
বিডিজেন ডেস্ক

দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশ পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। কিন্তু দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের।
তাদের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর বিভিন্ন কোর্সে উচ্চশিক্ষায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যে সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ। এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে।
এ প্রোগ্রামের অর্থায়ন করে ডিপার্টমেন্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি)। এতে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর নাগরিকরা স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বর্তমানে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ অক্টোবর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে। যাতায়াতের বিমানের টিকিটও পাবেন। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। খরচ হিসেবে মাসে ১ হাজার ৩৭৮ পাউন্ড দেওয়া হবে। কেউ লন্ডন মেট্রোপলিটন এলাকায় থাকলে পাবেন ১ হাজার ৬৯০ পাউন্ড।
এর বাইরে শিক্ষাসফর, জামাকাপড় কেনা ও পরিবার ভাতা পাবেন। শিক্ষার্থীর যদি ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু থাকে তবে প্রথম শিশুর জন্য মাসে ৫৯০ পাউন্ড। ২য় ও ৩য় শিশুর ক্ষেত্রে মাসে ১৪৬ পাউন্ড পাবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথম শর্ত, কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে। এ ছাড়া স্নাতকে ভালো ফল থাকতে হবে। স্নাতকোত্তর বা পিএইচডির শিক্ষাবর্ষ শুরুর সময় আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে। সেই সময়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আবেদনকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
এর বাইরে ইংরেজি দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে। তবে স্কলারশিপের আবেদনের জন্য ইংরেজি ভাষা দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে না। পরে প্রদান করতে হবে। এমন অবস্থা দেখাতে হবে যাতে বোঝা যায়, এ স্কলারশিপ ছাড়া যুক্তরাজ্য পড়ার সামর্থ্য নেই। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
২০২৫ সালের মধ্যে অনার্স বা মাস্টার্স সম্পন্ন করতে হবে। দ্বিতীয় মাস্টার্স করার ক্ষেত্রে কারণ দেখাতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। অফিসিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার ও মোটিভেশন লেটার আবেদনের সময় দরকার হতে পারে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স বেছে নিতে হবে। এক্ষেত্রে সহায়তার জন্য বেশকিছু সূত্র ওয়েবসাইটে উল্লেখ করেছে স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ।
আগামী ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে কোর্স শুরুর জন্য এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি কোর্সে পড়তে আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে স্নাতকোত্তরের জন্য ক্লিক করুন এখানে এবং পিএইচডির জন্য ক্লিক করুন এখানে।

দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশ পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। কিন্তু দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের।
তাদের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর বিভিন্ন কোর্সে উচ্চশিক্ষায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যে সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ। এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে।
এ প্রোগ্রামের অর্থায়ন করে ডিপার্টমেন্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি)। এতে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর নাগরিকরা স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বর্তমানে আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ অক্টোবর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে। যাতায়াতের বিমানের টিকিটও পাবেন। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। খরচ হিসেবে মাসে ১ হাজার ৩৭৮ পাউন্ড দেওয়া হবে। কেউ লন্ডন মেট্রোপলিটন এলাকায় থাকলে পাবেন ১ হাজার ৬৯০ পাউন্ড।
এর বাইরে শিক্ষাসফর, জামাকাপড় কেনা ও পরিবার ভাতা পাবেন। শিক্ষার্থীর যদি ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু থাকে তবে প্রথম শিশুর জন্য মাসে ৫৯০ পাউন্ড। ২য় ও ৩য় শিশুর ক্ষেত্রে মাসে ১৪৬ পাউন্ড পাবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথম শর্ত, কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে। এ ছাড়া স্নাতকে ভালো ফল থাকতে হবে। স্নাতকোত্তর বা পিএইচডির শিক্ষাবর্ষ শুরুর সময় আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে। সেই সময়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আবেদনকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
এর বাইরে ইংরেজি দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে। তবে স্কলারশিপের আবেদনের জন্য ইংরেজি ভাষা দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে না। পরে প্রদান করতে হবে। এমন অবস্থা দেখাতে হবে যাতে বোঝা যায়, এ স্কলারশিপ ছাড়া যুক্তরাজ্য পড়ার সামর্থ্য নেই। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
২০২৫ সালের মধ্যে অনার্স বা মাস্টার্স সম্পন্ন করতে হবে। দ্বিতীয় মাস্টার্স করার ক্ষেত্রে কারণ দেখাতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। অফিসিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার ও মোটিভেশন লেটার আবেদনের সময় দরকার হতে পারে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স বেছে নিতে হবে। এক্ষেত্রে সহায়তার জন্য বেশকিছু সূত্র ওয়েবসাইটে উল্লেখ করেছে স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ।
আগামী ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বরে কোর্স শুরুর জন্য এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি কোর্সে পড়তে আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে স্নাতকোত্তরের জন্য ক্লিক করুন এখানে এবং পিএইচডির জন্য ক্লিক করুন এখানে।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫