প্রতিবেদক, বিডিজেন
চলমান আন্তর্জাতিক উত্তেজনা এবং নিরাপত্তা উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে মধ্যপ্রাচ্যের ৪টি গুরুত্বপূর্ণ দেশ—কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও বাহরাইন সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফলে দোহা, দুবাই, আবুধাবি, কুয়েত ও বাহরাইন হয়ে আগমন ও বহির্গমনকারী সকল বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এতে করে ঢাকা থেকে এসব দেশের গন্তব্যে কিংবা সেগুলোর মাধ্যমে ট্রানজিটে যাত্রা করতে যাওয়া যাত্রীরা বিপাকে পড়েছেন।
শাহজালাল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের প্রতি সহানুভূতি ও সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, যেসব যাত্রী কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত কিংবা বাহরাইন হয়ে যাত্রার পরিকল্পনা করেছিলেন, তারা যেন নিজ নিজ এয়ারলাইনস অফিসের সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে যোগাযোগ করেন। ভ্রমণ সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এই পদক্ষেপ জরুরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ঢাকা থেকে নিয়মিতভাবে এসব গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস, ফ্লাই দুবাই, এমিরেটস এয়ালাইনস, কুয়েত এয়ারওয়েজ, গালফ এয়ার ও কাতার এয়ারওয়েজ। এসব এয়ারলাইনসের যাত্রীরা বর্তমানে সংশয়ে রয়েছেন এবং অনেক ফ্লাইট বাতিল অথবা গন্তব্য পরিবর্তনের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন।
শাহজালাল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আরও বলেছে, ‘বিমান চলাচল পরিস্থিতি সম্পর্কে নতুন কোনো নির্দেশনা বা আপডেট পাওয়া গেলে তা যথাসময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সকল যাত্রীকে ধৈর্য ধরার এবং যথাযথ তথ্য যাচাই করে যাত্রা পরিকল্পনা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
সাময়িক এই নিষেধাজ্ঞার কারণে গড়ে প্রতিদিন মধ্যপ্রাচ্যমুখী হাজারের বেশি প্রবাসী যাত্রী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন; বিশেষ করে ঈদ-পরবর্তী সময়ে অনেকে কর্মস্থলে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
চলমান আন্তর্জাতিক উত্তেজনা এবং নিরাপত্তা উদ্বেগের প্রেক্ষাপটে মধ্যপ্রাচ্যের ৪টি গুরুত্বপূর্ণ দেশ—কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত ও বাহরাইন সাময়িকভাবে তাদের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা করেছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফলে দোহা, দুবাই, আবুধাবি, কুয়েত ও বাহরাইন হয়ে আগমন ও বহির্গমনকারী সকল বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এতে করে ঢাকা থেকে এসব দেশের গন্তব্যে কিংবা সেগুলোর মাধ্যমে ট্রানজিটে যাত্রা করতে যাওয়া যাত্রীরা বিপাকে পড়েছেন।
শাহজালাল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের প্রতি সহানুভূতি ও সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, যেসব যাত্রী কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত কিংবা বাহরাইন হয়ে যাত্রার পরিকল্পনা করেছিলেন, তারা যেন নিজ নিজ এয়ারলাইনস অফিসের সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে যোগাযোগ করেন। ভ্রমণ সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে এই পদক্ষেপ জরুরি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
ঢাকা থেকে নিয়মিতভাবে এসব গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস, ফ্লাই দুবাই, এমিরেটস এয়ালাইনস, কুয়েত এয়ারওয়েজ, গালফ এয়ার ও কাতার এয়ারওয়েজ। এসব এয়ারলাইনসের যাত্রীরা বর্তমানে সংশয়ে রয়েছেন এবং অনেক ফ্লাইট বাতিল অথবা গন্তব্য পরিবর্তনের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন।
শাহজালাল বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আরও বলেছে, ‘বিমান চলাচল পরিস্থিতি সম্পর্কে নতুন কোনো নির্দেশনা বা আপডেট পাওয়া গেলে তা যথাসময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সকল যাত্রীকে ধৈর্য ধরার এবং যথাযথ তথ্য যাচাই করে যাত্রা পরিকল্পনা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
সাময়িক এই নিষেধাজ্ঞার কারণে গড়ে প্রতিদিন মধ্যপ্রাচ্যমুখী হাজারের বেশি প্রবাসী যাত্রী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন; বিশেষ করে ঈদ-পরবর্তী সময়ে অনেকে কর্মস্থলে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের পর থেকে বাংলাদেশের বিনোদন জগতের শিল্পীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভাজন। সেই বিভাজনের রেশ এখনো কাটেনি। সুযোগ পেলেই একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছপা হচ্ছেন না অনেকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল বিবাদে জড়িয়েছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ও সোহানা সাবা।
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে আটক হওয়া বাংলাদেশের একদল নাগরিককে ঢাকায় পাঠিয়ে দিচ্ছে দেশটির সরকার। একটি সামরিক বিমানে আজ শনিবার (২ আগস্ট) তাদের ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে।