিরাপত্তাসহ সব ক্ষেত্রেই গবেষণার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি।
খবর প্রথম আলোর।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানী ঢাকার র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলের বলরুমে ‘ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (এফএসডিএস)’ নামে গবেষণাধর্মী নতুন একটি প্রতিষ্ঠানের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি দেশে সুশাসন, জাতীয় নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও নীতি প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সহযোগিতার লক্ষ্যে গবেষণা করবে। এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ফজলে এলাহী আকবর।
এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বাংলাদেশে অনেক গবেষণা সংস্থা আছে। তারা ভালো গবেষণা করেছে। কিন্তু নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে গবেষণার ফলাফলের প্রতিফলন কম দেখা গেছে। সরকার ও বেসরকারি খাত যদি নীতি পদক্ষেপের ক্ষেত্রে গবেষণার ফলাফলকে বিবেচনায় না নেয়, তাহলে গবেষণা কাজে লাগবে না।
এফএসডিএস প্রতিষ্ঠাকে সময়োপযোগী উদ্যোগ হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, সুশাসন, টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জাতীয় সংহতির জন্য গবেষণাভিত্তিক নীতিকাঠামো দরকার। কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে নতুন এই প্রতিষ্ঠানকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন সেনাপ্রধান।
অনুষ্ঠানে এফএসডিএসের চেয়ারম্যান ফজলে ইলাহী আকবর বলেন, তাদের এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য হলো জাতীয় সংহতি ও অগ্রগতির স্বার্থে সবার মধ্যে সহযোগিতা ও সংযোগ বৃদ্ধি করা। তিনি বলেন, একই লক্ষ্য নিয়ে দেশে আরও কিছু চিন্তন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের মূল দৃষ্টিভঙ্গি জাতীয় চেতনার মশাল প্রজ্বলিত করে-‘বাংলাদেশ ফার্স্ট’ নীতি অবলম্বন। এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান মনোযোগ থাকবে জাতীয় নিরাপত্তা, বেসামরিক ও সামরিক খাতের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং ভূরাজনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি বজায় রাখতে সহযোগিতা করা।
বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও সম্প্রসারিত করার জন্য আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার বাজারে প্রবেশের উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে মনে করেন ফজলে এলাহী আকবর। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বাজার বৈচিত্র্যপূর্ণ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।
বাংলাদেশের জন্য বঙ্গোপসাগর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ফজলে এলাহী আকবর বলেন, কারণ, এটি বৈশ্বিক বাণিজ্য ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি কৌশলগত সামুদ্রিক অঞ্চল। এর প্রাকৃতিক সম্পদ ও গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুটগুলোর (সমুদ্র পরিবহনের পথ) প্রতি আন্তর্জাতিক মহলের আগ্রহ ক্রমে বাড়ছে। এটা বাংলাদেশকে আঞ্চলিক সামুদ্রিক নিরাপত্তায় প্রধান অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।
প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ককে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বলে উল্লেখ করেন ফজলে এলাহী আকবর। তিনি বলেন, ‘জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তার ভিত্তিতে কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখা অপরিহার্য। যা আমাদের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্যোগের মূল ভিত্তি হতে পারে। দুঃখজনকভাবে, আমাদের রাজনৈতিক আলোচনায় এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রায়ই উপেক্ষিত হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, আইনের অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন খান এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসান বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল হাসান মাহমুদ খান ও নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, সাবেক সেনাপ্রধান অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল এম নূরউদ্দীন খান, সাবেক পুলিশপ্রধান আশরাফুল হুদা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান (অব.) এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, দেশ রূপান্তর সম্পাদক কামাল উদ্দিন সবুজ, একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তারসহ অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তারাও এই অনুষ্ঠানে ছিলেন। সব শেষে অতিথিদের ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন মেজর জেনারেল (অব.) কালাম।
সূত্র: প্রথম আলো
শক্তিশালী প্রতিরক্ষা ছাড়া পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, শক্তিশালী প্রতিরক্ষা গড়ে তুলতে কোন কোন ক্ষেত্রে জোর দেওয়া উচিত, তা গবেষণার মাধ্যমে বের করতে হবে। একই সঙ্গে খাদ্য, পানি, জ্বালানি নিরাপত্তাসহ সব ক্ষেত্রেই গবেষণার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি।
খবর প্রথম আলোর।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানী ঢাকার র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলের বলরুমে ‘ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (এফএসডিএস)’ নামে গবেষণাধর্মী নতুন একটি প্রতিষ্ঠানের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি দেশে সুশাসন, জাতীয় নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও নীতি প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সহযোগিতার লক্ষ্যে গবেষণা করবে। এই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ফজলে এলাহী আকবর।
এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বাংলাদেশে অনেক গবেষণা সংস্থা আছে। তারা ভালো গবেষণা করেছে। কিন্তু নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে গবেষণার ফলাফলের প্রতিফলন কম দেখা গেছে। সরকার ও বেসরকারি খাত যদি নীতি পদক্ষেপের ক্ষেত্রে গবেষণার ফলাফলকে বিবেচনায় না নেয়, তাহলে গবেষণা কাজে লাগবে না।
এফএসডিএস প্রতিষ্ঠাকে সময়োপযোগী উদ্যোগ হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, সুশাসন, টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জাতীয় সংহতির জন্য গবেষণাভিত্তিক নীতিকাঠামো দরকার। কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে নতুন এই প্রতিষ্ঠানকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন সেনাপ্রধান।
অনুষ্ঠানে এফএসডিএসের চেয়ারম্যান ফজলে ইলাহী আকবর বলেন, তাদের এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য হলো জাতীয় সংহতি ও অগ্রগতির স্বার্থে সবার মধ্যে সহযোগিতা ও সংযোগ বৃদ্ধি করা। তিনি বলেন, একই লক্ষ্য নিয়ে দেশে আরও কিছু চিন্তন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের মূল দৃষ্টিভঙ্গি জাতীয় চেতনার মশাল প্রজ্বলিত করে-‘বাংলাদেশ ফার্স্ট’ নীতি অবলম্বন। এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান মনোযোগ থাকবে জাতীয় নিরাপত্তা, বেসামরিক ও সামরিক খাতের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং ভূরাজনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি বজায় রাখতে সহযোগিতা করা।
বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও সম্প্রসারিত করার জন্য আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার বাজারে প্রবেশের উদ্যোগ নেওয়া দরকার বলে মনে করেন ফজলে এলাহী আকবর। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বাজার বৈচিত্র্যপূর্ণ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।
বাংলাদেশের জন্য বঙ্গোপসাগর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ফজলে এলাহী আকবর বলেন, কারণ, এটি বৈশ্বিক বাণিজ্য ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি কৌশলগত সামুদ্রিক অঞ্চল। এর প্রাকৃতিক সম্পদ ও গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুটগুলোর (সমুদ্র পরিবহনের পথ) প্রতি আন্তর্জাতিক মহলের আগ্রহ ক্রমে বাড়ছে। এটা বাংলাদেশকে আঞ্চলিক সামুদ্রিক নিরাপত্তায় প্রধান অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।
প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সম্পর্ককে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বলে উল্লেখ করেন ফজলে এলাহী আকবর। তিনি বলেন, ‘জাতীয় স্বার্থ ও নিরাপত্তার ভিত্তিতে কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন বজায় রাখা অপরিহার্য। যা আমাদের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক উদ্যোগের মূল ভিত্তি হতে পারে। দুঃখজনকভাবে, আমাদের রাজনৈতিক আলোচনায় এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি প্রায়ই উপেক্ষিত হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, আইনের অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন খান এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসান বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল হাসান মাহমুদ খান ও নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, সাবেক সেনাপ্রধান অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল এম নূরউদ্দীন খান, সাবেক পুলিশপ্রধান আশরাফুল হুদা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান (অব.) এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, দেশ রূপান্তর সম্পাদক কামাল উদ্দিন সবুজ, একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তারসহ অবসরপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তারাও এই অনুষ্ঠানে ছিলেন। সব শেষে অতিথিদের ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন মেজর জেনারেল (অব.) কালাম।
সূত্র: প্রথম আলো
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধনের জন্য ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ নামের অ্যাপ তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অত্যাধুনিক ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করেছে ফ্রান্স। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ভিসা প্রার্থী বাংলাদেশি আবেদনকারীদের উন্নত সেবা প্রদানের জন্য আবেদন কেন্দ্রটি চালু করা হয়।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রবাসী বাংলাদেশিরা যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা আছে বলে ইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
অবৈধ পথে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিতে গিয়ে লিবিয়ায় ধরা পড়া ১৭৬ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।