বিডিজেন ডেস্ক
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
বিনা খরচে চীনে উচ্চশিক্ষায় আপনার প্রথম পছন্দ হতে পারে ‘ইয়েনচিং একাডেমি স্কলারশিপ’। এই স্কলারশিপের আওতায় স্নাতকোত্তরে প্রতি বছর বিনা খরচে পড়ার সুযোগ দেয় দেশটির পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়েনচিং একাডেমি। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
অন্তত ৬টি বিষয়ে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। এ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ইয়েনচিং একাডেমিতে ফ্রি থাকার ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে প্রতি দুজন শিক্ষার্থীর জন্য একটি করে কক্ষ বরাদ্দ থাকবে। রয়েছে চিকিৎসা বীমা ও রাউন্ড-ট্রিপ ভ্রমণ ভাতাও।
অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব, দর্শন ও ধর্ম, রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, আইন ও সমাজ, সাহিত্য ও সংস্কৃতির অধীনে কোনো বিষয় নিয়ে করা যাবে স্নাতকোত্তর।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রার্থীদের অবশ্যই ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। আবেদনের সময় স্নাতকে ভর্তি থাকলে হবে না। আগ্রহী প্রার্থীদের একাডেমিক ফল বেশ ভালো হতে হবে। ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে এবং সনদ থাকতে হবে। তবে এক বছর আগের আইইএলটিএস বা টোফেলের সনদ গ্রহণ করা হবে না। আইইএলটিএসে স্কোর ৭ চাওয়া হয়। আর টোফেলের স্কোর হতে হবে ১০০।
বয়স ২৩-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়ে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ব্যক্তিগত বিবৃতির ফরম, গবেষণা প্রবন্ধ, সিভি, অফিশিয়াল প্রতিলিপি, প্রশংসাপত্র, ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষার সার্টিফিকেট ইত্যাদি জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইন আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। সাধারণত প্রতি বছরের আগস্টে আবেদন আহ্বান করা হয়ে থাকে। ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারেন আরও তথ্য।
এই মুহূর্তে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা যাবে আবেদন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
উচ্চশিক্ষার জন্য চীন এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। দেশটির উচ্চশিক্ষাও আগের চেয়ে বেশ ভালো ও উন্নতমানের। এ কারণে গত বেশ কিছু বছর ধরেই চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের আগ্রহ বেড়ে গেছে।
বিনা খরচে চীনে উচ্চশিক্ষায় আপনার প্রথম পছন্দ হতে পারে ‘ইয়েনচিং একাডেমি স্কলারশিপ’। এই স্কলারশিপের আওতায় স্নাতকোত্তরে প্রতি বছর বিনা খরচে পড়ার সুযোগ দেয় দেশটির পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়েনচিং একাডেমি। এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুরু হয়েছে। আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
অন্তত ৬টি বিষয়ে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। এ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ইয়েনচিং একাডেমিতে ফ্রি থাকার ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে প্রতি দুজন শিক্ষার্থীর জন্য একটি করে কক্ষ বরাদ্দ থাকবে। রয়েছে চিকিৎসা বীমা ও রাউন্ড-ট্রিপ ভ্রমণ ভাতাও।
অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা, ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব, দর্শন ও ধর্ম, রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, আইন ও সমাজ, সাহিত্য ও সংস্কৃতির অধীনে কোনো বিষয় নিয়ে করা যাবে স্নাতকোত্তর।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রার্থীদের অবশ্যই ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। আবেদনের সময় স্নাতকে ভর্তি থাকলে হবে না। আগ্রহী প্রার্থীদের একাডেমিক ফল বেশ ভালো হতে হবে। ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে এবং সনদ থাকতে হবে। তবে এক বছর আগের আইইএলটিএস বা টোফেলের সনদ গ্রহণ করা হবে না। আইইএলটিএসে স্কোর ৭ চাওয়া হয়। আর টোফেলের স্কোর হতে হবে ১০০।
বয়স ২৩-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে। নারী-পুরুষ উভয়ে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ব্যক্তিগত বিবৃতির ফরম, গবেষণা প্রবন্ধ, সিভি, অফিশিয়াল প্রতিলিপি, প্রশংসাপত্র, ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষার সার্টিফিকেট ইত্যাদি জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইন আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে। সাধারণত প্রতি বছরের আগস্টে আবেদন আহ্বান করা হয়ে থাকে। ওয়েবসাইট থেকে জেনে নিতে পারেন আরও তথ্য।
এই মুহূর্তে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। আগামী ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা যাবে আবেদন।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।