

বিডিজেন ডেস্ক

হেরিটেজ বিশেষজ্ঞ ও পেশাজীবীদের জন্য ইউনেসকো ও কিংডমস ইনস্টিটিউট আলউলা ফেলোশিপ প্রোগ্রামের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। ঐতিহ্য গবেষণা ও সংরক্ষণ বিষয়ে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান বাড়ানোর মাধ্যমে বিশ্ব ঐতিহ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ইউনেসকো ও সৌদি আরবের দ্য রয়্যাল কমিশন ফর আলউলা (আরসিইউ) যৌথ উদ্যোগে এ ফেলোশিপ দেয়। ২০২৫ সালের দ্বিতীয় সংস্করণে মোট ১০টি ফেলোশিপ প্রদান করা হবে। এ ফেলোশিপ প্রোগ্রামটির মেয়াদ ২ বছর।
নির্বাচিত ফেলোরা গবেষণার পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নেবেন। ফেলোশিপ চলাকালে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও সুবিধা দেওয়া হবে।
আবেদনে যোগ্যতা
সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ব্যবস্থাপনা, স্থাপত্য, নগর–পরিকল্পনা বা উন্নয়ন, প্রত্নতত্ত্ব, সংরক্ষণ, জাদুঘর ব্যবস্থাপনা, সাংস্কৃতিক নীতি, নৃবিজ্ঞান, শিল্প ইতিহাস, শিল্প ব্যবস্থাপনা, সৃজনশীল শিল্প, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সামাজিক ও মানববিজ্ঞান বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি (স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমানের)।
আবেদনকারীর বয়স
আবেদন করার সময় কমপক্ষে ২৫ বছর ও ৪০ বছরের কম বয়স হতে হবে।
ভাষার দক্ষতা
ইংরেজিতে (মৌখিক ও লিখিত) জ্ঞান থাকতে হবে। ইউনেসকোর অন্য দাপ্তরিক ভাষা, যেমন আরবি, চীনা, ফরাসি, রাশিয়ান বা স্প্যানিশ।
আবেদনপত্রে যা লাগবে
১. জীবনবৃত্তান্ত (সর্বোচ্চ দুই পৃষ্ঠা)।
২. আপনার সর্বোচ্চ ডিপ্লোমা বা ডিগ্রির প্রত্যয়িত ফটোকপি।
৩. ইংরেজিতে সম্পন্ন একটি আবেদনপত্র।
৪. ইংরেজিতে লেখা একটি প্রেরণাপত্র (সর্বোচ্চ এক পৃষ্ঠা)।
৫. ইংরেজিতে সম্পন্ন একটি প্রস্তাবপত্র (সর্বোচ্চ তিন পৃষ্ঠা, পিডিএফ ফরম্যাট)।
আবেদনপত্র জমার শেষ তারিখ
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ই–মেইলে ([email protected]) আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ আগামী ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫।
বিস্তারিত তথ্য জানতে: https://www.unesco.org/en/fellowships/alula

হেরিটেজ বিশেষজ্ঞ ও পেশাজীবীদের জন্য ইউনেসকো ও কিংডমস ইনস্টিটিউট আলউলা ফেলোশিপ প্রোগ্রামের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। ঐতিহ্য গবেষণা ও সংরক্ষণ বিষয়ে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান বাড়ানোর মাধ্যমে বিশ্ব ঐতিহ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে ইউনেসকো ও সৌদি আরবের দ্য রয়্যাল কমিশন ফর আলউলা (আরসিইউ) যৌথ উদ্যোগে এ ফেলোশিপ দেয়। ২০২৫ সালের দ্বিতীয় সংস্করণে মোট ১০টি ফেলোশিপ প্রদান করা হবে। এ ফেলোশিপ প্রোগ্রামটির মেয়াদ ২ বছর।
নির্বাচিত ফেলোরা গবেষণার পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নেবেন। ফেলোশিপ চলাকালে প্রয়োজনীয় সহায়তা ও সুবিধা দেওয়া হবে।
আবেদনে যোগ্যতা
সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ব্যবস্থাপনা, স্থাপত্য, নগর–পরিকল্পনা বা উন্নয়ন, প্রত্নতত্ত্ব, সংরক্ষণ, জাদুঘর ব্যবস্থাপনা, সাংস্কৃতিক নীতি, নৃবিজ্ঞান, শিল্প ইতিহাস, শিল্প ব্যবস্থাপনা, সৃজনশীল শিল্প, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সামাজিক ও মানববিজ্ঞান বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি (স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমানের)।
আবেদনকারীর বয়স
আবেদন করার সময় কমপক্ষে ২৫ বছর ও ৪০ বছরের কম বয়স হতে হবে।
ভাষার দক্ষতা
ইংরেজিতে (মৌখিক ও লিখিত) জ্ঞান থাকতে হবে। ইউনেসকোর অন্য দাপ্তরিক ভাষা, যেমন আরবি, চীনা, ফরাসি, রাশিয়ান বা স্প্যানিশ।
আবেদনপত্রে যা লাগবে
১. জীবনবৃত্তান্ত (সর্বোচ্চ দুই পৃষ্ঠা)।
২. আপনার সর্বোচ্চ ডিপ্লোমা বা ডিগ্রির প্রত্যয়িত ফটোকপি।
৩. ইংরেজিতে সম্পন্ন একটি আবেদনপত্র।
৪. ইংরেজিতে লেখা একটি প্রেরণাপত্র (সর্বোচ্চ এক পৃষ্ঠা)।
৫. ইংরেজিতে সম্পন্ন একটি প্রস্তাবপত্র (সর্বোচ্চ তিন পৃষ্ঠা, পিডিএফ ফরম্যাট)।
আবেদনপত্র জমার শেষ তারিখ
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ই–মেইলে ([email protected]) আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ আগামী ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫।
বিস্তারিত তথ্য জানতে: https://www.unesco.org/en/fellowships/alula
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ডিএসইউ স্কলারশিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। স্কলারশিপের মূল উদ্দেশ্য হলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিতে পড়াশোনা সহজ ও সাশ্রয়ী করা।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থী ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে লেভেল-১ স্ট্যাটাস হলো একটি বিশেষ সুবিধা, যা কোনো দেশ বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য দেশটির হোম অ্যাফেয়ার্সের নির্ধারিত সর্বনিম্ন অভিবাসন ঝুঁকির স্তর। এই পদ্ধতিটিকে মূলত ‘সিম্পলিফাইড স্টুডেন্ট ভিসা ফ্রেমওয়ার্ক’–এর একটি অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
০২ অক্টোবর ২০২৫