বিডিজেন ডেস্ক
ধর্মীয় সংঘাত উসকে না দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা। পাশাপাশি তারা মাওলানা জোবায়ের আহমদের অনুসারীদের সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
আজ রোববার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সাদপন্থীরা এ কথা বলেছেন। এতে জোবায়েরপন্থীদের উদ্দেশে বলা হয়, দেশের পরিবেশকে শান্ত ও স্থিতিশীল রাখতে সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। ধর্মীয় সংঘাত উসকে না দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
সংবাদ সম্মেলনে জোবায়েরপন্থীরা মিথ্যাচার করেছেন দাবি করে সাদপন্থীদের বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীদের হামলার দাবি সঠিক নয়। বরং ওই হামলার সঙ্গে জোবায়েরপন্থীরা জড়িত। মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তারা কেন পরিবেশকে অস্থিতিশীল করতে চান, তা সরকারকে খতিয়ে দেখতে হবে।
এর আগে আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোবায়েরপন্থীরা দাবি করেন, ছয় বছর আগে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীরা টঙ্গীতে হামলা চালিয়েছিলেন। হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে।
অভিযোগ অস্বীকার করে সাদপন্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে টঙ্গীতে জোবায়েরপন্থীদের নৃশংস হামলায় তাবলিগের মূলধারার দুই ব্যক্তি নিহত হন। দুজনকে হত্যার পরও জোবায়েরপন্থীরা মিথ্যাচার করেছেন। এটা দেখে সাদপন্থীরা হতবাক ও বিস্মিত।
জোবায়েরপন্থীদের সংবাদ সম্মেলনে দাবি জানানো হয়েছিল, মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদের ঢাকার টঙ্গীসহ দেশের কোথাও যেন ইজতেমা করতে না দেওয়া হয়। তাদের দাবি, সাদপন্থীরা তাবলিগ জামাতের নামে কার্যক্রম পরিচালনা করলেও আদতে তারা তাবলিগ নন। তবে তাবলিগের এ দুই দলের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত সময় চেয়েছে বলেও জানিয়েছেন জোবায়েরপন্থীরা।
গত ১২ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম উপদেষ্টা জোবায়েরপন্থী ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়, তাবলিগ জামাতের দুটি পক্ষের বিবদমান সমস্যার সমাধানে আগামী বছরের এপ্রিল মাসে সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নেবে। সে পর্যন্ত দুই পক্ষই আগের নিয়মে তাবলিগ জামাতের মারকাজ (প্রধান কেন্দ্র) কাকরাইল মসজিদে থাকবে, টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করবে।
আগের সমঝোতা অনুযায়ী, বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে মাওলানা সাদ কান্ধলভী বাংলাদেশে আসতে পারবেন না। বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা জোবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তাঁরা মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।
আরও পড়ুন
ধর্মীয় সংঘাত উসকে না দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানিয়েছেন তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা। পাশাপাশি তারা মাওলানা জোবায়ের আহমদের অনুসারীদের সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
আজ রোববার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সাদপন্থীরা এ কথা বলেছেন। এতে জোবায়েরপন্থীদের উদ্দেশে বলা হয়, দেশের পরিবেশকে শান্ত ও স্থিতিশীল রাখতে সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। ধর্মীয় সংঘাত উসকে না দিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
খবর প্রথম আলো অনলাইনের।
সংবাদ সম্মেলনে জোবায়েরপন্থীরা মিথ্যাচার করেছেন দাবি করে সাদপন্থীদের বিবৃতিতে বলা হয়, ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীদের হামলার দাবি সঠিক নয়। বরং ওই হামলার সঙ্গে জোবায়েরপন্থীরা জড়িত। মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তারা কেন পরিবেশকে অস্থিতিশীল করতে চান, তা সরকারকে খতিয়ে দেখতে হবে।
এর আগে আজ দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জোবায়েরপন্থীরা দাবি করেন, ছয় বছর আগে জোবায়েরপন্থীদের ওপর সাদপন্থীরা টঙ্গীতে হামলা চালিয়েছিলেন। হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে।
অভিযোগ অস্বীকার করে সাদপন্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে টঙ্গীতে জোবায়েরপন্থীদের নৃশংস হামলায় তাবলিগের মূলধারার দুই ব্যক্তি নিহত হন। দুজনকে হত্যার পরও জোবায়েরপন্থীরা মিথ্যাচার করেছেন। এটা দেখে সাদপন্থীরা হতবাক ও বিস্মিত।
জোবায়েরপন্থীদের সংবাদ সম্মেলনে দাবি জানানো হয়েছিল, মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীদের ঢাকার টঙ্গীসহ দেশের কোথাও যেন ইজতেমা করতে না দেওয়া হয়। তাদের দাবি, সাদপন্থীরা তাবলিগ জামাতের নামে কার্যক্রম পরিচালনা করলেও আদতে তারা তাবলিগ নন। তবে তাবলিগের এ দুই দলের মধ্যে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত সময় চেয়েছে বলেও জানিয়েছেন জোবায়েরপন্থীরা।
গত ১২ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম উপদেষ্টা জোবায়েরপন্থী ওলামা-মাশায়েখদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়, তাবলিগ জামাতের দুটি পক্ষের বিবদমান সমস্যার সমাধানে আগামী বছরের এপ্রিল মাসে সরকারের স্বরাষ্ট্র ও ধর্ম মন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নেবে। সে পর্যন্ত দুই পক্ষই আগের নিয়মে তাবলিগ জামাতের মারকাজ (প্রধান কেন্দ্র) কাকরাইল মসজিদে থাকবে, টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করবে।
আগের সমঝোতা অনুযায়ী, বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিতে মাওলানা সাদ কান্ধলভী বাংলাদেশে আসতে পারবেন না। বিশ্ব ইজতেমা দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা জোবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তাঁরা মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছেন।
আরও পড়ুন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী এপ্রিলের মধ্যেই দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে, এবং এরপর বর্তমান সরকার চুপচাপ সরে যাবে। ১২ জুন ব্রিটেনের দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেন।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।