বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি যুক্তরাজ্যের ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডন। গবেষণাসহ বিভিন্ন বিষয়ে এখানে উচ্চশিক্ষায় রয়েছে দারুণ সব সুবিধা। প্রতি বছর প্রেসিডেন্টস পিএইচডি স্কলারশিপের আওতায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের। এ জন্য দেওয়া হয় স্কলারশিপও।
যুক্তরাজ্য ও বিশ্বব্যাপী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্নকারী প্রতিভাবান শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সাড়ে তিন বছর নানা সুবিধা পাবেন। এই সময় চলবে পিএইচডির প্রোগ্রাম। টিউশন ফির জন্য সম্পূর্ণ তহবিল থাকছে। ফলে শিক্ষার্থীকে কোনো টিউশন ফি দিতে হবে না। নিজস্ব খরচের জন্য প্রতি বছর ২৫ হাজার ১৫০ পাউন্ড করে উপবৃত্তি দেওয়া হবে।
এর বাইরে পড়াশোনা খাতে ৩ বছরের জন্য বার্ষিক ২ হাজার পাউন্ড হারে একটি ভোগ্য তহবিল দেওয়া হবে। এর আওতায় গ্র্যাজুয়েট স্কুলের ইভেন্টগুলোতে অংশগ্রহণের সুযোগ থাকছে। এ ছাড়া ইমপেরিয়াল কলেজে স্নাতকোত্তরদের জন্য থাকা সেবাগুলোও মিলবে। পাশাপাশি পেশাদার দক্ষতা কোর্সের সুযোগও থাকবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রার্থীদের অবশ্যই স্নাতকোত্তরে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। এই স্কলারশিপের আওতায় এমন প্রার্থীরাও সুযোগ পাবেন যাঁরা স্নাতকোত্তর স্তরে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন করেছেন, কিন্তু স্নাতক ডিগ্রিতে ভালো ফল অর্জন করতে পারেননি।
যুক্তরাজ্য ও বিশ্বব্যাপী প্রতিভাবান প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন নেওয়া হয়। জাতীয়তার ওপর কোনো বিধিনিষেধ নেই। তবে কয়েকটি বিভাগে বিদেশি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন না। এ ছাড়া আপনাকে অবশ্যই পছন্দের বিভাগে উল্লেখ করা অতিরিক্ত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য আলাদা করে আবেদন ফরম নেই। অনলাইন ভর্তি পদ্ধতির মাধ্যমে ইমপেরিয়াল কলেজে অধ্যয়নের জন্য ভর্তির আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। এরপর ভর্তি করা বিভাগ আপনাকে একাডেমিক যোগ্যতা ও সম্ভাবনার ভিত্তিতে বৃত্তির জন্য প্রসেসিং করবে। ভর্তি প্রক্রিয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশ মানতে হবে।
বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কোর্সের জন্য আবেদন আহ্বান করে ইমপেরিয়াল কলেজ। তবে বেশিরভাগ সময় আবেদন চাওয়া হয় বছরের শেষদিকে। এখানেও অবশ্য দুই সিজন রয়েছে।
কলেজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি যুক্তরাজ্যের ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডন। গবেষণাসহ বিভিন্ন বিষয়ে এখানে উচ্চশিক্ষায় রয়েছে দারুণ সব সুবিধা। প্রতি বছর প্রেসিডেন্টস পিএইচডি স্কলারশিপের আওতায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের। এ জন্য দেওয়া হয় স্কলারশিপও।
যুক্তরাজ্য ও বিশ্বব্যাপী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্নকারী প্রতিভাবান শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
সাড়ে তিন বছর নানা সুবিধা পাবেন। এই সময় চলবে পিএইচডির প্রোগ্রাম। টিউশন ফির জন্য সম্পূর্ণ তহবিল থাকছে। ফলে শিক্ষার্থীকে কোনো টিউশন ফি দিতে হবে না। নিজস্ব খরচের জন্য প্রতি বছর ২৫ হাজার ১৫০ পাউন্ড করে উপবৃত্তি দেওয়া হবে।
এর বাইরে পড়াশোনা খাতে ৩ বছরের জন্য বার্ষিক ২ হাজার পাউন্ড হারে একটি ভোগ্য তহবিল দেওয়া হবে। এর আওতায় গ্র্যাজুয়েট স্কুলের ইভেন্টগুলোতে অংশগ্রহণের সুযোগ থাকছে। এ ছাড়া ইমপেরিয়াল কলেজে স্নাতকোত্তরদের জন্য থাকা সেবাগুলোও মিলবে। পাশাপাশি পেশাদার দক্ষতা কোর্সের সুযোগও থাকবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রার্থীদের অবশ্যই স্নাতকোত্তরে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। এই স্কলারশিপের আওতায় এমন প্রার্থীরাও সুযোগ পাবেন যাঁরা স্নাতকোত্তর স্তরে শ্রেষ্ঠত্ব প্রদর্শন করেছেন, কিন্তু স্নাতক ডিগ্রিতে ভালো ফল অর্জন করতে পারেননি।
যুক্তরাজ্য ও বিশ্বব্যাপী প্রতিভাবান প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন নেওয়া হয়। জাতীয়তার ওপর কোনো বিধিনিষেধ নেই। তবে কয়েকটি বিভাগে বিদেশি প্রার্থীরা আবেদন করতে পারেন না। এ ছাড়া আপনাকে অবশ্যই পছন্দের বিভাগে উল্লেখ করা অতিরিক্ত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য আলাদা করে আবেদন ফরম নেই। অনলাইন ভর্তি পদ্ধতির মাধ্যমে ইমপেরিয়াল কলেজে অধ্যয়নের জন্য ভর্তির আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। এরপর ভর্তি করা বিভাগ আপনাকে একাডেমিক যোগ্যতা ও সম্ভাবনার ভিত্তিতে বৃত্তির জন্য প্রসেসিং করবে। ভর্তি প্রক্রিয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশ মানতে হবে।
বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কোর্সের জন্য আবেদন আহ্বান করে ইমপেরিয়াল কলেজ। তবে বেশিরভাগ সময় আবেদন চাওয়া হয় বছরের শেষদিকে। এখানেও অবশ্য দুই সিজন রয়েছে।
কলেজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।