
শরীফুল আলম

ঘুমোতে যাবার ঠিক আগে জানালার পর্দাগুলো
আবেগ আর আহ্লাদে ফুলে ফেঁপে উঠল,
বাইরে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে
চোখ বাড়িয়ে বাইরে দেখি, রাস্তা ধুয়ে নিচ্ছে বৃষ্টি
গাছেরাও যেন স্নানে মগ্ন
বৃষ্টির শব্দে আমারও আজ বেশ রোমাঞ্চ লাগছে
আজকের রাতটিকে বেশ মোহময় মনে হচ্ছে,
জীবনে কত বৃষ্টিই তো দেখলাম
কিন্তু ক্যানভাসে কখনোই বৃষ্টির রঙ আঁকতে পারিনি,
সাগরে কিম্বা নগরে বহু ঝড় দেখেছি
তবে ভাঙনের শব্দ কাকে বলে তা আজও শিখিনি
ঝড়ে কত আম, শুকনো পাতা, ফুল ঝড়ে যায়
তবুও আজকের রাতটি যেন থমকে আছে তোমারই অপেক্ষায়
এসো দুজন দুজনার কাছে ভালোবাসা শিখি
তুমি হবে যুবতী লাউ আর আমি হবো দক্ষিণ মেরু।
নিঃসঙ্গ বসন্ত কাটছে এখন বেলা অবেলায়
মনে হয় পার ভাঙা নদী
উপপাদ্যের মত ঝুলে আছে কেবল
এক একটি দিনের সংখ্যা
এক একটি দিনের স্মৃতি
কাঙ্ক্ষিত মায়া, হইচই করা তোমার রহস্য,
ইচ্ছে ছিল ধাপে ধাপে তোমায় দেখি
কল্পবাস্তব যাদুশিল্পী
এভাবেই ভাবতে ভাবতে নিজেই হয়ে যাই আততায়ী
আমার নির্বোধ স্খলনের প্রাত্যহিক ফল।
শরীফুল আলম, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র।[email protected]

ঘুমোতে যাবার ঠিক আগে জানালার পর্দাগুলো
আবেগ আর আহ্লাদে ফুলে ফেঁপে উঠল,
বাইরে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে
চোখ বাড়িয়ে বাইরে দেখি, রাস্তা ধুয়ে নিচ্ছে বৃষ্টি
গাছেরাও যেন স্নানে মগ্ন
বৃষ্টির শব্দে আমারও আজ বেশ রোমাঞ্চ লাগছে
আজকের রাতটিকে বেশ মোহময় মনে হচ্ছে,
জীবনে কত বৃষ্টিই তো দেখলাম
কিন্তু ক্যানভাসে কখনোই বৃষ্টির রঙ আঁকতে পারিনি,
সাগরে কিম্বা নগরে বহু ঝড় দেখেছি
তবে ভাঙনের শব্দ কাকে বলে তা আজও শিখিনি
ঝড়ে কত আম, শুকনো পাতা, ফুল ঝড়ে যায়
তবুও আজকের রাতটি যেন থমকে আছে তোমারই অপেক্ষায়
এসো দুজন দুজনার কাছে ভালোবাসা শিখি
তুমি হবে যুবতী লাউ আর আমি হবো দক্ষিণ মেরু।
নিঃসঙ্গ বসন্ত কাটছে এখন বেলা অবেলায়
মনে হয় পার ভাঙা নদী
উপপাদ্যের মত ঝুলে আছে কেবল
এক একটি দিনের সংখ্যা
এক একটি দিনের স্মৃতি
কাঙ্ক্ষিত মায়া, হইচই করা তোমার রহস্য,
ইচ্ছে ছিল ধাপে ধাপে তোমায় দেখি
কল্পবাস্তব যাদুশিল্পী
এভাবেই ভাবতে ভাবতে নিজেই হয়ে যাই আততায়ী
আমার নির্বোধ স্খলনের প্রাত্যহিক ফল।
শরীফুল আলম, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র।[email protected]
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।