
জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে

প্রবাসে দীর্ঘ ৪৪ বছরের কর্মজীবন শেষে স্থায়ীভাবে দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রবাসী আবুল হোসেনকে আনুষ্ঠানিক বিদায় জানিয়েছে ফেঞ্চুগঞ্জ কল্যাণ সমিতি, কুয়েত শাখা। সংবর্ধিত আবুল হোসেন ফেঞ্চুগঞ্জ কল্যাণ সমিতির কুয়েত শাখার প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ৯টায় কুয়েত সিটির হলিডে ইন রেস্টুরেন্টে এ বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও নবনির্বাচিত প্রধান উপদেষ্টা মিঠুন সেলিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সহসভাপতি মো. জালাল উদ্দীন ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কুয়েতের সভাপতি নাছির উদ্দীন খোকন।
সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মো. ফুয়াদ আহমদ। পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আহাদ আম্বিয়া খোকন।
বক্তারা আবুল হোসেনের দীর্ঘ কর্মজীবনের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া, আবুল হোসেনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সংগঠনের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রশংসাপত্র প্রদান করা হয়।

প্রবাসে দীর্ঘ ৪৪ বছরের কর্মজীবন শেষে স্থায়ীভাবে দেশে ফেরা উপলক্ষে প্রবাসী আবুল হোসেনকে আনুষ্ঠানিক বিদায় জানিয়েছে ফেঞ্চুগঞ্জ কল্যাণ সমিতি, কুয়েত শাখা। সংবর্ধিত আবুল হোসেন ফেঞ্চুগঞ্জ কল্যাণ সমিতির কুয়েত শাখার প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ৯টায় কুয়েত সিটির হলিডে ইন রেস্টুরেন্টে এ বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও নবনির্বাচিত প্রধান উপদেষ্টা মিঠুন সেলিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সহসভাপতি মো. জালাল উদ্দীন ও সাংবাদিক ইউনিয়ন কুয়েতের সভাপতি নাছির উদ্দীন খোকন।
সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মো. ফুয়াদ আহমদ। পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক আহাদ আম্বিয়া খোকন।
বক্তারা আবুল হোসেনের দীর্ঘ কর্মজীবনের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া, আবুল হোসেনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ সংগঠনের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রশংসাপত্র প্রদান করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় ৫৪তম মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
যথাযথ মর্যাদা ও আনন্দমুখর পরিবেশে বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে রাজধানী মানামায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সকালে মানামায় বাংলাদেশ দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা হয়।