শরীফুল আলম, যুক্তরাষ্ট্র
ভি এস নাইপল বলেছেন, ‘চুমু মানুষকে মৃত্যু থেকে দূরে রাখে, চুমুতে বার্ধক্য জয় করা যায়।’
শান্তি ধার নেওয়ার জিনিস নয়। শান্তি পারস্পরিক বিষয়। আকাশ দেখলে যাদের দম আটকে যায় তাদের জন্য সাত রঙ কোনোভাবেই ভালো নয়।
প্রিয়তমার চুমু কোলাহলেও আলাদা করা যায় না। শুধু চুমু কেন, সব কিছুতেই প্রতিক্রিয়া দিলে মনে শান্তি পাওয়া যায়, প্রয়োজন শুধু প্রয়োগে বুদ্ধিমত্তা থাকতে হবে।
মানুষের ন্যায্য চাওয়াগুলো ইউনিভার্সাল, সুতরাং সেগুলো অ্যাবসল্যুট হতে হবে। আনন্দের অভাবে যেকোনো সম্পর্কের মেরুদন্ড ভেঙ্গে যায়। তাই আনন্দ, তৃপ্তি এগুলো সমান প্রচেষ্টার দাবি করে। অতৃপ্তি মনে ক্ষত সৃষ্টি করে সুতরাং নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখবেন। যে সম্পর্কে বোঝাপড়া আছে তাকেই আঁকড়ে ধরে রাখুন, এতে নিজের লাভ। সুখ বিষয়টা আসলে স্থিতিশীল নয়। সুখ ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে নানাভাবে আসতে পারে।
সারা জীবন মানসিক টানাপোড়নের চাইতে একা থাকা অনেক ভালো। সম্পর্কে আন্ডারস্ট্যান্ডিং অনেক কিছু কন্ট্রোল করে তবে এই ক্ষেত্রে ধর্ম আমাদের জীবনকে একটা ফর্মুলায় ফেলতে চেষ্টা করে। কেউ কেউ আপস করে হয়তো বা উৎরে যায়। কিন্তু এটাই শেষ কথা নয়, তার জের ঠিকই থেকে যায়। সম্পর্ক আপনি চান? এই প্রশ্নের জবাবে কনফিউজড হলে চলবে না, তাতে সম্পর্ক টিকবে না । সম্পর্ককে গভীর করতে হলে যত্ন লাগে। তাই বলি ভাসমান সম্পর্কগুলো আসলেই সম্পর্কের কোনো সংজ্ঞাতেই পড়ে না । জমাটবাঁধা মধ্যরাতে ধাক্কা খাওয়া মানুষ আমি নই, তার চাইতে রহস্যের মায়াজাল উন্মোচন করা, তা আমার বাঁ হাতের খেলা।
দিন, মাস, বছরের হিসাব করলে আমার জীবন বেশ পুরোনো। অনেক পাওয়া না পাওয়ার হিসাব আমার এই জীবনে আছে। নানামুখী বিপর্যয়ের পড়েও মনের স্বাস্থ্যকে এখনো আমি ধরে রেখেছি ফলে যেকোনো ধরনের বিরূপ প্রভাব আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তাই অন্যের মন্তব্য কখনোই আমার গন্তব্য বিঘ্নিত করে না।
আমি মনে করি যাদের সঙ্গে আমার অ্যাডজাষ্ট হয় না তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব আমার নয়। আমার এই জীবনে আমি যেমনি টিউলিপ দেখেছি ড্যাফোডিলও তেমনি অনেক দেখেছি। আবার অনেক মানুষকে আমি দেখেছি যাদের উদ্দেশ্য পুরোপুরি সুস্থ নয়। আমি গ্ল্যামার আর সৌন্দর্যের চাইতে কমফোর্টকেই বেশি প্রধান্য দিই। যারা শখের কাঙাল তাদের জন্য ভালোবাসা ভালো নয়। ভালোবাসায় সমর্পণটা খুব জরুরি। আমি খোলা আকাশ, সুতরাং লুকোচুরি ওটা আমার স্বভাব নয়।
*শরীফুল আলম: নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র [email protected]
ভি এস নাইপল বলেছেন, ‘চুমু মানুষকে মৃত্যু থেকে দূরে রাখে, চুমুতে বার্ধক্য জয় করা যায়।’
শান্তি ধার নেওয়ার জিনিস নয়। শান্তি পারস্পরিক বিষয়। আকাশ দেখলে যাদের দম আটকে যায় তাদের জন্য সাত রঙ কোনোভাবেই ভালো নয়।
প্রিয়তমার চুমু কোলাহলেও আলাদা করা যায় না। শুধু চুমু কেন, সব কিছুতেই প্রতিক্রিয়া দিলে মনে শান্তি পাওয়া যায়, প্রয়োজন শুধু প্রয়োগে বুদ্ধিমত্তা থাকতে হবে।
মানুষের ন্যায্য চাওয়াগুলো ইউনিভার্সাল, সুতরাং সেগুলো অ্যাবসল্যুট হতে হবে। আনন্দের অভাবে যেকোনো সম্পর্কের মেরুদন্ড ভেঙ্গে যায়। তাই আনন্দ, তৃপ্তি এগুলো সমান প্রচেষ্টার দাবি করে। অতৃপ্তি মনে ক্ষত সৃষ্টি করে সুতরাং নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখবেন। যে সম্পর্কে বোঝাপড়া আছে তাকেই আঁকড়ে ধরে রাখুন, এতে নিজের লাভ। সুখ বিষয়টা আসলে স্থিতিশীল নয়। সুখ ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে নানাভাবে আসতে পারে।
সারা জীবন মানসিক টানাপোড়নের চাইতে একা থাকা অনেক ভালো। সম্পর্কে আন্ডারস্ট্যান্ডিং অনেক কিছু কন্ট্রোল করে তবে এই ক্ষেত্রে ধর্ম আমাদের জীবনকে একটা ফর্মুলায় ফেলতে চেষ্টা করে। কেউ কেউ আপস করে হয়তো বা উৎরে যায়। কিন্তু এটাই শেষ কথা নয়, তার জের ঠিকই থেকে যায়। সম্পর্ক আপনি চান? এই প্রশ্নের জবাবে কনফিউজড হলে চলবে না, তাতে সম্পর্ক টিকবে না । সম্পর্ককে গভীর করতে হলে যত্ন লাগে। তাই বলি ভাসমান সম্পর্কগুলো আসলেই সম্পর্কের কোনো সংজ্ঞাতেই পড়ে না । জমাটবাঁধা মধ্যরাতে ধাক্কা খাওয়া মানুষ আমি নই, তার চাইতে রহস্যের মায়াজাল উন্মোচন করা, তা আমার বাঁ হাতের খেলা।
দিন, মাস, বছরের হিসাব করলে আমার জীবন বেশ পুরোনো। অনেক পাওয়া না পাওয়ার হিসাব আমার এই জীবনে আছে। নানামুখী বিপর্যয়ের পড়েও মনের স্বাস্থ্যকে এখনো আমি ধরে রেখেছি ফলে যেকোনো ধরনের বিরূপ প্রভাব আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। তাই অন্যের মন্তব্য কখনোই আমার গন্তব্য বিঘ্নিত করে না।
আমি মনে করি যাদের সঙ্গে আমার অ্যাডজাষ্ট হয় না তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব আমার নয়। আমার এই জীবনে আমি যেমনি টিউলিপ দেখেছি ড্যাফোডিলও তেমনি অনেক দেখেছি। আবার অনেক মানুষকে আমি দেখেছি যাদের উদ্দেশ্য পুরোপুরি সুস্থ নয়। আমি গ্ল্যামার আর সৌন্দর্যের চাইতে কমফোর্টকেই বেশি প্রধান্য দিই। যারা শখের কাঙাল তাদের জন্য ভালোবাসা ভালো নয়। ভালোবাসায় সমর্পণটা খুব জরুরি। আমি খোলা আকাশ, সুতরাং লুকোচুরি ওটা আমার স্বভাব নয়।
*শরীফুল আলম: নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র [email protected]
একটা দেশের অর্থনীতিতে আর্থিক খাতের ভূমিকা কী, তা মনে হয় বুঝিয়ে বলার প্রয়োজন নেই। আর্থিক খাতের প্রধান অঙ্গগুলো হলো—ব্যাংক, ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শেয়ার বাজার।
দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করেছে এক অদ্ভুত ত্রিভুজ—আওয়ামী লীগ, বিএনপি আর জামায়াত। কখনো সরাসরি, কখনো মুখোমুখি সংঘাত, কখনো আঁতাত—এই ত্রিভুজই ছিল ক্ষমতার মূল অঙ্ক।
শুধু পেশাগত দক্ষতা যথেষ্ট নয়; বিদেশের সংস্কৃতি, ভাষা ও সামাজিক রীতিনীতি সম্পর্কে ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরি। একটি নতুন দেশে কাজ করতে গেলে কেবল যান্ত্রিক দক্ষতা দিয়ে কাজ চালানো কঠিন হতে পারে। বরং ভাষার দক্ষতা, মানবিক আচরণ ও সামাজিক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার ক্ষমতা কর্মীদের জীবনকে ফলপ্রসূ করে তুলতে পারে।
লং টার্ম সম্পর্কের জন্য মোলায়েম কথা খুব উপকারি। ব্যক্তিগত মানুষটি যদি কারণে/অকারণে প্রতিদ্বন্দ্বি হয়ে ওঠে সেই সম্পর্কে আর যাই থাকুক আনুগত্য থাকে না। সম্পর্ক হতে হবে মুক্ত জানালার মতো। যত দূর চোখ যায় শুধু তাকিয়ে থাকা। তাকে ভাবলেই যদি ক্লান্তি আসে সেটা কোনোভাবেই সম্পর্ক হতে পারে না।
শুধু পেশাগত দক্ষতা যথেষ্ট নয়; বিদেশের সংস্কৃতি, ভাষা ও সামাজিক রীতিনীতি সম্পর্কে ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরি। একটি নতুন দেশে কাজ করতে গেলে কেবল যান্ত্রিক দক্ষতা দিয়ে কাজ চালানো কঠিন হতে পারে। বরং ভাষার দক্ষতা, মানবিক আচরণ ও সামাজিক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার ক্ষমতা কর্মীদের জীবনকে ফলপ্রসূ করে তুলতে পারে।
৮ দিন আগে