
বিডিজেন ডেস্ক

দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশি পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। আর ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের। তাদের জন্য সেরা অপশন হতে পারে ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ। পড়তে পারবেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কোনো দেশে।
ইউরোপের নামকরা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সমন্বিতভাবে এ বৃত্তি দেওয়া হয়। মাস্টার্স ও জয়েন্ট মাস্টার্সে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপে। এই স্কলারশিপে তিন শর বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২৮৫টি প্রোগ্রামে প্রতিবছর উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান শিক্ষার্থীরা। ২০ হাজারের মতো শিক্ষার্থী ও ১ হাজার ৫০০ জনের মতো পিএইচডি শিক্ষার্থী প্রতিবছর এ বৃত্তিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মাসিক অর্থায়নে শিক্ষার্থীর ভ্রমণ, স্বাস্থ্যবিমা ও গবেষণা–সম্পর্কিত খরচ বহন এ স্কলারশিপের অন্যতম আকর্ষণ। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থেকে শুরু করে সব ধরনের টিউশন ফি, লাইব্রেরি ফি, পরীক্ষা ফি, গবেষণা সংক্রান্ত ফিসহ বিভিন্ন ধরনের কনফারেন্স, সেমিনারসহ সব কিছুরই সুবিধা পাওয়া যায় বিনা মূল্যে। ২ বছর প্রতি মাসে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো উপবৃত্তি দেওয়া হয়ে থাকে। যাতায়াত ভাতা মিলবে। সেমিস্টার শেষে এক দেশ থেকে অন্যত্র যাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক বিমানের টিকিটও পাবেন ফ্রি।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদনে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি (প্রথম ডিগ্রি) অর্জন করতে হবে বা স্নাতক ডিগ্রির শেষ বছরে থাকতে হবে। প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার আগেই গ্র্যাজুয়েট হতে হবে। স্নাতক সমতুল্য ডিগ্রির সার্টিফিকেটেও আবেদন করা যাবে। আইইএলটিএসে ৬.৫ ব্যান্ড স্কোর হতে হবে। আইইএলটিএস না থাকলে বিকল্প হিসেবে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট বা ডুয়োলিংগো পরীক্ষার ফল থাকতে হবে। কম সিজিপিএ থাকলেও আবেদন করা যাবে (প্রোগ্রামভেদে পূর্বে ২.৫০ থেকে ৩.০০ পর্যন্ত আবেদন গ্রহণযোগ্য হয়েছে)।
পছন্দের প্রোগ্রামে গবেষণাভিত্তিক কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে আবেদনে অধিক গ্রহণযোগ্যতা পাওয়া যায়। ১৬ বছর বয়সের পর থেকে আবেদনের জন্য গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন এবং এরপর থেকে বয়সের বিধিনিষেধ নেই। বিদেশে পড়াশোনায় যেসব ডকুমেন্টস লাগে এখানেও সেগুলোই চলবে। ট্রান্সক্রিপ্ট, লেটার অব মোটিভেশন, দুইটি রেকমেন্ডেশন লেটার, পূরণকৃত আবেদনপত্র, সিভি, প্রুফ অব রেসিডেন্স, পাসপোর্ট বা আইডির স্ক্যান কপি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রথমে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ইরাসমাস মুন্ডাস ক্যাটালগে যেতে হবে। সেখানে প্রতিটি প্রোগ্রামের নাম ও লোকেশন পাওয়া যাবে। তারপর কোর্স, আবেদনপ্রক্রিয়া ও স্কলারশিপ সম্পর্কে আরও তথ্য জানার থাকলে সরাসরি কন্ট্যাক্ট প্রজেক্ট পারসন বাটন প্রেস করে যোগাযোগ করা যাবে। সাধারণত নভেম্বর থেকে আবেদন শুরু হয়। শেষ হয় পরের বছরের ফেব্রুয়ারিতে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।

দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশি পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। আর ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের। তাদের জন্য সেরা অপশন হতে পারে ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ। পড়তে পারবেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কোনো দেশে।
ইউরোপের নামকরা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সমন্বিতভাবে এ বৃত্তি দেওয়া হয়। মাস্টার্স ও জয়েন্ট মাস্টার্সে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে ইরাসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপে। এই স্কলারশিপে তিন শর বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২৮৫টি প্রোগ্রামে প্রতিবছর উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান শিক্ষার্থীরা। ২০ হাজারের মতো শিক্ষার্থী ও ১ হাজার ৫০০ জনের মতো পিএইচডি শিক্ষার্থী প্রতিবছর এ বৃত্তিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মাসিক অর্থায়নে শিক্ষার্থীর ভ্রমণ, স্বাস্থ্যবিমা ও গবেষণা–সম্পর্কিত খরচ বহন এ স্কলারশিপের অন্যতম আকর্ষণ। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থেকে শুরু করে সব ধরনের টিউশন ফি, লাইব্রেরি ফি, পরীক্ষা ফি, গবেষণা সংক্রান্ত ফিসহ বিভিন্ন ধরনের কনফারেন্স, সেমিনারসহ সব কিছুরই সুবিধা পাওয়া যায় বিনা মূল্যে। ২ বছর প্রতি মাসে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো উপবৃত্তি দেওয়া হয়ে থাকে। যাতায়াত ভাতা মিলবে। সেমিস্টার শেষে এক দেশ থেকে অন্যত্র যাওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক বিমানের টিকিটও পাবেন ফ্রি।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদনে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি (প্রথম ডিগ্রি) অর্জন করতে হবে বা স্নাতক ডিগ্রির শেষ বছরে থাকতে হবে। প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার আগেই গ্র্যাজুয়েট হতে হবে। স্নাতক সমতুল্য ডিগ্রির সার্টিফিকেটেও আবেদন করা যাবে। আইইএলটিএসে ৬.৫ ব্যান্ড স্কোর হতে হবে। আইইএলটিএস না থাকলে বিকল্প হিসেবে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট বা ডুয়োলিংগো পরীক্ষার ফল থাকতে হবে। কম সিজিপিএ থাকলেও আবেদন করা যাবে (প্রোগ্রামভেদে পূর্বে ২.৫০ থেকে ৩.০০ পর্যন্ত আবেদন গ্রহণযোগ্য হয়েছে)।
পছন্দের প্রোগ্রামে গবেষণাভিত্তিক কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে আবেদনে অধিক গ্রহণযোগ্যতা পাওয়া যায়। ১৬ বছর বয়সের পর থেকে আবেদনের জন্য গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন এবং এরপর থেকে বয়সের বিধিনিষেধ নেই। বিদেশে পড়াশোনায় যেসব ডকুমেন্টস লাগে এখানেও সেগুলোই চলবে। ট্রান্সক্রিপ্ট, লেটার অব মোটিভেশন, দুইটি রেকমেন্ডেশন লেটার, পূরণকৃত আবেদনপত্র, সিভি, প্রুফ অব রেসিডেন্স, পাসপোর্ট বা আইডির স্ক্যান কপি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রথমে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ইরাসমাস মুন্ডাস ক্যাটালগে যেতে হবে। সেখানে প্রতিটি প্রোগ্রামের নাম ও লোকেশন পাওয়া যাবে। তারপর কোর্স, আবেদনপ্রক্রিয়া ও স্কলারশিপ সম্পর্কে আরও তথ্য জানার থাকলে সরাসরি কন্ট্যাক্ট প্রজেক্ট পারসন বাটন প্রেস করে যোগাযোগ করা যাবে। সাধারণত নভেম্বর থেকে আবেদন শুরু হয়। শেষ হয় পরের বছরের ফেব্রুয়ারিতে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আওতায় কানাডায় স্নাতক প্রোগ্রামের সুযোগ দিচ্ছে অন্টারিও প্রদেশের ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ। বাংলদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্কলারশিপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনার পাশাপাশি ৪২ হাজার ৫০০ কানাডিয়ান ডলার পাবেন।
ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের শতভাগ স্কলারশিপে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা ৫০ থেকে শতভাগ পর্যন্ত স্কলারশিপ পাবেন।
মার্কেটিং বিভাগ থেকে পিএইচডি অর্জনকারী সালেম আবদুহুর গবেষণার শিরোনাম ছিল—‘দ্য ইমপ্যাক্ট অব ডিজিটাল অ্যাডভার্টাইজিং কনটেন্ট অন ইনটেনশন টু ডোনেট টু মুসলিম এনজিওস ইউজিং ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্মস’।
বাংলাদেশসহ অন্য দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। আধুনিক ল্যাবরেটরি, গবেষণা ও সব সুযোগ সুবিধা বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের আকর্ষণীয় গন্তব্য হতে পারে উহান বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আওতায় কানাডায় স্নাতক প্রোগ্রামের সুযোগ দিচ্ছে অন্টারিও প্রদেশের ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ। বাংলদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্কলারশিপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক পর্যায়ে পড়াশোনার পাশাপাশি ৪২ হাজার ৫০০ কানাডিয়ান ডলার পাবেন।
৪ দিন আগে