বিডিজেন ডেস্ক
দেশের শীর্ষ তিন তারকা—শাকিব খান, জয়া আহসান ও পরীমনিকে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহ অনেক। তারকাদের বিভিন্ন সংবাদ জানার জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকেন তারা। শুধু ভক্তরাই নন, তারকাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে আগ্রহ সবারই। এই তিন তারকাশিল্পী ঈদে কী করেন, কী খেতে পছন্দ করেন, কী পোশাক পরেন এসব কিছু নিয়ে আলাপ করেছেন দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে।
শাকিব খান
ঈদ নিয়ে আমার খুব বেশি পরিকল্পনা কোনোবারই থাকে না। সকালে নামাজে যাই। নামাজ থেকে ফিরে মায়ের হাতের পায়েস আমার সবচেয়ে প্রিয়, সেটা আগে খাই। এ ছাড়া, নানান পদের রান্না করে সেগুলো খাই। আত্মীয়স্বজন বাসায় আসে, তাদের সঙ্গে সময় কাটাই, গল্প করি।
দুপুরের পর ঈদে আমার মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমার খোঁজ-খবর নিই। কোথায় কোন সিনেমা হলে ভালো যাচ্ছে, সেটা জানার চেষ্টা করি। দেশ-বিদেশে আমার অনেক বন্ধু আছে, তাদের সঙ্গে কথা বলি।
এবার ঈদে দেশের বাইরে শুটিং নাই, তাই দেশেই থাকব। ঈদের দিনের রুটিন আমার এমনই।
জয়া আহসান
টানা শুটিং করে এখন একটি ছুটির মুডে আছি। বাসায় সবাই মিলে আমার অভিনীত ওয়েবসিরিজ 'জিম্মি' দেখব।
ঈদে প্রতিটা বাড়িতে যা রান্না হয়, আমাদের বাসাতেও সেটা রান্না হয়। ঈদের দিন আমার বাসার আশপাশের বাচ্চাদের মাংস-ভাত খাওয়াব। এটা আমি তাদের জন্য নিজে হাতে রান্না করব। ঈদের দিনটা ওরা খাবে না আমি খাব, এটা ভাবতেই পারি না।
ঈদের দিন সকালে ওদের জন্য নিজে রান্না করব। মাংস, ওয়ানটাইম প্লেট নিয়ে এসেছি। সকালে প্রথম কুকুরগুলোকে খাওয়াব।
রাতে নানুর বাসায় যাব। বাসায় ঈদের দিন মেহমান আসবে তাদের আপ্যায়ন করব। এভাবেই ঈদের দিন কেটে যাবে।
পরীমনি
ঈদ ঢাকাতেই করব। বাচ্চাদের জন্যে কেনাকাটা করেছি, যা যা লাগে সবকিছু। কিন্তু ঈদের দিন প্রথম যেটা পরে ওদের ঈদ হবে, সেটা ওদের মায়ের জীবনের খুব স্পেশাল একটা জিনিস দিয়ে বানানো হয়েছে। সেটা হলো, আমার সারাজীবন ঈদের জামাটা আমার নানার দেওয়া ছিল।
শেষবার নানু ভাই আমাকে ৪টা শাড়ি কিনে দিলেন। একটা পরলাম, বাকি তিনটা আর পরা হলো না। তার মধ্যে একটা শাড়ি দিয়ে এবার আমার বাচ্চাদের জন্য ঈদের জামা বানিয়ে দিচ্ছি।
ঈদে কোথাও যাব না। ঈদের পরপরই আমার মেয়ের মুখে ভাতের আয়োজন।
সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
দেশের শীর্ষ তিন তারকা—শাকিব খান, জয়া আহসান ও পরীমনিকে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহ অনেক। তারকাদের বিভিন্ন সংবাদ জানার জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকেন তারা। শুধু ভক্তরাই নন, তারকাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে আগ্রহ সবারই। এই তিন তারকাশিল্পী ঈদে কী করেন, কী খেতে পছন্দ করেন, কী পোশাক পরেন এসব কিছু নিয়ে আলাপ করেছেন দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে।
শাকিব খান
ঈদ নিয়ে আমার খুব বেশি পরিকল্পনা কোনোবারই থাকে না। সকালে নামাজে যাই। নামাজ থেকে ফিরে মায়ের হাতের পায়েস আমার সবচেয়ে প্রিয়, সেটা আগে খাই। এ ছাড়া, নানান পদের রান্না করে সেগুলো খাই। আত্মীয়স্বজন বাসায় আসে, তাদের সঙ্গে সময় কাটাই, গল্প করি।
দুপুরের পর ঈদে আমার মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমার খোঁজ-খবর নিই। কোথায় কোন সিনেমা হলে ভালো যাচ্ছে, সেটা জানার চেষ্টা করি। দেশ-বিদেশে আমার অনেক বন্ধু আছে, তাদের সঙ্গে কথা বলি।
এবার ঈদে দেশের বাইরে শুটিং নাই, তাই দেশেই থাকব। ঈদের দিনের রুটিন আমার এমনই।
জয়া আহসান
টানা শুটিং করে এখন একটি ছুটির মুডে আছি। বাসায় সবাই মিলে আমার অভিনীত ওয়েবসিরিজ 'জিম্মি' দেখব।
ঈদে প্রতিটা বাড়িতে যা রান্না হয়, আমাদের বাসাতেও সেটা রান্না হয়। ঈদের দিন আমার বাসার আশপাশের বাচ্চাদের মাংস-ভাত খাওয়াব। এটা আমি তাদের জন্য নিজে হাতে রান্না করব। ঈদের দিনটা ওরা খাবে না আমি খাব, এটা ভাবতেই পারি না।
ঈদের দিন সকালে ওদের জন্য নিজে রান্না করব। মাংস, ওয়ানটাইম প্লেট নিয়ে এসেছি। সকালে প্রথম কুকুরগুলোকে খাওয়াব।
রাতে নানুর বাসায় যাব। বাসায় ঈদের দিন মেহমান আসবে তাদের আপ্যায়ন করব। এভাবেই ঈদের দিন কেটে যাবে।
পরীমনি
ঈদ ঢাকাতেই করব। বাচ্চাদের জন্যে কেনাকাটা করেছি, যা যা লাগে সবকিছু। কিন্তু ঈদের দিন প্রথম যেটা পরে ওদের ঈদ হবে, সেটা ওদের মায়ের জীবনের খুব স্পেশাল একটা জিনিস দিয়ে বানানো হয়েছে। সেটা হলো, আমার সারাজীবন ঈদের জামাটা আমার নানার দেওয়া ছিল।
শেষবার নানু ভাই আমাকে ৪টা শাড়ি কিনে দিলেন। একটা পরলাম, বাকি তিনটা আর পরা হলো না। তার মধ্যে একটা শাড়ি দিয়ে এবার আমার বাচ্চাদের জন্য ঈদের জামা বানিয়ে দিচ্ছি।
ঈদে কোথাও যাব না। ঈদের পরপরই আমার মেয়ের মুখে ভাতের আয়োজন।
সূত্র: দ্য ডেইলি স্টার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।