
প্রতিবেদক, বিডিজেন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত সবার ঐক্যমতের ভিত্তিতে এখন থেকে সব কর্মসূচি ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য’ ব্যানারে পালিত হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ শনিবার (১০ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গত দুই দিন ধরে ছাত্র-জনতা রাস্তায় অবস্থান করছে। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এই অবস্থান কর্মসূচি চলছে। জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের সর্বস্তরের ছাত্র ও নাগরিকেরা স্বৈরাচারের পতন ঘটাতে সক্ষম হলেও, এখনও পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘গত দুই দিনে এই আন্দোলনকে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। নানাভাবে আন্দোলনকে বিতর্কিত ও বিভক্ত করার প্রচেষ্টা চলছে। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, এই আন্দোলন কোনও একক দলের বা মতের নয়। বাংলাদেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একত্রিত হয়েছে।’
ঢাকাসহ সারা দেশের ছাত্র-জনতাকে জুলাইয়ের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত গণঅভ্যুত্থানপন্থি সব মত ও দল একত্রে আন্দোলন চালিয়ে যাবে। জুলাই এখনো শেষ হয়ে যায়নি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধ থাকবে।’

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত সবার ঐক্যমতের ভিত্তিতে এখন থেকে সব কর্মসূচি ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য’ ব্যানারে পালিত হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
আজ শনিবার (১০ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গত দুই দিন ধরে ছাত্র-জনতা রাস্তায় অবস্থান করছে। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এই অবস্থান কর্মসূচি চলছে। জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে দলমত নির্বিশেষে বাংলাদেশের সর্বস্তরের ছাত্র ও নাগরিকেরা স্বৈরাচারের পতন ঘটাতে সক্ষম হলেও, এখনও পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে পারেনি।’
তিনি বলেন, ‘গত দুই দিনে এই আন্দোলনকে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। নানাভাবে আন্দোলনকে বিতর্কিত ও বিভক্ত করার প্রচেষ্টা চলছে। আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, এই আন্দোলন কোনও একক দলের বা মতের নয়। বাংলাদেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে একত্রিত হয়েছে।’
ঢাকাসহ সারা দেশের ছাত্র-জনতাকে জুলাইয়ের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত গণঅভ্যুত্থানপন্থি সব মত ও দল একত্রে আন্দোলন চালিয়ে যাবে। জুলাই এখনো শেষ হয়ে যায়নি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধ থাকবে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।