বিডিজেন ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলনে গুলিতে পোশাকশ্রমিক মিনারুল হত্যা মামলায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
খবর প্রথম আলোর।
রোববার (২৫ মে) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নূর মোহসীনের আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানান। শুনানি শেষে আদালত ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। শুনানিতে সেলিনা হায়াৎ আইভী কাশিমপুর কারাগার থেকে ভার্চ্যুয়ালি অংশ নেন।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কাইউম খান। রিমান্ড শুনানিকালে আদালতে সরকারপক্ষ ও অভিযুক্তপক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়। আদালতের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
আদালতে সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম সিদ্দিকুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ বারের সিনিয়র আইনজীবী মাহবুবুর রহমান, আওলাদ হোসেন, জাহিদুল হক, জিয়াউল ইসলাম, প্রদীপ ঘোষ, বিলকিস বেগম, শাহীন মাহমুদ, জসিম উদ্দিন, রুহুল আমিন, আবু ইশতিয়াকসহ ২৫ থেকে ৩০ জন আইনজীবী।
অপর দিকে সরকার পক্ষে ছিলেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ফজলুর রহমান।
সেলিনা হায়া আইভীর পক্ষের আইনজীবী এস এম সিদ্দিকুর রহমান আদালতে বলেন, ঘটনার সঙ্গে আইভীর কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি আন্দোলনে নিজে কোথাও উপস্থিত ছিলেন না। তিনি একজন জনপ্রিয় মেয়র, দল–মতনির্বিশেষ মানুষের জন্য কাজ করেছেন। তাঁকে হয়রানি করতে এ মামলায় রিমান্ড চেয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
রিমান্ড শুনানিতে সরকারি কৌঁসুলি ফজলুর রহমান আদালতকে বলেন, আইভী শেখ হাসিনার নৌকার লোক। তাঁর প্ররোচনায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলা হয়েছে।
৯ মে ভোরে শহরের দেওভোগের বাড়ি থেকে পুলিশ সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তার করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে গত বছরের ২০ জুলাই পোশাককর্মী মিনারুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত আইভীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। সেলিনা হায়াৎ আইভীর বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৬টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গত বছরের ২০ জুলাই সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে আদমজী এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন পোশাকশ্রমিক মিনারুল ইসলাম। নারায়ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ২৩ সেপ্টেম্বর মিনারুলের ভাই নাজমুল হক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান, সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীসহ ১৩২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৩০০ জনকে অভিযুক্ত করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলনে গুলিতে পোশাকশ্রমিক মিনারুল হত্যা মামলায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
খবর প্রথম আলোর।
রোববার (২৫ মে) বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নূর মোহসীনের আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানান। শুনানি শেষে আদালত ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। শুনানিতে সেলিনা হায়াৎ আইভী কাশিমপুর কারাগার থেকে ভার্চ্যুয়ালি অংশ নেন।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কাইউম খান। রিমান্ড শুনানিকালে আদালতে সরকারপক্ষ ও অভিযুক্তপক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়। আদালতের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
আদালতে সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম সিদ্দিকুর রহমান, নারায়ণগঞ্জ বারের সিনিয়র আইনজীবী মাহবুবুর রহমান, আওলাদ হোসেন, জাহিদুল হক, জিয়াউল ইসলাম, প্রদীপ ঘোষ, বিলকিস বেগম, শাহীন মাহমুদ, জসিম উদ্দিন, রুহুল আমিন, আবু ইশতিয়াকসহ ২৫ থেকে ৩০ জন আইনজীবী।
অপর দিকে সরকার পক্ষে ছিলেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) ফজলুর রহমান।
সেলিনা হায়া আইভীর পক্ষের আইনজীবী এস এম সিদ্দিকুর রহমান আদালতে বলেন, ঘটনার সঙ্গে আইভীর কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি আন্দোলনে নিজে কোথাও উপস্থিত ছিলেন না। তিনি একজন জনপ্রিয় মেয়র, দল–মতনির্বিশেষ মানুষের জন্য কাজ করেছেন। তাঁকে হয়রানি করতে এ মামলায় রিমান্ড চেয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
রিমান্ড শুনানিতে সরকারি কৌঁসুলি ফজলুর রহমান আদালতকে বলেন, আইভী শেখ হাসিনার নৌকার লোক। তাঁর প্ররোচনায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলা হয়েছে।
৯ মে ভোরে শহরের দেওভোগের বাড়ি থেকে পুলিশ সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তার করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। পরে তাঁকে গত বছরের ২০ জুলাই পোশাককর্মী মিনারুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত আইভীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। সেলিনা হায়াৎ আইভীর বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৬টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গত বছরের ২০ জুলাই সন্ধ্যায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে আদমজী এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন পোশাকশ্রমিক মিনারুল ইসলাম। নারায়ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ২৩ সেপ্টেম্বর মিনারুলের ভাই নাজমুল হক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান, সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীসহ ১৩২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৩০০ জনকে অভিযুক্ত করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।