বিডিজেন ডেস্ক
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারার বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ মর্যাদায় ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করা হয়েছে।
আজ ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার) তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হকের নেতৃত্বে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় কোরআন থেকে তিলাওয়াত, দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত পাঠ এবং শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এ ছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পাঠানো বাণী পাঠ করা হয়।
দূতাবাসের সভাকক্ষে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে দিবসটির তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান।
রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হক তাঁর সমাপনী বক্তব্যের শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং একই সঙ্গে তিনি ২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের স্মরণ করেন।
তিনি তাঁর বক্তবব্যে সব মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের স্মরণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের কথা বিশদভাবে তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়ই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়।
তিনি উল্লেখ করেন যে দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড ছিল জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, দেশের মুক্তির জন্য রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়তে বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের প্রথম সচিব মো. শফিক উদ্দিন। বিজ্ঞপ্তি
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারার বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ মর্যাদায় ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করা হয়েছে।
আজ ১৪ ডিসেম্বর (শনিবার) তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হকের নেতৃত্বে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পরে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় কোরআন থেকে তিলাওয়াত, দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত পাঠ এবং শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এ ছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার পাঠানো বাণী পাঠ করা হয়।
দূতাবাসের সভাকক্ষে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে দিবসটির তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান।
রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হক তাঁর সমাপনী বক্তব্যের শুরুতে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এবং একই সঙ্গে তিনি ২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের স্মরণ করেন।
তিনি তাঁর বক্তবব্যে সব মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের স্মরণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের কথা বিশদভাবে তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়ই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়।
তিনি উল্লেখ করেন যে দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ড ছিল জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, দেশের মুক্তির জন্য রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়তে বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে একটি অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের প্রথম সচিব মো. শফিক উদ্দিন। বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন ও বাংলাদেশ ক্রিকেট কমিউনিটি, ইউকে’র যৌথ আয়োজনে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ।
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভিসা দালালদের সিন্ডিকেটে ধস নেমেছে। এতে অসাধু নিয়োগকর্তাদের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে লাগাম পড়েছে।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।