
বিডিজেন ডেস্ক

গাজা ভূখন্ডে ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় হাজারো ফিলিস্তিনি ঘরবাড়ি হারিয়ে শরণার্থী হয়ে আশ্রয় নিয়েছেন পার্শ্ববর্তী দেশ মিসরে। দেশটিতে আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীদের খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তায় দিয়ে সহযোগিতা করছে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশনসহ কয়েকটি বাংলাদেশি সংগঠন।
বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশভিত্তিক এবং বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক বাংলাদেশি সংগঠন।
সম্প্রতি বিএম সাবাব ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বি এম মুহিবুল ইসলাম সাবাব মিসরে তাদের পাঠানো অনুদান কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন। তিনি একইসঙ্গে বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাও।
বি এম মুহিবুল ইসলাম সাবাবের সফরকালে রাজধানী কায়রোর আব্বাসীয়ার তাতবিকাইন টাওয়ার কনফারেন্স হলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
কায়রোর আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশন’ ও ‘আজহার ওয়েলফেয়ার সোসাইটি বাংলাদেশ’ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ২৫ ফিলিস্তিনি শরণার্থী পরিবারসহ কয়েকটি সিরিয়ান পরিবারের মাঝে এক মাসের ভরণপোষণ নিশ্চিত করতে তাদের মাঝে নগদ অর্থ ও শীতবস্ত্র বিতরণ করে।
এ সময় মুহিবুল ইসলাম সাবাব জানান, বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন ফিলিস্তিনের ২৫টি পরিবারের ২৫ জন বাচ্চার ১৮ বছর পর্যন্ত ভরণপোষণ ও শিক্ষার দায়িত্ব নেবে। পড়ালেখা শেষে ৫, ১০ বা ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে তাদের ব্যবসা করতে সহযোগিতা করবে।
তিনি আরও বলেন, আগামীতে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি শাকিলা ফাউন্ডেশন যৌথভাবে মিসরের ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের কাছে বাংলাদেশি ও প্রবাসীদের প্রেরিত ভালোবাসা পৌঁছে দিতে একযোগে কাজ করবে।
অনুষ্ঠানে বি এম মুহিবুল ইসলাম সাবাবকে সম্মাননা স্মারক প্রদানের মাধ্যমে সম্মান জানান ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক হুজাইফা খান আজহারী।
পাশাপাশি আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ২১ জন বাংলাদেশি কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

গাজা ভূখন্ডে ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় হাজারো ফিলিস্তিনি ঘরবাড়ি হারিয়ে শরণার্থী হয়ে আশ্রয় নিয়েছেন পার্শ্ববর্তী দেশ মিসরে। দেশটিতে আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীদের খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তায় দিয়ে সহযোগিতা করছে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশনসহ কয়েকটি বাংলাদেশি সংগঠন।
বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশভিত্তিক এবং বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক বাংলাদেশি সংগঠন।
সম্প্রতি বিএম সাবাব ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বি এম মুহিবুল ইসলাম সাবাব মিসরে তাদের পাঠানো অনুদান কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন। তিনি একইসঙ্গে বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাও।
বি এম মুহিবুল ইসলাম সাবাবের সফরকালে রাজধানী কায়রোর আব্বাসীয়ার তাতবিকাইন টাওয়ার কনফারেন্স হলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
কায়রোর আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশন’ ও ‘আজহার ওয়েলফেয়ার সোসাইটি বাংলাদেশ’ এই অনুষ্ঠান আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ২৫ ফিলিস্তিনি শরণার্থী পরিবারসহ কয়েকটি সিরিয়ান পরিবারের মাঝে এক মাসের ভরণপোষণ নিশ্চিত করতে তাদের মাঝে নগদ অর্থ ও শীতবস্ত্র বিতরণ করে।
এ সময় মুহিবুল ইসলাম সাবাব জানান, বাপ্পি-শাকিলা ফাউন্ডেশন ফিলিস্তিনের ২৫টি পরিবারের ২৫ জন বাচ্চার ১৮ বছর পর্যন্ত ভরণপোষণ ও শিক্ষার দায়িত্ব নেবে। পড়ালেখা শেষে ৫, ১০ বা ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে তাদের ব্যবসা করতে সহযোগিতা করবে।
তিনি আরও বলেন, আগামীতে বিএম সাবাব ফাউন্ডেশন ও বাপ্পি শাকিলা ফাউন্ডেশন যৌথভাবে মিসরের ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের কাছে বাংলাদেশি ও প্রবাসীদের প্রেরিত ভালোবাসা পৌঁছে দিতে একযোগে কাজ করবে।
অনুষ্ঠানে বি এম মুহিবুল ইসলাম সাবাবকে সম্মাননা স্মারক প্রদানের মাধ্যমে সম্মান জানান ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক হুজাইফা খান আজহারী।
পাশাপাশি আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ২১ জন বাংলাদেশি কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।