বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে আগ্রহের কথা জানিয়েছে ককেশাস অঞ্চলের বৃহত্তম দেশ আজারবাইজান। আগামী বছরের শুরুতে ঢাকায় আসবে দেশটির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল। দূতাবাস খোলার বিষয়টিও পর্যালোচনায় রেখেছে আজারবাইজান।
খবর সময় সংবাদের।
খনিজ-জ্বালানিসমৃদ্ধ ধনী আজারবাইজানে প্রবাসী বাংলাদেশির সংখ্যা বর্তমানে ১ হাজার। সাশ্রয়ী ব্যয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশটির রাজধানী বাকুর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পদচারণা বাড়ছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের।
জ্বালানি বাণিজ্যের পাশাপাশি আজারবাইজানের উল্লেখযোগ্য খাত জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যেখানে দক্ষতা দেখিয়ে চলেছেন প্রায় ৫০০ বাংলাদেশি কর্মী।
গত ১৪ নভেম্বর বাকুতে কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে দেশটিতে বিস্তৃত কর্মসংস্থানের জন্য বাংলাদেশিদের সুযোগ সৃষ্টি প্রসঙ্গে আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা বাকুর তেল কোম্পানিগুলোতে বাংলাদেশিদের চাকরির সুযোগ বাড়ানোর আহ্বান জানান।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে ২০২৫ প্রথম দিকে আজারবাইজান সরকারের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশ সফরে পাঠাবেন বলে জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার সম্ভাবনা থাকায় ঢাকায় দূতাবাস খোলার বিষয়টিও পর্যালোচনা করছে বাকু।
সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা, আজারবাইজানে বাংলাদেশ হাইকমিশন প্রতিষ্ঠা করা গেলে আরও উপকৃত হবেন তারা। যদিও শিক্ষার্থীরা বলছেন, সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ নেই।
তবে ড্রিম ট্রাভেল এজেন্সির সিইও শাকিল খান সময় সংবাদকে বলেন, ‘আজারবাইজানে শিপইয়ার্ড এবং এগ্রিকালচার সেক্টরে কাজ আছে। বাংলাদেশ থেকে কেউ কাজের ভিসা নিয়ে আসতে চাইলে বিভিন্ন শিপইয়ার্ড কোম্পানিতে সিভি দিতে পারেন। অভিজ্ঞতা দেখাতে পারলে চাকরি পাওয়া যায়। এভাবে কাজের সুযোগ আছে।’
এসবিএম মেরিন অ্যান্ড (বাকু) প্রা. লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘দূতাবাস না থাকার কারণে আমাদেরকে মালয়েশিয়ার শরাণাপন্ন হতে হয়। যেখানে এক মাসে লোক আনা যায়, সেখানে সাড়ে ৩ মাস বা ৪ মাস লেগে যায়। এ ছাড়া, এখানে ব্যাংকিং সিস্টেম বলতে গেলে শূন্য। এখান থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানো সহজ নয়। অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। ১ হাজার ডলার পাঠালে ৫০ ডলার খরচ হয়।’
এর আগে গত ১৫ জুন বাকুতে বাংলাদেশ ও আজারবাইজানের মধ্যে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সূত্র: সময় সংবাদ
বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে আগ্রহের কথা জানিয়েছে ককেশাস অঞ্চলের বৃহত্তম দেশ আজারবাইজান। আগামী বছরের শুরুতে ঢাকায় আসবে দেশটির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল। দূতাবাস খোলার বিষয়টিও পর্যালোচনায় রেখেছে আজারবাইজান।
খবর সময় সংবাদের।
খনিজ-জ্বালানিসমৃদ্ধ ধনী আজারবাইজানে প্রবাসী বাংলাদেশির সংখ্যা বর্তমানে ১ হাজার। সাশ্রয়ী ব্যয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশটির রাজধানী বাকুর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পদচারণা বাড়ছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের।
জ্বালানি বাণিজ্যের পাশাপাশি আজারবাইজানের উল্লেখযোগ্য খাত জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যেখানে দক্ষতা দেখিয়ে চলেছেন প্রায় ৫০০ বাংলাদেশি কর্মী।
গত ১৪ নভেম্বর বাকুতে কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে দেশটিতে বিস্তৃত কর্মসংস্থানের জন্য বাংলাদেশিদের সুযোগ সৃষ্টি প্রসঙ্গে আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা বাকুর তেল কোম্পানিগুলোতে বাংলাদেশিদের চাকরির সুযোগ বাড়ানোর আহ্বান জানান।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে ২০২৫ প্রথম দিকে আজারবাইজান সরকারের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশ সফরে পাঠাবেন বলে জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার সম্ভাবনা থাকায় ঢাকায় দূতাবাস খোলার বিষয়টিও পর্যালোচনা করছে বাকু।
সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা, আজারবাইজানে বাংলাদেশ হাইকমিশন প্রতিষ্ঠা করা গেলে আরও উপকৃত হবেন তারা। যদিও শিক্ষার্থীরা বলছেন, সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ নেই।
তবে ড্রিম ট্রাভেল এজেন্সির সিইও শাকিল খান সময় সংবাদকে বলেন, ‘আজারবাইজানে শিপইয়ার্ড এবং এগ্রিকালচার সেক্টরে কাজ আছে। বাংলাদেশ থেকে কেউ কাজের ভিসা নিয়ে আসতে চাইলে বিভিন্ন শিপইয়ার্ড কোম্পানিতে সিভি দিতে পারেন। অভিজ্ঞতা দেখাতে পারলে চাকরি পাওয়া যায়। এভাবে কাজের সুযোগ আছে।’
এসবিএম মেরিন অ্যান্ড (বাকু) প্রা. লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘দূতাবাস না থাকার কারণে আমাদেরকে মালয়েশিয়ার শরাণাপন্ন হতে হয়। যেখানে এক মাসে লোক আনা যায়, সেখানে সাড়ে ৩ মাস বা ৪ মাস লেগে যায়। এ ছাড়া, এখানে ব্যাংকিং সিস্টেম বলতে গেলে শূন্য। এখান থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানো সহজ নয়। অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। ১ হাজার ডলার পাঠালে ৫০ ডলার খরচ হয়।’
এর আগে গত ১৫ জুন বাকুতে বাংলাদেশ ও আজারবাইজানের মধ্যে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সূত্র: সময় সংবাদ
[বিশেষ দ্রষ্টব্য: চাকরির জন্য কোনো নিয়োগ প্রতিষ্ঠান কারও কাছ থেকে কোনো অর্থ চাইলে অথবা কোনো ধরনের ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য দিলে সতর্ক থাকার অনুরোধ রইল। চাকরি পাওয়ার জন্য কোনো ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে অর্থ প্রদান করা অথবা যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেনের দায় bdgen24.com-এর নয়।]
২০২৪ সালের মে মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যেতে না পারা কর্মীদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালয়েশিয়া। শুক্রবার (১ আগস্ট) মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ার সাবাহ প্রদেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের ব্যাপক প্রতারণার প্রমাণ পেয়েছে কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে যেতে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের এসব অসাধু চক্রের ফাঁদে পা না দেওয়ার জন্য হাইকমিশনের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় চাকরি করতে আগ্রহীদের জন্য বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ কোর্সে ভর্তির জন্য আগামী ২৪ আগস্টের মধ্যে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। এটি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।