
রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া

প্রবাসীরা দেশের জন্য রক্তের মতো বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই)।
গত রোববার (৩ আগস্ট) বিকেলে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের জি-টাওয়ার অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আগতদের স্মরণে’ আয়োজিত আলোচনা সভায় 'প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এই সভার আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মালয়েশিয়া শাখা।
‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে উলামায়ে কেরাম, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ ও প্রবাসীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনায় মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘রক্ত ছাড়া যেমন মানুষের প্রাণ বাঁচানো যায় না, তেমনই প্রবাসীদের দূরে ঠেলে রেখে আগামীর সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণও সম্ভব নয়। সুতরাং প্রবাসীদের জন্য সত্যিকারের কল্যাণ নিয়ে ভাবতে হবে এবং সবাইকে এই বিদেশের মাটিতে এক হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের প্রতিটি সেক্টরে ফ্যাসিজম তৈরিই হয় নৈতিকতার অবক্ষয়ের কারণে। আর তাই নিজেকে আগে নীতি-নৈতিকতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ করতে হবে। তা না হলে যেকোনো সেক্টরে যতোই রদবদল করা হোক না কেন যা ছিল তাই থেকে যাবে।’
সংগঠনটির মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি মুফতি আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি গাজী আবু হোরায়রার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ মেহেদী মাসুদ, রাজনীতিবিদ মো. এনামুল হক, আলমগীর চৌধুরী আকাশ, মাওলানা তাকি উল্লাহ।
এ ছাড়াও অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বশির ইবনে জাফর, হাফেজ আব্দুল করিম, মাওলানা হিফজুর রহমান জামিল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহির ফয়সাল, মাওলানা আব্দুর রহিম, আর এম রুবেল আহমেদ প্রমুখ।

প্রবাসীরা দেশের জন্য রক্তের মতো বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই)।
গত রোববার (৩ আগস্ট) বিকেলে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের জি-টাওয়ার অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আগতদের স্মরণে’ আয়োজিত আলোচনা সভায় 'প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এই সভার আয়োজন করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মালয়েশিয়া শাখা।
‘আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে উলামায়ে কেরাম, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ ও প্রবাসীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনায় মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘রক্ত ছাড়া যেমন মানুষের প্রাণ বাঁচানো যায় না, তেমনই প্রবাসীদের দূরে ঠেলে রেখে আগামীর সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণও সম্ভব নয়। সুতরাং প্রবাসীদের জন্য সত্যিকারের কল্যাণ নিয়ে ভাবতে হবে এবং সবাইকে এই বিদেশের মাটিতে এক হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের প্রতিটি সেক্টরে ফ্যাসিজম তৈরিই হয় নৈতিকতার অবক্ষয়ের কারণে। আর তাই নিজেকে আগে নীতি-নৈতিকতার মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ করতে হবে। তা না হলে যেকোনো সেক্টরে যতোই রদবদল করা হোক না কেন যা ছিল তাই থেকে যাবে।’
সংগঠনটির মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি মুফতি আমিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি গাজী আবু হোরায়রার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ মেহেদী মাসুদ, রাজনীতিবিদ মো. এনামুল হক, আলমগীর চৌধুরী আকাশ, মাওলানা তাকি উল্লাহ।
এ ছাড়াও অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বশির ইবনে জাফর, হাফেজ আব্দুল করিম, মাওলানা হিফজুর রহমান জামিল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাহির ফয়সাল, মাওলানা আব্দুর রহিম, আর এম রুবেল আহমেদ প্রমুখ।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।