সজিব আহমেদ, আঙ্কারা, তুরস্ক
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে উৎসবমুখর আবহের মধ্য দিয়ে ২৬ মার্চ (বুধবার) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
দিবসের শুরুতে তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হকের নেতৃত্বে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
পরে দূতাবাসের মিলনায়তনে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রেরিত মহান স্বাধীনতা দিবসের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অতঃপর দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্যের ওপর একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান ও দূতালয়প্রধান মো. রফিকুল ইসলাম।
সবশেষে রাষ্ট্রদূত মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নির্যাতিতা বীরাঙ্গনাদের অবদানের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করে তাঁর বক্তব্য শুরু করেন। তিনি আরও স্মরণ করেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের শহীদদের।
তিনি বলেন, পাকিস্তানের পরাধীনতা থেকে মুক্তির লড়াইয়ে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়। ৯ মাসের যুদ্ধে এত বেশি মানুষ হত্যার ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।
তিনি নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ, সুখী, সুন্দর ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য এবং স্বাধীনতার লক্ষ্য বাস্তবায়নে একটি বৈষম্য ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, স্বাধীনতা দিবসের আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার জন্য দূতাবাস এ বছর ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূত ও তুরস্কের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সম্মানে ইফতার মাহফিল, প্রবাসী বাংলাদেশিদের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কূটনৈতিক কোরের সদস্যদের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করতে যাচ্ছে।
তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে উৎসবমুখর আবহের মধ্য দিয়ে ২৬ মার্চ (বুধবার) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
দিবসের শুরুতে তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হকের নেতৃত্বে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
পরে দূতাবাসের মিলনায়তনে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রেরিত মহান স্বাধীনতা দিবসের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অতঃপর দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্যের ওপর একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান ও দূতালয়প্রধান মো. রফিকুল ইসলাম।
সবশেষে রাষ্ট্রদূত মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নির্যাতিতা বীরাঙ্গনাদের অবদানের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করে তাঁর বক্তব্য শুরু করেন। তিনি আরও স্মরণ করেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের শহীদদের।
তিনি বলেন, পাকিস্তানের পরাধীনতা থেকে মুক্তির লড়াইয়ে ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়। ৯ মাসের যুদ্ধে এত বেশি মানুষ হত্যার ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।
তিনি নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ, সুখী, সুন্দর ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য এবং স্বাধীনতার লক্ষ্য বাস্তবায়নে একটি বৈষম্য ও শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, স্বাধীনতা দিবসের আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার জন্য দূতাবাস এ বছর ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূত ও তুরস্কের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সম্মানে ইফতার মাহফিল, প্রবাসী বাংলাদেশিদের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কূটনৈতিক কোরের সদস্যদের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করতে যাচ্ছে।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন কর্মসুচির মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের প্রথম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার (৩১ জুলাই) রিয়াদে দূতাবাসের অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই বিয়ন্ড বর্ডারস’ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের সফলতায় প্রবাসী বাংলাদেশিদেরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল বলে মন্তব্য করেছেন জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের ভারপ্রাপ্ত কনসাল জেনারেল এস এম নাজমুল হাসান।