বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় গন্তব্য যাদের ইউরোপ, তারা ফ্রান্সের কথা মাথায় খুব একটা রাখতে চান না। কিন্তু এই ফ্রান্সেই মিলছে বিনামূল্যে পড়ার সুযোগ। আর সঙ্গে রয়েছে বাড়তি কিছু সুবিধা। উচ্চশিক্ষায় ফ্রান্স তাই এখন পছন্দের তালিকায় রাখার মতো।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপ দিয়ে থাকে ফ্রান্স সরকার ও দেশটির বেশকিছু বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে আইফেল স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের সুবিধা প্রদান করা হয়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
‘আইফেল এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ ফ্রান্সের ইউরো অ্যান্ড ফরেন অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের একটি প্রোগ্রাম। এ স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের পেশাদার দক্ষতা অর্জনে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়। ইন্টার্নশিপে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের নিজেদের প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদনের মাধ্যমে একটি চুক্তি সম্পন্ন করতে হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মাসিক ভাতা বাবদ ১ হাজার ১৮১ ইউরো (প্রায় ১ লাখ ৪৯ হাজার টাকা) দেবে। আবাসন ভাতা প্রদান করবে। যাওয়া-আসার বিমান খরচ দেবে। স্বাস্থ্য বীমা ও অন্যান্য ভাতা দেওয়া হবে। স্নাতেকোত্তরের জন্য ১ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত এ স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকদের স্নাতকোত্তরে আবেদনে বয়স ২৫–এর ওপরে হতে হবে। আগে কেউ স্কলারশিপ পেয়ে থাকলে দ্বিতীয়বার আবেদন করতে পারবেন না। ফ্রান্সের কোনো নাগরিক এই স্কলারশিপে আবেদন করতে পারবেন না। ইংরেজি বা ফ্রেঞ্চ ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আইইএলটিএস স্কোর অথবা ফ্রেঞ্চ ভাষা দক্ষতার সনদ জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ফরাসি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দুটি ধাপে আবেদন করা যাবে। প্রথমে প্রার্থীকে ফ্রান্সের কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি আবেদন করতে হবে। আবেদনের জন্য ফর্ম পূরণ করার সময়ই উল্লেখ করবেন যে, আইফেল স্কলারশিপের জন্য তিনি আবেদন করতে চান। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীকে জানিয়ে দেবে যে, তিনি স্কলারশিপ পেয়েছে কি না।
প্রসঙ্গত, এ স্কলারশিপে শিক্ষার্থী সরাসরি আবেদন করতে পারবেন না। তাদের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বা ফ্রেঞ্চ হায়ার এডুকেশন ইনস্টিটিটিউশন্সের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। প্রতি বছর শেষ দিকে পরের বছরের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। বছরের মাঝামাঝিও করা হয়ে থাকে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় গন্তব্য যাদের ইউরোপ, তারা ফ্রান্সের কথা মাথায় খুব একটা রাখতে চান না। কিন্তু এই ফ্রান্সেই মিলছে বিনামূল্যে পড়ার সুযোগ। আর সঙ্গে রয়েছে বাড়তি কিছু সুবিধা। উচ্চশিক্ষায় ফ্রান্স তাই এখন পছন্দের তালিকায় রাখার মতো।
প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপ দিয়ে থাকে ফ্রান্স সরকার ও দেশটির বেশকিছু বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে আইফেল স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের সুবিধা প্রদান করা হয়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
‘আইফেল এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’ ফ্রান্সের ইউরো অ্যান্ড ফরেন অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয়ের একটি প্রোগ্রাম। এ স্কলারশিপ শিক্ষার্থীদের পেশাদার দক্ষতা অর্জনে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেয়। ইন্টার্নশিপে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের নিজেদের প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদনের মাধ্যমে একটি চুক্তি সম্পন্ন করতে হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
মাসিক ভাতা বাবদ ১ হাজার ১৮১ ইউরো (প্রায় ১ লাখ ৪৯ হাজার টাকা) দেবে। আবাসন ভাতা প্রদান করবে। যাওয়া-আসার বিমান খরচ দেবে। স্বাস্থ্য বীমা ও অন্যান্য ভাতা দেওয়া হবে। স্নাতেকোত্তরের জন্য ১ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত এ স্কলারশিপ দেওয়া হয়ে থাকে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
উন্নয়নশীল দেশের নাগরিকদের স্নাতকোত্তরে আবেদনে বয়স ২৫–এর ওপরে হতে হবে। আগে কেউ স্কলারশিপ পেয়ে থাকলে দ্বিতীয়বার আবেদন করতে পারবেন না। ফ্রান্সের কোনো নাগরিক এই স্কলারশিপে আবেদন করতে পারবেন না। ইংরেজি বা ফ্রেঞ্চ ভাষায় দক্ষ হতে হবে। আইইএলটিএস স্কোর অথবা ফ্রেঞ্চ ভাষা দক্ষতার সনদ জমা দিতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
ফরাসি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দুটি ধাপে আবেদন করা যাবে। প্রথমে প্রার্থীকে ফ্রান্সের কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি আবেদন করতে হবে। আবেদনের জন্য ফর্ম পূরণ করার সময়ই উল্লেখ করবেন যে, আইফেল স্কলারশিপের জন্য তিনি আবেদন করতে চান। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীকে জানিয়ে দেবে যে, তিনি স্কলারশিপ পেয়েছে কি না।
প্রসঙ্গত, এ স্কলারশিপে শিক্ষার্থী সরাসরি আবেদন করতে পারবেন না। তাদের বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বা ফ্রেঞ্চ হায়ার এডুকেশন ইনস্টিটিটিউশন্সের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। প্রতি বছর শেষ দিকে পরের বছরের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। বছরের মাঝামাঝিও করা হয়ে থাকে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পড়তে যাওয়ার সংখ্যা এবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি এই অবস্থা তৈরি করেছে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রলোভনে কয়েক শত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ‘বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের’ চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে একটি কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে দেশটির সরকার। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা যদি ক্লাস না করে বা কাউকে না জানিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বেরিয়ে যায়, তাহলে তাদের ভিসা বাতিল হতে পারে।