বিডিজেন ডেস্ক
বড় রদবদল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান বাহারুল আলমকে। তিনি বর্তমান আইজিপি মো. ময়নুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
এ ছাড়া, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) নতুন কমিশনার হিসেবে শেখ সাজ্জাদ আলীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “আজকে পুলিশে একটা বড় পরিবর্তন এসেছে। পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন এসবির সাবেক প্রধান বাহারুল আলম। আর ডিএমপি কমিশনার হিসেবে শেখ সাজ্জাদ আলীকে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।”
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।
আসিফ মাহমুদ বলেন, “আপনারা জানেন, আমরা শুরু থেকেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে পুলিশ প্রশাসনে পরিবর্তন এনেছে সরকার।”
পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮–এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশ পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বাহারুল আলমকে অন্য কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা–সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সাথে কর্ম–সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরদিন ৬ আগস্ট রাতে মো. ময়নুল ইসলামকে আইজিপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তখন দেশে কোনো সরকার ছিল না। এর কিছু দিনের মধ্যে ডিএমপি কমিশনার করা হয়েছিল মো. মাইনুল হাসানকে।
পরবর্তীতে পুলিশের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হয়। তৎকালীন আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন বর্তমানে কারাবন্দী।
নতুন আইজিপি বাহারুল আলম ২০০৭–০৮ সালে এসবি প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। পরে পুলিশ সদর দপ্তরে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২০ সালে পুলিশের চাকরি থেকে অবসরে গিয়েছিলেন।
বড় রদবদল প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান বাহারুল আলমকে। তিনি বর্তমান আইজিপি মো. ময়নুল ইসলামের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
এ ছাড়া, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) নতুন কমিশনার হিসেবে শেখ সাজ্জাদ আলীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এই তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “আজকে পুলিশে একটা বড় পরিবর্তন এসেছে। পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন এসবির সাবেক প্রধান বাহারুল আলম। আর ডিএমপি কমিশনার হিসেবে শেখ সাজ্জাদ আলীকে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।”
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।
আসিফ মাহমুদ বলেন, “আপনারা জানেন, আমরা শুরু থেকেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছি। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে পুলিশ প্রশাসনে পরিবর্তন এনেছে সরকার।”
পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮–এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশ পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) বাহারুল আলমকে অন্য কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা–সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সাথে কর্ম–সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে বাংলাদেশ পুলিশের পুলিশ মহাপরিদর্শক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হলো।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরদিন ৬ আগস্ট রাতে মো. ময়নুল ইসলামকে আইজিপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তখন দেশে কোনো সরকার ছিল না। এর কিছু দিনের মধ্যে ডিএমপি কমিশনার করা হয়েছিল মো. মাইনুল হাসানকে।
পরবর্তীতে পুলিশের শীর্ষ পর্যায়ের অনেক কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হয়। তৎকালীন আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন বর্তমানে কারাবন্দী।
নতুন আইজিপি বাহারুল আলম ২০০৭–০৮ সালে এসবি প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। পরে পুলিশ সদর দপ্তরে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২০ সালে পুলিশের চাকরি থেকে অবসরে গিয়েছিলেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।