সম্পাদক পরিষদের বৈঠকে উদ্বেগ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে উল্লেখ করে গণমাধ্যমসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে ‘মব জাস্টিস’ কঠোর হাতে দমন করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ।
গত ৪ অক্টোবর সোমবার সম্পাদক পরিষদের এক বৈঠক থেকে এ আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের প্রতি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা পরিপন্থী কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান হয়েছে।
দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ গতকাল ৫ অক্টোবরে মঙ্গলবার সংগঠনের পক্ষ থেকে পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে।
সম্পাদক পরিষদ বলেছে, গত ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান ও এর মধ্য দিয়ে সৃষ্ট নতুন বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিশ্রুতি হলো, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। অন্তর্বর্তী সরকারসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ থেকে এ প্রতিশ্রুতি বারবার ব্যক্ত করা হয়েছে।
সম্পাদক পরিষদ অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা অক্ষুণ্ন রাখার পরিবেশ নিশ্চিত করার এ প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও এখনো সমাজের কোনো কোনো অংশ থেকে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতার ওপর নানাভাবে আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি মুদ্রিত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলা ও ঘেরাওয়ের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি পত্রিকা তাদের প্রধান কার্যালয়ের নিরাপত্তা চেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে আবেদনও করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টিও উল্লেখযোগ্য।
সম্পাদক পরিষদ মনে করে, কোনো পত্রিকার পরিবেশিত কোনো সংবাদ বা সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে তিনি লেখালেখির মাধ্যমে নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু এভাবে হুমকির মাধ্যমে সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধের প্রয়াস বিগত কাঠামোর জনবিরোধী চর্চার পুনরাবৃত্তিরই নামান্তর।
সম্পাদক পরিষদ এভাবে স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা ও পরিবেশকে ব্যাহত করার প্রয়াসের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। একই সঙ্গে সরকারের প্রতি আহ্বান, গণমাধ্যমসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে মব জাস্টিস কঠোরহস্তে দমন করুন।
গত সোমবারের এই বৈঠকটি দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনামের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, নিউ এজের সম্পাদক নুরুল কবির, আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান, ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, সংবাদের সম্পাদক আলতামাশ কবির, ঢাকা ট্রিবিউনের সম্পাদক জাফর সোবহান, দেশ রূপান্তরের সম্পাদক মোস্তফা মামুন ও সংবাদের নির্বাহী সম্পাদক শাহরিয়ার করিম।

সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে উল্লেখ করে গণমাধ্যমসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে ‘মব জাস্টিস’ কঠোর হাতে দমন করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ।
গত ৪ অক্টোবর সোমবার সম্পাদক পরিষদের এক বৈঠক থেকে এ আহ্বান জানানো হয়। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের প্রতি সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা পরিপন্থী কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান হয়েছে।
দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ গতকাল ৫ অক্টোবরে মঙ্গলবার সংগঠনের পক্ষ থেকে পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে।
সম্পাদক পরিষদ বলেছে, গত ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান ও এর মধ্য দিয়ে সৃষ্ট নতুন বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিশ্রুতি হলো, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। অন্তর্বর্তী সরকারসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষ থেকে এ প্রতিশ্রুতি বারবার ব্যক্ত করা হয়েছে।
সম্পাদক পরিষদ অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে, স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা অক্ষুণ্ন রাখার পরিবেশ নিশ্চিত করার এ প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও এখনো সমাজের কোনো কোনো অংশ থেকে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর স্বাধীনতার ওপর নানাভাবে আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি মুদ্রিত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে হামলা ও ঘেরাওয়ের হুমকি দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রথম আলো, ডেইলি স্টারসহ কয়েকটি পত্রিকা তাদের প্রধান কার্যালয়ের নিরাপত্তা চেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে আবেদনও করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর দ্রুতগতিতে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টিও উল্লেখযোগ্য।
সম্পাদক পরিষদ মনে করে, কোনো পত্রিকার পরিবেশিত কোনো সংবাদ বা সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে তিনি লেখালেখির মাধ্যমে নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু এভাবে হুমকির মাধ্যমে সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধের প্রয়াস বিগত কাঠামোর জনবিরোধী চর্চার পুনরাবৃত্তিরই নামান্তর।
সম্পাদক পরিষদ এভাবে স্বাধীন সাংবাদিকতার চর্চা ও পরিবেশকে ব্যাহত করার প্রয়াসের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। একই সঙ্গে সরকারের প্রতি আহ্বান, গণমাধ্যমসহ সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে মব জাস্টিস কঠোরহস্তে দমন করুন।
গত সোমবারের এই বৈঠকটি দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনামের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, নিউ এজের সম্পাদক নুরুল কবির, আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান, ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, সংবাদের সম্পাদক আলতামাশ কবির, ঢাকা ট্রিবিউনের সম্পাদক জাফর সোবহান, দেশ রূপান্তরের সম্পাদক মোস্তফা মামুন ও সংবাদের নির্বাহী সম্পাদক শাহরিয়ার করিম।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।