বিডিজেন ডেস্ক
ইউরোপে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহীদের জন্য লুক্সেমবার্গ অন্যতম। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে। লুক্সেমবার্গের বেশির ভাগ ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন স্কলারশিপ দিয়ে থাকে, যা আপনাকে বিনা খরচে পড়াশোনার সুযোগ করে দিতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব লুক্সেমবার্গ বৃত্তি এর মধ্যে একটি। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
বৃত্তিটির জন্য আংশিকভাবে অর্থায়ন করা হবে। স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি হিসেবে ২ বছরে মোট ১০ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি টাকায় ১২ লাখ ৭৮ হাজার ৮০০ টাকা) দেওয়া হবে। বৃত্তিটি লুক্সেমবার্গ সরকারের পক্ষ থেকে অর্থায়িত। স্নাতক শিক্ষার্থীদেরও এই বৃত্তির আওতায় আর্থিক সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। থাকছে আবাসনের ব্যবস্থাও।
স্নাতকের মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও মেডিসিন অনুষদ; আইন ও অর্থনীতি অনুষদ; মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। অনুরূপভাবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও মেডিসিন অনুষদে স্নাতকোত্তর; আইন ও অর্থনীতি অনুষদ; মানবিক, শিক্ষা এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদন করতে আইইএলটিএসের প্রয়োজন নেই। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ইইউ এবং নন-ইইউয়ের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রার্থীদের স্নাতকে অধ্যয়নের চমৎকার একাডেমিক পারফরম্যান্স থাকতে হবে।
ডিগ্রির সার্টিফিকেট ও প্রতিলিপি, পার্সোনাল স্টেটমেন্ট, দুটি রিকোমেন্টেশন লেটার, মোটিভেশন লেটার, কারিকুলাম ভিটা (সিভি), প্রশংসাপত্রের অনুলিপি, পূর্ববর্তী বছরের আয়করের অনুলিপি, পারিবারিক অবস্থা ইত্যাদি লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। প্রতি বছরের শুরুতে এই আবেদন আহ্বান করা হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
ইউরোপে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহীদের জন্য লুক্সেমবার্গ অন্যতম। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে। লুক্সেমবার্গের বেশির ভাগ ইউনিভার্সিটি বিভিন্ন স্কলারশিপ দিয়ে থাকে, যা আপনাকে বিনা খরচে পড়াশোনার সুযোগ করে দিতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব লুক্সেমবার্গ বৃত্তি এর মধ্যে একটি। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
বৃত্তিটির জন্য আংশিকভাবে অর্থায়ন করা হবে। স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি হিসেবে ২ বছরে মোট ১০ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি টাকায় ১২ লাখ ৭৮ হাজার ৮০০ টাকা) দেওয়া হবে। বৃত্তিটি লুক্সেমবার্গ সরকারের পক্ষ থেকে অর্থায়িত। স্নাতক শিক্ষার্থীদেরও এই বৃত্তির আওতায় আর্থিক সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। থাকছে আবাসনের ব্যবস্থাও।
স্নাতকের মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও মেডিসিন অনুষদ; আইন ও অর্থনীতি অনুষদ; মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। অনুরূপভাবে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও মেডিসিন অনুষদে স্নাতকোত্তর; আইন ও অর্থনীতি অনুষদ; মানবিক, শিক্ষা এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
আবেদন করতে আইইএলটিএসের প্রয়োজন নেই। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ইইউ এবং নন-ইইউয়ের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রার্থীদের স্নাতকে অধ্যয়নের চমৎকার একাডেমিক পারফরম্যান্স থাকতে হবে।
ডিগ্রির সার্টিফিকেট ও প্রতিলিপি, পার্সোনাল স্টেটমেন্ট, দুটি রিকোমেন্টেশন লেটার, মোটিভেশন লেটার, কারিকুলাম ভিটা (সিভি), প্রশংসাপত্রের অনুলিপি, পূর্ববর্তী বছরের আয়করের অনুলিপি, পারিবারিক অবস্থা ইত্যাদি লাগবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। প্রতি বছরের শুরুতে এই আবেদন আহ্বান করা হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, ওমান, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত বা বসবাসরত বৈধ বাংলাদেশি প্রবাসী বা অভিবাসী কিংবা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আগ্রহী ব্যক্তিদের সেই দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বিএ ও বিএসএস প্রোগ্রামে ভর্তি করা হবে।
কানাডায় নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর আসা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। দেশটির ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।