বিডিজেন ডেস্ক
কুয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় শেখ আবু বাক্কার এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। রোববার বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
খবর আজকের পত্রিকার।
নিহত শেখ আবু বাক্কার (৩৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলা চাতলপাড় ইউনিয়নের কচুয়া সরিষাপুর গ্রামের মো. শেখ কবির আনসারীর ছেলে। আবু বাক্কার তিন পুত্রসন্তানের বাবা।
আবু বাক্কারের স্বজনেরা জানান, প্রায় ২০ বছর ধরে কুয়েতে কাজ করতেন আবু বাক্কার। সেখানে তিনি প্রাইভেট কারে রাইড শেয়ারিং করতেন। ঘটনার দিন রাইড শেয়ারিং করতে গিয়ে তার প্রাইভেট কারটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন নিহতের চাচতো ভাই শেখ আবু সামা আনসারী। তিনি বলেন, ‘আমার ভাইয়ের লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চলছে।’
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখনো বিস্তারিত জানতে পারিনি। তবে আমি খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
কুয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় শেখ আবু বাক্কার এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। রোববার বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
খবর আজকের পত্রিকার।
নিহত শেখ আবু বাক্কার (৩৪) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলা চাতলপাড় ইউনিয়নের কচুয়া সরিষাপুর গ্রামের মো. শেখ কবির আনসারীর ছেলে। আবু বাক্কার তিন পুত্রসন্তানের বাবা।
আবু বাক্কারের স্বজনেরা জানান, প্রায় ২০ বছর ধরে কুয়েতে কাজ করতেন আবু বাক্কার। সেখানে তিনি প্রাইভেট কারে রাইড শেয়ারিং করতেন। ঘটনার দিন রাইড শেয়ারিং করতে গিয়ে তার প্রাইভেট কারটি দুর্ঘটনার শিকার হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন নিহতের চাচতো ভাই শেখ আবু সামা আনসারী। তিনি বলেন, ‘আমার ভাইয়ের লাশ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা চলছে।’
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখনো বিস্তারিত জানতে পারিনি। তবে আমি খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করছি।’
সূত্র: আজকের পত্রিকা
শিক্ষার্থীদের তীব্র প্রতিবাদের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ইসলামী ছাত্রশিবিরের টানানো একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিতদের ছবি সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন।
২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায়। এ জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠানো হবে। যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।