বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের প্রয়োজনে দেশে ফেরত আসা সহজ সুযোগ দিতে মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ইস্যু করতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ভ্র বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার মোহাম্মদ সুহাদা ওথমান প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
২০২৪ সালের মে মাসে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে কাজে যোগদানের সময়সীমার মধ্যে প্রবেশ করতে না পারা ১৮ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর ব্যবস্থা করতে হাইকমিশনারকে অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
হাইকমিশনার জানান, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার একই ধরনের বৈঠক হবে।
গত অক্টোবরে ঢাকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করেন যে, মালয়েশিয়া এই প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করবে যাতে পরবর্তী ব্যাচটি কাজের জন্য দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করায় মালয়েশিয়াকে অভিনন্দন জানান এবং আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হতে এবং পূর্ণ সদস্য হতে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার প্রতি মালয়েশিয়ার সমর্থন কামনা করেন।
তিনি হাইকমিশনারকে জানান, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের রেজুলেশন ৭৯/১৮২ অনুযায়ী ২০২৫ সালে জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ক আসন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশ আসিয়ানের সমর্থন চায়।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে নিয়োগ পাওয়া মালয়েশিয়ার নতুন হাইকমিশনারকে বাংলাদেশে আরও মালয়েশিয়ার বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এবং মালয়েশিয়ার কারখানাগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তরে কাজ করার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমি আশা করি আপনার বাংলাদেশে অবস্থানকালে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক পর্যায়ে নতুন ঘনিষ্ঠতায় পৌঁছাবে।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ কুয়ালালামপুরে চতুর্থ দ্বিপক্ষীয় পরামর্শ ব্যবস্থায় (বিসিএম) অংশগ্রহণের জন্য মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে একটি সুবিধাজনক তারিখের অপেক্ষায় রয়েছে।”
বাংলাদেশ ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের “পঞ্চম যৌথ কমিশন” বৈঠক আয়োজনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
মালয়েশিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের প্রয়োজনে দেশে ফেরত আসা সহজ সুযোগ দিতে মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ইস্যু করতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ভ্র বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার মোহাম্মদ সুহাদা ওথমান প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
২০২৪ সালের মে মাসে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে কাজে যোগদানের সময়সীমার মধ্যে প্রবেশ করতে না পারা ১৮ হাজার বাংলাদেশি কর্মীর ব্যবস্থা করতে হাইকমিশনারকে অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টা।
হাইকমিশনার জানান, ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি যৌথ কারিগরি কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার একই ধরনের বৈঠক হবে।
গত অক্টোবরে ঢাকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করেন যে, মালয়েশিয়া এই প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করবে যাতে পরবর্তী ব্যাচটি কাজের জন্য দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করায় মালয়েশিয়াকে অভিনন্দন জানান এবং আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হতে এবং পূর্ণ সদস্য হতে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার প্রতি মালয়েশিয়ার সমর্থন কামনা করেন।
তিনি হাইকমিশনারকে জানান, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের রেজুলেশন ৭৯/১৮২ অনুযায়ী ২০২৫ সালে জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় রোহিঙ্গা সংকট বিষয়ক আসন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশ আসিয়ানের সমর্থন চায়।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে নিয়োগ পাওয়া মালয়েশিয়ার নতুন হাইকমিশনারকে বাংলাদেশে আরও মালয়েশিয়ার বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এবং মালয়েশিয়ার কারখানাগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তরে কাজ করার আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমি আশা করি আপনার বাংলাদেশে অবস্থানকালে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ক অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক পর্যায়ে নতুন ঘনিষ্ঠতায় পৌঁছাবে।”
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ কুয়ালালামপুরে চতুর্থ দ্বিপক্ষীয় পরামর্শ ব্যবস্থায় (বিসিএম) অংশগ্রহণের জন্য মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে একটি সুবিধাজনক তারিখের অপেক্ষায় রয়েছে।”
বাংলাদেশ ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের “পঞ্চম যৌথ কমিশন” বৈঠক আয়োজনের জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের বোর্ডিং ব্রিজ ও ভিজ্যুয়াল ডকিং গাইডেন্স সিস্টেম (জিডিজিএস) প্রথমবারের মতো ব্যবহার করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট।
গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদের বলেছেন, যে যা-ই বলুক, সত্য প্রকাশে তিনি একচুলও পিছপা হবেন না। সত্য আজ নয় কাল প্রতিষ্ঠা হবেই। সত্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পিছপা হওয়া যাবে না। যে যা বলার বলুক।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাত ৮টা ২০ মিনিটে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।