বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের কিং আবদুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে প্রতি বছর দেওয়া হয় স্কলারশিপ। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে পড়াশোনার খরচের বাইরেও কিছু ভাতা পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ১৭টি বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ফেলোশিপের সুযোগ দেওয়া হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
নির্ধারিত ডিগ্রির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ভর্তির শিক্ষা কার্যক্রম শেষ হলে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। লিভিং স্টাইপেন্ড হিসেবে বার্ষিক ২০ হাজার ডলার (২৩ লাখ ৮৮ হাজার টাকা) বা ৩০ হাজার ডলার (৩৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা) দেওয়া হবে। থাকছে মেডিকেল ও ডেন্টাল সুবিধাও। ভিসা সুবিধা দেওয়া হবে এর আওতায়। পিএইচডি ফেলোশিপে এই ভাতা আরও বাড়বে।
ফলিত গণিত ও কম্পিউটেশনাল সায়েন্স, রাসায়নিক বিজ্ঞান, জৈব প্রকৌশল, কম্পিউটার সায়েন্স ও মেরিন সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধীনে থাকা বিষয়ে পড়তে পারবেন। এই ফেলোশিপের থিসিসসহ মাস্টার্স প্রোগ্রামের মেয়াদ দুই বছর এবং পিএইচডির মেয়াদ ৪ বছর।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতক ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীরা পিএইচডি ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই আইইএলটিএস বা টোফেলের প্রমাণ দিতে হবে। ফেলোশিপে ভর্তিতে জিআরই বাধ্যতামূলক নয়। ফেলোশিপে রিসার্চ পেপার থাকতে হয়।
৬টি তথ্য যুক্ত করতে হবে। যেমন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, বিবৃতির কপি, সিভি, বৈধ পাসপোর্টের কপি, তিনটি রিকমেন্ডেশন লেটার, টোফেলে ৭৯ অথবা আইইএলটিএসে ৬ দশমিক ৫ ও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত নথি সম্পর্কে বিশদ বিবরণের কপি।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছর জানুয়ারি ও জুলাইয়ের জন্য ফেলোশিপের আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হয়। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তিতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ থাকে প্রতিবছর।
সৌদি আরবের কিং আবদুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে প্রতি বছর দেওয়া হয় স্কলারশিপ। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এতে পড়াশোনার খরচের বাইরেও কিছু ভাতা পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ১৭টি বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ফেলোশিপের সুযোগ দেওয়া হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
নির্ধারিত ডিগ্রির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ভর্তির শিক্ষা কার্যক্রম শেষ হলে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। লিভিং স্টাইপেন্ড হিসেবে বার্ষিক ২০ হাজার ডলার (২৩ লাখ ৮৮ হাজার টাকা) বা ৩০ হাজার ডলার (৩৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা) দেওয়া হবে। থাকছে মেডিকেল ও ডেন্টাল সুবিধাও। ভিসা সুবিধা দেওয়া হবে এর আওতায়। পিএইচডি ফেলোশিপে এই ভাতা আরও বাড়বে।
ফলিত গণিত ও কম্পিউটেশনাল সায়েন্স, রাসায়নিক বিজ্ঞান, জৈব প্রকৌশল, কম্পিউটার সায়েন্স ও মেরিন সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধীনে থাকা বিষয়ে পড়তে পারবেন। এই ফেলোশিপের থিসিসসহ মাস্টার্স প্রোগ্রামের মেয়াদ দুই বছর এবং পিএইচডির মেয়াদ ৪ বছর।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
স্নাতক ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীরা পিএইচডি ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই আইইএলটিএস বা টোফেলের প্রমাণ দিতে হবে। ফেলোশিপে ভর্তিতে জিআরই বাধ্যতামূলক নয়। ফেলোশিপে রিসার্চ পেপার থাকতে হয়।
৬টি তথ্য যুক্ত করতে হবে। যেমন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, বিবৃতির কপি, সিভি, বৈধ পাসপোর্টের কপি, তিনটি রিকমেন্ডেশন লেটার, টোফেলে ৭৯ অথবা আইইএলটিএসে ৬ দশমিক ৫ ও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত নথি সম্পর্কে বিশদ বিবরণের কপি।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছর জানুয়ারি ও জুলাইয়ের জন্য ফেলোশিপের আবেদন করার সুযোগ দেওয়া হয়। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তিতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ থাকে প্রতিবছর।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পড়তে যাওয়ার সংখ্যা এবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি এই অবস্থা তৈরি করেছে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রলোভনে কয়েক শত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ‘বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের’ চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।