বিডিজেন ডেস্ক
প্রতি বছরই বাংলাদেশি গবেষক ও শিক্ষার্থীদের ফেলোশিপের মাধ্যমে গবেষণার সুযোগ দিয়ে আসছে দারিদ্র্য বিমোচনের ফলে সংঘটিত অসমতা দূরীকরণে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা অক্সফাম বাংলাদেশ।
বিভিন্ন খাতে গবেষণা করার জন্য ফেলোশিপ প্রদান করে তারা। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজের শিক্ষাজীবন আরও সমৃদ্ধ করা যায়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
শীর্ষ ৫ ফেলোকে তাদের নিজেদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য অনুদান প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে গবেষণার সব খরচ দেবে অক্সফাম। এ ছাড়া নির্বাচিত গবেষণা নিবন্ধগুলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করবে সংস্থাটি।
ফুড সিকিউরিটি/এগ্রিকালচার, ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ন্যাচারাল রিসোর্স কনসারভেশন, ভের্নাকুলার আর্কিটেকচারাল প্রাক্টিসেস ফর ডিজেস্টার রেসিলিয়েন্স বিষয়ে ফেলোশিপ পাবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ভূগোল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, জার্নালিজম, আর্কিটেকচার, আরবান অ্যান্ড রিজিওনাল প্ল্যানিং, জেন্ডার স্টাডিস বা অন্য কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে পড়া থাকলে আবেদন করতে পারবেন। সুবিধাবঞ্চিত ও দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কাজ করার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। গবেষণা প্রস্তাবনা ও প্রতিবেদন লেখায় ও উপস্থাপনায় দক্ষ হতে হবে।
আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত, একটি মোটিভেশনাল লেটার, সর্বোচ্চ ১,৫০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রস্তাবনা লাগবে। প্রস্তাবনায় আবেদনকারী Terms of Reference (ToR)-এর ভিত্তিতে একটি বিষয় নির্বাচন করবেন এবং সেই বিষয়ের ওপর সমস্যার বিবৃতি, সমাধান, বাস্তবায়ন পরিকল্পনা ও বাজেট অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছর বিভিন্ন সময়ে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। এই ফেলোশিপে আবেদন আহ্বান করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। আবেদনের যোগ্যতা, আবেদনপদ্ধতিসহ অন্যান্য বিষয় ওয়েবসাইটে নতুন করে দেওয়া হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রতি বছরই বাংলাদেশি গবেষক ও শিক্ষার্থীদের ফেলোশিপের মাধ্যমে গবেষণার সুযোগ দিয়ে আসছে দারিদ্র্য বিমোচনের ফলে সংঘটিত অসমতা দূরীকরণে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা অক্সফাম বাংলাদেশ।
বিভিন্ন খাতে গবেষণা করার জন্য ফেলোশিপ প্রদান করে তারা। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজের শিক্ষাজীবন আরও সমৃদ্ধ করা যায়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
শীর্ষ ৫ ফেলোকে তাদের নিজেদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য অনুদান প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে গবেষণার সব খরচ দেবে অক্সফাম। এ ছাড়া নির্বাচিত গবেষণা নিবন্ধগুলো আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করবে সংস্থাটি।
ফুড সিকিউরিটি/এগ্রিকালচার, ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ন্যাচারাল রিসোর্স কনসারভেশন, ভের্নাকুলার আর্কিটেকচারাল প্রাক্টিসেস ফর ডিজেস্টার রেসিলিয়েন্স বিষয়ে ফেলোশিপ পাবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ভূগোল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান, জার্নালিজম, আর্কিটেকচার, আরবান অ্যান্ড রিজিওনাল প্ল্যানিং, জেন্ডার স্টাডিস বা অন্য কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে পড়া থাকলে আবেদন করতে পারবেন। সুবিধাবঞ্চিত ও দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কাজ করার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। গবেষণা প্রস্তাবনা ও প্রতিবেদন লেখায় ও উপস্থাপনায় দক্ষ হতে হবে।
আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত, একটি মোটিভেশনাল লেটার, সর্বোচ্চ ১,৫০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রস্তাবনা লাগবে। প্রস্তাবনায় আবেদনকারী Terms of Reference (ToR)-এর ভিত্তিতে একটি বিষয় নির্বাচন করবেন এবং সেই বিষয়ের ওপর সমস্যার বিবৃতি, সমাধান, বাস্তবায়ন পরিকল্পনা ও বাজেট অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রতি বছর বিভিন্ন সময়ে এই আবেদন আহ্বান করা হয়। এই ফেলোশিপে আবেদন আহ্বান করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। আবেদনের যোগ্যতা, আবেদনপদ্ধতিসহ অন্যান্য বিষয় ওয়েবসাইটে নতুন করে দেওয়া হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।