বিডিজেন ডেস্ক
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় ও আনন্দমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস- ২০২৪ উদযাপন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। বিজয়ের ৫৩ বছর উদযাপন উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর (সোমবার) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এর আগে সকালে বাংলাদেশ ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর সন্ধ্যা ৬ টায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন শুরু হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনার পর পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ করা হয়। এরপর দিবসটি উপলক্ষে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন দূতাবাস কর্মকর্তারা। বাণী পাঠের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনা পর্বে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্যে ফিলিপাইনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এফ এম বোরহান উদ্দিন শুরুতেই মহান মুক্তিযুদ্ধের লাখো শহীদদের গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন। সেইসঙ্গে তিনি স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী সকল মা-বোনদের, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একইসঙ্গে তিনি জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-শ্রমিক-জনতার আন্দোলনে নিহত সকল শহীদ ও আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য বর্ণনা করে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে যেভাবে বাঙালি জাতি নিজেদের অধিকার অর্জনের জন্য শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মহান মুক্তিযুদ্ধে, ২০২৪ সালে ঠিক একইভাবে আমাদের নতুন প্রজন্ম সকল বৈষম্যকে চিরতরে দূর করবার জন্য আরও একবার রাস্তায় নেমেছিল।
বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন ইতিবাচক কার্যক্রমের তিনি প্রশংসা করেন।
আলোচনার পর ফিলিপিনে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
পরিশেষে বাংলাদেশ ও ফিলিপিনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে এবং দেশ ও জাতির উত্তরোত্তর উন্নতি ও সম্বৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি হয়। বিজ্ঞপ্তি
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় যথাযোগ্য মর্যাদায় ও আনন্দমুখর পরিবেশে মহান বিজয় দিবস- ২০২৪ উদযাপন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। বিজয়ের ৫৩ বছর উদযাপন উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর (সোমবার) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এর আগে সকালে বাংলাদেশ ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর সন্ধ্যা ৬ টায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন শুরু হয়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনার পর পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ করা হয়। এরপর দিবসটি উপলক্ষে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করেন দূতাবাস কর্মকর্তারা। বাণী পাঠের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনা পর্বে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্যে ফিলিপাইনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এফ এম বোরহান উদ্দিন শুরুতেই মহান মুক্তিযুদ্ধের লাখো শহীদদের গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন। সেইসঙ্গে তিনি স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী সকল মা-বোনদের, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করেন। একইসঙ্গে তিনি জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-শ্রমিক-জনতার আন্দোলনে নিহত সকল শহীদ ও আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য বর্ণনা করে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে যেভাবে বাঙালি জাতি নিজেদের অধিকার অর্জনের জন্য শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মহান মুক্তিযুদ্ধে, ২০২৪ সালে ঠিক একইভাবে আমাদের নতুন প্রজন্ম সকল বৈষম্যকে চিরতরে দূর করবার জন্য আরও একবার রাস্তায় নেমেছিল।
বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন ইতিবাচক কার্যক্রমের তিনি প্রশংসা করেন।
আলোচনার পর ফিলিপিনে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
পরিশেষে বাংলাদেশ ও ফিলিপিনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে এবং দেশ ও জাতির উত্তরোত্তর উন্নতি ও সম্বৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি হয়। বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন ও বাংলাদেশ ক্রিকেট কমিউনিটি, ইউকে’র যৌথ আয়োজনে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ।
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভিসা দালালদের সিন্ডিকেটে ধস নেমেছে। এতে অসাধু নিয়োগকর্তাদের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে লাগাম পড়েছে।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।