
জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করেছে মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
২১ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় কুয়েতের মিসিলায় বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণের মধ্য দিয়ে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন দূতাবাসের অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্বে কাউন্সেলর ও দূতালায় প্রধান মনিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় শহীদের স্মরণের নিরবতা পালনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এ পর্বে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন মিনিস্টার শ্রম আবুল হোসেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন কাউন্সেলর (পাসপোর্ট ও ভিসা) ইকবাল আক্তার। এ ছাড়া, জুলাই আগস্টের অভ্যুত্থানের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলনে শহীদদের আত্মত্যাগ ও অবদান সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেনের বক্তব্যে মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করেছে মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
২১ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় কুয়েতের মিসিলায় বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণের মধ্য দিয়ে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন দূতাবাসের অস্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্বে কাউন্সেলর ও দূতালায় প্রধান মনিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় শহীদের স্মরণের নিরবতা পালনের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এ পর্বে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন মিনিস্টার শ্রম আবুল হোসেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন কাউন্সেলর (পাসপোর্ট ও ভিসা) ইকবাল আক্তার। এ ছাড়া, জুলাই আগস্টের অভ্যুত্থানের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলনে শহীদদের আত্মত্যাগ ও অবদান সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেনের বক্তব্যে মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।