বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে আটক থাকা ৯৫ জন ভারতীয় জেলে ও নৌকর্মীকে তাদের দেশে পাঠানো হচ্ছে। অপর দিকে ভারতে আটক থাকা ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মীকে দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পারস্পরিক প্রত্যাবাসনের এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী ৫ জানুয়ারি এটা সম্পন্ন হবে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ৯৫ জন ভারতীয় জেলে ও নৌকর্মীকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করার এবং ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছ থেকে ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মীকে গ্রহণ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। একই সঙ্গে ভারতে আটক বাংলাদেশের ২টি ফিশিং ভেসেল এবং বাংলাদেশে আটক ভারতের ৬টি ফিশিং বোটও হস্তান্তরিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, বাংলাদেশ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন এবং অন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সমন্বয়ে আগামী ৫ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক জলসীমায় হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। আগামী ৬ জানুয়ারি বিকেলে বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মীরা তাদের ফিশিং ভেসেলসহ চট্টগ্রামে ফেরত আসবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের জলসীমায় বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছে ৯৫ জন ভারতীয় জেলে এবং তাদের ৬টি মাছ ধরার ট্রলার জব্দ হয়। বৃহস্পতিবার সকালে বাগেরহাট ও পটুয়াখালী জেলা কারাগারে আটক এই ৯৫ ভারতীয় জেলে ও নৌকর্মীকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
অপর দিকে গত ৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমার কাছে ‘এফভি লায়লা-২’, ‘এফভি মেঘনা-৫’ নামে ২টি বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌযানসহ মোট ৭৮ জন এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌকা ‘এফবি কৌশিক’ প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ডুবে গেলে এর ১২ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মী ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আটক হয়। ইতিমধ্যে এসব বাংলাদেশিকে কারামুক্তি দেওয়া হয়েছে। ৭৮ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মী ভারতের ওডিশা রাজ্যের পারাদ্বীপে ভারতীয় কোস্টগার্ডের তত্ত্বাবধানে এবং ১২ জন বাংলাদেশি জেলে পশ্চিমবঙ্গের কাকদ্বীপে আছেন।
বাংলাদেশে আটক থাকা ৯৫ জন ভারতীয় জেলে ও নৌকর্মীকে তাদের দেশে পাঠানো হচ্ছে। অপর দিকে ভারতে আটক থাকা ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মীকে দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পারস্পরিক প্রত্যাবাসনের এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী ৫ জানুয়ারি এটা সম্পন্ন হবে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ৯৫ জন ভারতীয় জেলে ও নৌকর্মীকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করার এবং ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছ থেকে ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মীকে গ্রহণ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। একই সঙ্গে ভারতে আটক বাংলাদেশের ২টি ফিশিং ভেসেল এবং বাংলাদেশে আটক ভারতের ৬টি ফিশিং বোটও হস্তান্তরিত হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, বাংলাদেশ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন এবং অন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থার সমন্বয়ে আগামী ৫ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক জলসীমায় হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হবে। আগামী ৬ জানুয়ারি বিকেলে বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মীরা তাদের ফিশিং ভেসেলসহ চট্টগ্রামে ফেরত আসবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের জলসীমায় বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছে ৯৫ জন ভারতীয় জেলে এবং তাদের ৬টি মাছ ধরার ট্রলার জব্দ হয়। বৃহস্পতিবার সকালে বাগেরহাট ও পটুয়াখালী জেলা কারাগারে আটক এই ৯৫ ভারতীয় জেলে ও নৌকর্মীকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
অপর দিকে গত ৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমার কাছে ‘এফভি লায়লা-২’, ‘এফভি মেঘনা-৫’ নামে ২টি বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌযানসহ মোট ৭৮ জন এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশি মাছ ধরার নৌকা ‘এফবি কৌশিক’ প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ডুবে গেলে এর ১২ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মী ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আটক হয়। ইতিমধ্যে এসব বাংলাদেশিকে কারামুক্তি দেওয়া হয়েছে। ৭৮ জন বাংলাদেশি জেলে ও নৌকর্মী ভারতের ওডিশা রাজ্যের পারাদ্বীপে ভারতীয় কোস্টগার্ডের তত্ত্বাবধানে এবং ১২ জন বাংলাদেশি জেলে পশ্চিমবঙ্গের কাকদ্বীপে আছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী এপ্রিলের মধ্যেই দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে, এবং এরপর বর্তমান সরকার চুপচাপ সরে যাবে। ১২ জুন ব্রিটেনের দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেন।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।