বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় ২০২৩ সাল থেকে দারুণ সুযোগ করে দিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কটল্যান্ড এসজিএসএএইচ আর্থ স্কলারশিপের’ আওতায় বিনা খরচে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে পারবেন যুক্তরাজ্যে। তাতে লাগবে না ইংরেজি দক্ষতার প্রচলিত আইইএলটিএসের কোনো সনদ। ব্রিটিশ কাউন্সিলের অর্থায়নে ও এসজিএসএএইচের (স্কটিশ গ্র্যাজুয়েট স্কুল ফর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এটি।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় মূলত পিএইচডি করতে চাওয়া সদ্য ক্যারিয়ারে পদার্পণ করা গবেষকদের। পরিবেশগত শিল্প ও মানবিক বিষয়ে গবেষণা করা এবং কীভাবে এই ক্ষেত্রগুলো অন্যান্য শাখার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে গবেষণাই এর উদ্দেশ্য। প্রতি বছর ৭ থেকে ৯ জন গবেষককে এই স্কলারশিপের জন্য অর্থায়ন করা হয়।
শতভাগ স্কলারশিপ, জীবিকা নির্বাহের খরচ, ভ্রমণ ব্যয়, বাসস্থানের খরচ, পরিবেশগত শিল্পকলা ও মানবিক শাস্ত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য গবেষণা অর্থায়ন, স্কটল্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর পরামর্শ গ্রহণের সুযোগ, স্টেমের (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্টস অ্যান্ড ম্যাথমেটিকস) বিভিন্ন শাখায় আন্তর্বিভাগীয় গবেষণায় অংশগ্রহণ এবং ক্যারিয়ার উন্নয়নের সুযোগ থাকছে এর আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদন করতে হলে অবশ্যই স্নাতকোত্তরে উত্তীর্ণ হতে হবে। ভালো ফলাফল হলে এগিয়ে থাকবেন সবার চেয়ে। এ ছাড়া কোনো গবেষণা নিয়ে কাজে যুক্তও থাকা লাগবে। আবেদনের বিষয় সংক্রান্ত গবেষণা প্রস্তাবনা (সর্বোচ্চ ১ হাজার শব্দের মধ্যে), সিভি, পিএইচডি তত্ত্বাবধায়কের অনুমোদনপত্র, স্কটিশ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ, পিএইচডি ডিগ্রির প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
শিল্পকলা ও মানবিক শাস্ত্রে পিএইচডি গবেষক হিসেবে নিবন্ধিত হতে হবে ও যুক্তরাজ্যের বাইরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত থাকতে হবে। পিএইচডি গবেষকেরা তত্ত্বাবধায়কের অনুমোদন সাপেক্ষে যেকোনো পর্যায়ে আবেদন করতে পারবেন। প্রোগ্রামটি যুক্তরাজ্যের বাইরের সবার জন্য উন্মুক্ত।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদনপত্র জমা দিতে প্রথমে একজন একাডেমিক পরামর্শদাতা ও একটি হোস্ট প্রতিষ্ঠান বাছাই করতে হবে। পরামর্শদাতা প্রস্তাবের বিষয়ে আলোচনার পর সুযোগ দিতে আগ্রহী হলে তাদের হোস্ট প্রতিষ্ঠান আপনাকে অনুমোদন করে। তবেই আপনি স্কলারশিপের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
সাধারণত প্রতি বছরের আগস্টে শুরু হয় আবেদন কার্যক্রম। শেষ হয় নভেম্বরে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় ২০২৩ সাল থেকে দারুণ সুযোগ করে দিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কটল্যান্ড এসজিএসএএইচ আর্থ স্কলারশিপের’ আওতায় বিনা খরচে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে পারবেন যুক্তরাজ্যে। তাতে লাগবে না ইংরেজি দক্ষতার প্রচলিত আইইএলটিএসের কোনো সনদ। ব্রিটিশ কাউন্সিলের অর্থায়নে ও এসজিএসএএইচের (স্কটিশ গ্র্যাজুয়েট স্কুল ফর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এটি।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় মূলত পিএইচডি করতে চাওয়া সদ্য ক্যারিয়ারে পদার্পণ করা গবেষকদের। পরিবেশগত শিল্প ও মানবিক বিষয়ে গবেষণা করা এবং কীভাবে এই ক্ষেত্রগুলো অন্যান্য শাখার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে গবেষণাই এর উদ্দেশ্য। প্রতি বছর ৭ থেকে ৯ জন গবেষককে এই স্কলারশিপের জন্য অর্থায়ন করা হয়।
শতভাগ স্কলারশিপ, জীবিকা নির্বাহের খরচ, ভ্রমণ ব্যয়, বাসস্থানের খরচ, পরিবেশগত শিল্পকলা ও মানবিক শাস্ত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য গবেষণা অর্থায়ন, স্কটল্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর পরামর্শ গ্রহণের সুযোগ, স্টেমের (সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্টস অ্যান্ড ম্যাথমেটিকস) বিভিন্ন শাখায় আন্তর্বিভাগীয় গবেষণায় অংশগ্রহণ এবং ক্যারিয়ার উন্নয়নের সুযোগ থাকছে এর আওতায়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদন করতে হলে অবশ্যই স্নাতকোত্তরে উত্তীর্ণ হতে হবে। ভালো ফলাফল হলে এগিয়ে থাকবেন সবার চেয়ে। এ ছাড়া কোনো গবেষণা নিয়ে কাজে যুক্তও থাকা লাগবে। আবেদনের বিষয় সংক্রান্ত গবেষণা প্রস্তাবনা (সর্বোচ্চ ১ হাজার শব্দের মধ্যে), সিভি, পিএইচডি তত্ত্বাবধায়কের অনুমোদনপত্র, স্কটিশ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ, পিএইচডি ডিগ্রির প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
শিল্পকলা ও মানবিক শাস্ত্রে পিএইচডি গবেষক হিসেবে নিবন্ধিত হতে হবে ও যুক্তরাজ্যের বাইরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত থাকতে হবে। পিএইচডি গবেষকেরা তত্ত্বাবধায়কের অনুমোদন সাপেক্ষে যেকোনো পর্যায়ে আবেদন করতে পারবেন। প্রোগ্রামটি যুক্তরাজ্যের বাইরের সবার জন্য উন্মুক্ত।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আবেদনপত্র জমা দিতে প্রথমে একজন একাডেমিক পরামর্শদাতা ও একটি হোস্ট প্রতিষ্ঠান বাছাই করতে হবে। পরামর্শদাতা প্রস্তাবের বিষয়ে আলোচনার পর সুযোগ দিতে আগ্রহী হলে তাদের হোস্ট প্রতিষ্ঠান আপনাকে অনুমোদন করে। তবেই আপনি স্কলারশিপের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
সাধারণত প্রতি বছরের আগস্টে শুরু হয় আবেদন কার্যক্রম। শেষ হয় নভেম্বরে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।