প্রতিবেদক, বিডিজেন
চাকরিতে পুনর্বহালসহ তিন দফা দাবিতে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ জাহাঙ্গীর গেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া সশস্ত্র বাহিনী সদস্যরা।
আজ রোববার সকাল ১১টার দিকে ‘সহযোদ্ধা’ ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন করেন তাঁরা। এ সময় ‘সামরিক বাহিনী সংস্কার চলছে, সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত’ লেখা ব্যানার প্রদর্শন করে নানা স্লোগান দেওয়া হয়। এতে জাহাঙ্গীর গেটের সামনের সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়।
চাকরিকচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যে দাবি জানান, সেগুলো হলো– চাকরিচ্যুতির সময় থেকে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণ বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরি পুনর্বহাল করতে হবে, যদি সশস্ত্র বাহিনীর কোনো সদস্যের চাকরি পুনর্বহাল সম্ভব না হয়, তাহলে তাকে সরকারি সব সুযোগ-সুবিধাসহ পেনশনের আওতাভুক্ত করতে হবে ও যে আইনি কাঠামো ও একতরফা বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর শত শত সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, সেই বিচার ব্যবস্থার সংস্কার করতে হবে।
পরে দুপুর সোয়া ১টার দিকে জাহাঙ্গীর গেট এলাকা থেকে সরে যান আন্দোলনকারীরা। এ সময় সহযোদ্ধা–এর প্রধান সমন্বয়ক নাইমুল ইসলাম জানান, তিন বাহিনীর প্রধানের পক্ষ থেকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে কমিটি করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ কমিটি আন্দোলনরত চাকরিচ্যুত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের দাবি বাস্তবায়নে কাজ করবে।
চাকরিতে পুনর্বহালসহ তিন দফা দাবিতে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ জাহাঙ্গীর গেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া সশস্ত্র বাহিনী সদস্যরা।
আজ রোববার সকাল ১১টার দিকে ‘সহযোদ্ধা’ ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন করেন তাঁরা। এ সময় ‘সামরিক বাহিনী সংস্কার চলছে, সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখিত’ লেখা ব্যানার প্রদর্শন করে নানা স্লোগান দেওয়া হয়। এতে জাহাঙ্গীর গেটের সামনের সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়।
চাকরিকচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যে দাবি জানান, সেগুলো হলো– চাকরিচ্যুতির সময় থেকে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণ বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরি পুনর্বহাল করতে হবে, যদি সশস্ত্র বাহিনীর কোনো সদস্যের চাকরি পুনর্বহাল সম্ভব না হয়, তাহলে তাকে সরকারি সব সুযোগ-সুবিধাসহ পেনশনের আওতাভুক্ত করতে হবে ও যে আইনি কাঠামো ও একতরফা বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর শত শত সদস্যকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, সেই বিচার ব্যবস্থার সংস্কার করতে হবে।
পরে দুপুর সোয়া ১টার দিকে জাহাঙ্গীর গেট এলাকা থেকে সরে যান আন্দোলনকারীরা। এ সময় সহযোদ্ধা–এর প্রধান সমন্বয়ক নাইমুল ইসলাম জানান, তিন বাহিনীর প্রধানের পক্ষ থেকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে কমিটি করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ কমিটি আন্দোলনরত চাকরিচ্যুত সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের দাবি বাস্তবায়নে কাজ করবে।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।