বিডিজেন ডেস্ক
জাপানে পড়াশোনার জন্য অন্যতম একটি স্কলারশিপ হলো ‘মেক্সট’ (এমইএক্সটি)। শব্দটি প্রকৃতপক্ষে মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন, কালচার, স্পোর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমইসিএসএসটি)। বড়সড় শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো মেক্সট।
১৯৫৪ সাল থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৬০টির মতো দেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য এ স্কলারশিপ দেয় জাপান সরকার। জাপান সরকার প্রদত্ত স্কলারশিপগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে খ্যাতনামা ও সম্মানিত।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা দুই বছর ও পিএইচডির জন্য তিন বছর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
বৃত্তিপ্রাপ্তদের কোনো টিউশন ফি বা ভর্তি ফি দেওয়া লাগবে না। আবেদন করতেও লাগবে না কোনো ফি। আসা-যাওয়ার বিমান খরচও মিলবে। শিক্ষার্থীদের আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোর দেখাতে হবে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা ও পরীক্ষা হয়েছে, সেটির প্রমাণ লাগবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে—এমন যেকোনো দেশের আন্তর্জাতিক ছাত্র হতে হবে। মাস্টার্স ও পিএইচডির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই বয়সের সীমা দেওয়া থাকবে। প্রতি বছর এই সীমা থাকে ৩৪ বছর। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের সর্বোচ্চ ২৪ বছর হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
কোনো প্রার্থী একাধিক প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন না। যেকোনো একটি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র যেমন সনদ, মার্কশিট, ইত্যাদি মন্ত্রণালয়ে যথাসময়ে জমা দিতে ব্যর্থ হলেও আবেদন বাতিল হতে পারে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতিবছরের শুরু ও শেষে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে থাকে৷ এজন্য আবেদনকারীকে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে খোঁজ রাখতে হবে। অনলাইনে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পরে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট, মার্কসিট, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, সার্টিফিকেট, জাপানি ভাষার সনদ ও অন্যান্য সব ডকুমেন্টের সত্যায়িত কপিসহ আবেদনের হার্ড কপি সচিবালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন অভ্যর্থনা কক্ষে নির্ধারিত বক্সে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
জাপানে পড়াশোনার জন্য অন্যতম একটি স্কলারশিপ হলো ‘মেক্সট’ (এমইএক্সটি)। শব্দটি প্রকৃতপক্ষে মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন, কালচার, স্পোর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমইসিএসএসটি)। বড়সড় শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো মেক্সট।
১৯৫৪ সাল থেকে শুরু করে বিশ্বের ১৬০টির মতো দেশ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য এ স্কলারশিপ দেয় জাপান সরকার। জাপান সরকার প্রদত্ত স্কলারশিপগুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে খ্যাতনামা ও সম্মানিত।
এ স্কলারশিপের মাধ্যমে টিউশন ফি ছাড়াই টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। স্নাতকোত্তরের সময়সীমা দুই বছর ও পিএইচডির জন্য তিন বছর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
বৃত্তিপ্রাপ্তদের কোনো টিউশন ফি বা ভর্তি ফি দেওয়া লাগবে না। আবেদন করতেও লাগবে না কোনো ফি। আসা-যাওয়ার বিমান খরচও মিলবে। শিক্ষার্থীদের আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোর দেখাতে হবে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা ও পরীক্ষা হয়েছে, সেটির প্রমাণ লাগবে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে—এমন যেকোনো দেশের আন্তর্জাতিক ছাত্র হতে হবে। মাস্টার্স ও পিএইচডির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই বয়সের সীমা দেওয়া থাকবে। প্রতি বছর এই সীমা থাকে ৩৪ বছর। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীদের সর্বোচ্চ ২৪ বছর হতে হবে। উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
কোনো প্রার্থী একাধিক প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন না। যেকোনো একটি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র যেমন সনদ, মার্কশিট, ইত্যাদি মন্ত্রণালয়ে যথাসময়ে জমা দিতে ব্যর্থ হলেও আবেদন বাতিল হতে পারে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতিবছরের শুরু ও শেষে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়ে থাকে৷ এজন্য আবেদনকারীকে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে খোঁজ রাখতে হবে। অনলাইনে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পরে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট, মার্কসিট, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, সার্টিফিকেট, জাপানি ভাষার সনদ ও অন্যান্য সব ডকুমেন্টের সত্যায়িত কপিসহ আবেদনের হার্ড কপি সচিবালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন অভ্যর্থনা কক্ষে নির্ধারিত বক্সে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হয়।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পড়তে যাওয়ার সংখ্যা এবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি এই অবস্থা তৈরি করেছে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রলোভনে কয়েক শত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ‘বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের’ চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার বাহারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে একটি কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে দেশটির সরকার। নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা যদি ক্লাস না করে বা কাউকে না জানিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বেরিয়ে যায়, তাহলে তাদের ভিসা বাতিল হতে পারে।