
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের লন্ডনের টাওয়ার হেমলেটসে বৃহত্তর চট্টগ্রামবাসীর মেজবানি ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিছু তরুণ উদ্যোক্তা এ আয়োজন করেন।
সম্প্রতি এ মেজবানি ও মিলনমেলা আয়োজন করা হয়। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানের মূল পর্ব শুরু হয় কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া মাহফিলের মধ্যদিয়ে। পরে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও পরিচিতিপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্কিং অ্যান্ড ডেগেনহাম কাউন্সিলের মেয়র মঈন কাদরী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র মাইয়ুম তালুকদার ও সিজিএ ইউকের ট্রাস্টি চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মানোয়ার হোসেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সমিতি ইউকের সভাপতি নাজিম উদ্দিন, কাউন্সিলর ফিরোজ গনি, কাউন্সিলর আখতারুল আলম, জিসিএর সাবেক সভাপতি মো. ইসহাক, ব্যারিস্টার তারেক চৌধুরী, ব্যারিস্টার আব্দুল গাফফার, লন্ডনের কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব আব্দুল মতিন নান্নু, ফিরোজ জামান, ইউসুফ তালুকদার, কাজল আহমেদ, হারুন খন্দকার নবী, কিটন সিকদার ও সেলিম চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মেজবান হচ্ছে চট্টগ্রামের একটি ট্রাডিশন। আজকের এই মেজবান আয়োজনে আবারও প্রমাণিত হলো বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষ একা থাকতে পারে না, তারা চায় মানুষের কাছে থাকতে। সকলকে নিয়ে পথ চলতে, তাই টাওয়ার হেমলেটে বৃহত্তর চট্টগ্রামবাসী ভাইদের এই আয়োজনকে স্বাগত জানাই। আমারও আপনাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি।
এতে সভাপতিত্ব করেন মোহাম্মদ শফিউল আলম ও সঞ্চালনায় ছিলেন শেখ মো. নাসের।
এ আয়োজনে সর্বাত্মক অবদান রেখেছেন; শফিউল আলম, শেখ মো. নাসের, মো. নাজিম উদ্দিন, মাহফুজ খান, মিটু চৌধুরী ও আল মামুন। আরও সহযোগিতা করেন ফয়জ আহমেদ বাবলু ও সাইফুল হক।
টাওয়ার হেমলেটস ও আশপাশের এলাকায় বসবাসরত বৃহত্তর চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশি কমিউনিটি ব্যক্তিরা এবং সর্বস্তরের প্রবাসীরা এই মেজবানিতে অংশ নেন।

যুক্তরাজ্যের লন্ডনের টাওয়ার হেমলেটসে বৃহত্তর চট্টগ্রামবাসীর মেজবানি ও মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিছু তরুণ উদ্যোক্তা এ আয়োজন করেন।
সম্প্রতি এ মেজবানি ও মিলনমেলা আয়োজন করা হয়। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানের মূল পর্ব শুরু হয় কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়া মাহফিলের মধ্যদিয়ে। পরে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও পরিচিতিপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্কিং অ্যান্ড ডেগেনহাম কাউন্সিলের মেয়র মঈন কাদরী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র মাইয়ুম তালুকদার ও সিজিএ ইউকের ট্রাস্টি চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মানোয়ার হোসেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সমিতি ইউকের সভাপতি নাজিম উদ্দিন, কাউন্সিলর ফিরোজ গনি, কাউন্সিলর আখতারুল আলম, জিসিএর সাবেক সভাপতি মো. ইসহাক, ব্যারিস্টার তারেক চৌধুরী, ব্যারিস্টার আব্দুল গাফফার, লন্ডনের কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব আব্দুল মতিন নান্নু, ফিরোজ জামান, ইউসুফ তালুকদার, কাজল আহমেদ, হারুন খন্দকার নবী, কিটন সিকদার ও সেলিম চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মেজবান হচ্ছে চট্টগ্রামের একটি ট্রাডিশন। আজকের এই মেজবান আয়োজনে আবারও প্রমাণিত হলো বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষ একা থাকতে পারে না, তারা চায় মানুষের কাছে থাকতে। সকলকে নিয়ে পথ চলতে, তাই টাওয়ার হেমলেটে বৃহত্তর চট্টগ্রামবাসী ভাইদের এই আয়োজনকে স্বাগত জানাই। আমারও আপনাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করছি।
এতে সভাপতিত্ব করেন মোহাম্মদ শফিউল আলম ও সঞ্চালনায় ছিলেন শেখ মো. নাসের।
এ আয়োজনে সর্বাত্মক অবদান রেখেছেন; শফিউল আলম, শেখ মো. নাসের, মো. নাজিম উদ্দিন, মাহফুজ খান, মিটু চৌধুরী ও আল মামুন। আরও সহযোগিতা করেন ফয়জ আহমেদ বাবলু ও সাইফুল হক।
টাওয়ার হেমলেটস ও আশপাশের এলাকায় বসবাসরত বৃহত্তর চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশি কমিউনিটি ব্যক্তিরা এবং সর্বস্তরের প্রবাসীরা এই মেজবানিতে অংশ নেন।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।