বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো গ্রুপের বিনিয়োগকারী, কর্মী ও ব্যাংকগুলোর স্বার্থ রক্ষায় প্রতিষ্ঠানটির 'তত্ত্বাবধায়ক' (রিসিভার) নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) হাইকোর্টের এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে আংশিক স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
সেপ্টেম্বরে বেক্সিমকো গ্রুপে 'রিসিভার' নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পক্ষে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়।
আপিলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড জানায়, এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অব্যবস্থাপনা বা প্রতিষ্ঠানের কোনো সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। কোনো অব্যবস্থাপনা, অপচয় বা সম্পদ ধ্বংসের অভিযোগ ছাড়া আদালত রিসিভার নিয়োগ দিতে পারে না এবং শুধুমাত্র সন্দেহের বশবর্তী হয়ে সেই রিসিভারের হাতে এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের (বেক্সিমকো) নিয়ন্ত্রণ তুলে দিতে পারে না। যার ফলে, আইনগত দিক দিয়ে এটি একটি ভুল সিদ্ধান্ত এবং সংশ্লিষ্ট রায় বাতিল করা যেতে পারে।
সোমবার বিচারপতি আশফাকুল আলমের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ শুনানি শেষে লিভ টু আপিল আবেদনের রায় ঘোষণার দিন হিসেবে আজ মঙ্গলবার নির্ধারণ করেছিলেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মাসুদ আর সোবহানের আবেদনের ভিত্তিতে গত ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি সংযুক্ত (অ্যাটাচ) করতে এবং গ্রুপটির কোম্পানিগুলো ব্যবস্থাপনায় ছয় মাসের জন্য 'রিসিভার' নিয়োগ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছিল।
অপর নির্দেশনায় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানের নেওয়া অর্থ আদায় করতে ও বিদেশে পাঠানো অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ সংক্রান্ত রুল দুই সপ্তাহের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে আপিল বিভাগ নির্দেশ দিয়ে এই আদেশ দিয়েছে।
আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগ আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।
বেক্সিমকো গ্রুপে 'রিসিভার' নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশ স্থগিত চেয়ে আপিল আবেদনের বিপরীতে এই আদেশ দেন তারা।
বেক্সিমকোর পক্ষে রিট পিটিশন জমা দেন ব্যারিস্টার মাসুদ আর সোবহান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, 'বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগ দেওয়া রিসিভার বেক্সিমকো গ্রুপের অন্য সকল প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের আদেশমতে, এই আদেশ বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ক্ষেত্রে স্থগিত থাকবে।'
শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপে ইতিমধ্যে 'রিসিভার' নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. রুহুল আমিনকে রিসিভার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে বেক্সিমকোর শুনানি করেন ব্যারিস্টার মুস্তাফিজুর রহমান খান। রিটের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান নিজে শুনানি করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মুনীরুজ্জামান।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো গ্রুপের বিনিয়োগকারী, কর্মী ও ব্যাংকগুলোর স্বার্থ রক্ষায় প্রতিষ্ঠানটির 'তত্ত্বাবধায়ক' (রিসিভার) নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) হাইকোর্টের এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে আংশিক স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
সেপ্টেম্বরে বেক্সিমকো গ্রুপে 'রিসিভার' নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পক্ষে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়।
আপিলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড জানায়, এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অব্যবস্থাপনা বা প্রতিষ্ঠানের কোনো সম্পদের ক্ষয়ক্ষতির কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। কোনো অব্যবস্থাপনা, অপচয় বা সম্পদ ধ্বংসের অভিযোগ ছাড়া আদালত রিসিভার নিয়োগ দিতে পারে না এবং শুধুমাত্র সন্দেহের বশবর্তী হয়ে সেই রিসিভারের হাতে এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের (বেক্সিমকো) নিয়ন্ত্রণ তুলে দিতে পারে না। যার ফলে, আইনগত দিক দিয়ে এটি একটি ভুল সিদ্ধান্ত এবং সংশ্লিষ্ট রায় বাতিল করা যেতে পারে।
সোমবার বিচারপতি আশফাকুল আলমের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ শুনানি শেষে লিভ টু আপিল আবেদনের রায় ঘোষণার দিন হিসেবে আজ মঙ্গলবার নির্ধারণ করেছিলেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মাসুদ আর সোবহানের আবেদনের ভিত্তিতে গত ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি সংযুক্ত (অ্যাটাচ) করতে এবং গ্রুপটির কোম্পানিগুলো ব্যবস্থাপনায় ছয় মাসের জন্য 'রিসিভার' নিয়োগ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছিল।
অপর নির্দেশনায় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা সালমান এফ রহমানের নেওয়া অর্থ আদায় করতে ও বিদেশে পাঠানো অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ সংক্রান্ত রুল দুই সপ্তাহের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে আপিল বিভাগ নির্দেশ দিয়ে এই আদেশ দিয়েছে।
আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বিভাগ আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।
বেক্সিমকো গ্রুপে 'রিসিভার' নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশ স্থগিত চেয়ে আপিল আবেদনের বিপরীতে এই আদেশ দেন তারা।
বেক্সিমকোর পক্ষে রিট পিটিশন জমা দেন ব্যারিস্টার মাসুদ আর সোবহান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, 'বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগ দেওয়া রিসিভার বেক্সিমকো গ্রুপের অন্য সকল প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের আদেশমতে, এই আদেশ বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ক্ষেত্রে স্থগিত থাকবে।'
শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপে ইতিমধ্যে 'রিসিভার' নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. রুহুল আমিনকে রিসিভার পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদালতে বেক্সিমকোর শুনানি করেন ব্যারিস্টার মুস্তাফিজুর রহমান খান। রিটের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাসুদ আর সোবহান নিজে শুনানি করেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মুনীরুজ্জামান।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের পর থেকে বাংলাদেশের বিনোদন জগতের শিল্পীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভাজন। সেই বিভাজনের রেশ এখনো কাটেনি। সুযোগ পেলেই একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছপা হচ্ছেন না অনেকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল বিবাদে জড়িয়েছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ও সোহানা সাবা।
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে আটক হওয়া বাংলাদেশের একদল নাগরিককে ঢাকায় পাঠিয়ে দিচ্ছে দেশটির সরকার। একটি সামরিক বিমানে আজ শনিবার (২ আগস্ট) তাদের ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে।