বিডিজেন ডেস্ক
আওয়ামী লীগকে নাকচ করতে হলে ভোটের মাধ্যমে করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্টকে ভোটের মাধ্যমে চরমভাবে পরাজিত করতে হবে। অন্য কোনোভাবে সেটা করতে গেলে তা সুফল বয়ে আনবে না।
তিনি আরও বলেন, ক্ষমতায় থাকতে শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনা নানা ‘বয়ান’ তৈরি করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, আর কোনো নতুন বয়ান চাই না। এখন একমাত্র বয়ান হচ্ছে, গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে আসতে হবে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
‘ভয়েস অব ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ভোটার রাইটস’ নামের একটি সংগঠন এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ: নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এ সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী অধ্যাপক এম মুজিবুর রহমান।
আমীর খসরু বলেন, যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার গঠিত হতে হবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি যদি নির্বাচিত না হন, তাহলে আপনার তো কোনো দায়বদ্ধতা নেই, জবাবদিহি নেই। হাসিনার কোনো জবাবদিহি ছিল না। কারণ, সে তো নির্বাচিত ছিল না। শেখ মুজিবুর রহমানের সময়ে উনি যে বাকশাল করেছিলেন—একদলীয় শাসন; ওনারা নির্বাচনের ধার ধারেননি। ওই জন্য বয়ান সৃষ্টি করা হয়। সে বয়ানে উনি দেশ চালিয়ে গেছেন। হাসিনা আরেক বয়ানে চালিয়ে গেছেন। আমরা আর নতুন বয়ান চাই না।’
আমির খসরু বলেন, ‘একমাত্র বয়ান হচ্ছে গণতান্ত্রিক অর্ডার (ধারায়) ফিরে আসতে হবে। জনগণের কাছে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে। জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। আপনি গণতন্ত্রের কথা বলেন, আর নিত্যনতুন বয়ান সৃষ্টি করে জনগণের ক্ষমতা সীমিত করবেন, সেটা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
আবারও জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের কথা উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে থাকা সব দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটা জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হবে। জনগণের আস্থা নিয়ে সংস্কার করতে হবে। সেটা একমাত্র সম্ভব নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমতুল্লাহ প্রমুখ
আরও পড়ুন
আওয়ামী লীগকে নাকচ করতে হলে ভোটের মাধ্যমে করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্টকে ভোটের মাধ্যমে চরমভাবে পরাজিত করতে হবে। অন্য কোনোভাবে সেটা করতে গেলে তা সুফল বয়ে আনবে না।
তিনি আরও বলেন, ক্ষমতায় থাকতে শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনা নানা ‘বয়ান’ তৈরি করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, আর কোনো নতুন বয়ান চাই না। এখন একমাত্র বয়ান হচ্ছে, গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরে আসতে হবে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
‘ভয়েস অব ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ভোটার রাইটস’ নামের একটি সংগঠন এ আলোচনা সভার আয়োজন করে। ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ: নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এ সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী অধ্যাপক এম মুজিবুর রহমান।
আমীর খসরু বলেন, যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার গঠিত হতে হবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি যদি নির্বাচিত না হন, তাহলে আপনার তো কোনো দায়বদ্ধতা নেই, জবাবদিহি নেই। হাসিনার কোনো জবাবদিহি ছিল না। কারণ, সে তো নির্বাচিত ছিল না। শেখ মুজিবুর রহমানের সময়ে উনি যে বাকশাল করেছিলেন—একদলীয় শাসন; ওনারা নির্বাচনের ধার ধারেননি। ওই জন্য বয়ান সৃষ্টি করা হয়। সে বয়ানে উনি দেশ চালিয়ে গেছেন। হাসিনা আরেক বয়ানে চালিয়ে গেছেন। আমরা আর নতুন বয়ান চাই না।’
আমির খসরু বলেন, ‘একমাত্র বয়ান হচ্ছে গণতান্ত্রিক অর্ডার (ধারায়) ফিরে আসতে হবে। জনগণের কাছে জনগণের মালিকানা ফিরিয়ে দিতে হবে। জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। আপনি গণতন্ত্রের কথা বলেন, আর নিত্যনতুন বয়ান সৃষ্টি করে জনগণের ক্ষমতা সীমিত করবেন, সেটা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
আবারও জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের কথা উল্লেখ করে আমীর খসরু বলেন, ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে থাকা সব দলের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটা জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হবে। জনগণের আস্থা নিয়ে সংস্কার করতে হবে। সেটা একমাত্র সম্ভব নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে।
আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমতুল্লাহ প্রমুখ
আরও পড়ুন
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ ও ভিজ্যুয়াল ডকিং গাইডেন্স সিস্টেম (জিডিজিএস) প্রথমবারের মতো ব্যবহার করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট।
গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদের বলেছেন, যে যা-ই বলুক, সত্য প্রকাশে তিনি একচুলও পিছপা হবেন না। সত্য আজ নয় কাল প্রতিষ্ঠা হবেই। সত্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পিছপা হওয়া যাবে না। যে যা বলার বলুক।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাত ৮টা ২০ মিনিটে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।