বাহার উদ্দিন বকুল, জেদ্দা থেকে
পয়লা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম মাস, বাঙালি জীবনের আনন্দ উচ্ছাস। বৈশাখ আসে নতুন আশার আলো নিয়ে। বাঙালির আবেগ দোল খায় বাংলা নববর্ষের প্রথম মাস বৈশাখের আগমনে। কেবল দেশে নয়, জীবিকার তাগিদে পরবাসে যেখানেই বাঙালির বসবাস, সেখানেই বেজে ওঠে আবহমান বাংলার সুর—‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো...।’
এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির ধারক বর্ষবরণ উৎসব উদ্যাপনে পিছিয়ে ছিল না প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
পয়লা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল সোমবার) জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য আর নগর জীবনের নতুনের জয়গান সমৃদ্ধ এক আন্দঘন বৈশাখী উপহার দিয়েছে ‘শুভ নববর্ষ-১৪৩২’ উদ্যাপনে। কনস্যুলেটে এবারের আয়োজনের বার্তা, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’। যথারীতি অনুষ্ঠান সাজানো হয় নতুন আলো, বাংলাদেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে
এবং প্রবাসে বাংলাদেশকে তুলে ধরার প্রচেষ্টা ছিল ষোলোআনা। প্রকৃতি ও মানুষকে ভালোবাসবার গান, দেশপ্রেম-মানবপ্রেম আর আত্মবোধন-জাগরণের সুরবাণী দিয়ে। সব মিলিয়ে প্রবাসে বাঙালি সমাজকে নিয়ে আলোর পথে মুক্তির পথযাত্রী হবার আহ্বান ছিল এবারের পরিবেশনায়।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির। অনুষ্ঠানের শুরুতেই ছিল পবিত্র কোরান থেকে তিলাওয়াত, প্রধান উপদেষ্টার বানী পাঠ ও কনসাল জেনারেলের বক্তব্য।
বৈশাখী উৎসবে অংশগ্রহণ করেন কনস্যুলেটের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকেরা। ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম স্কুলের ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক, জেদ্দার সর্বস্তরের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনের নেতৃবর্গ সপরিবার অংশগ্রহণ করেন। ছিলেন সাধারণ প্রবাসীরাও। তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠে প্রবাসে এক টুকরো স্বদেশ।
মেলায় বাংলা মাধ্যম স্কুল ও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের পক্ষ থেকে একটি করে খাবার স্টল ছিল। হরেক রকমের পিঠা-পুলি, কাচা আমের ভর্তা ও খিচুড়িসহ স্বদেশী আমেজে ভরপুর ছিল স্টলগুলো। ছিল বৈশাখী-বরণ।
কনসাল জেনারেলসহ কনস্যুলেট কর্মকর্তা ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ স্টলসমূহ পরিদর্শন করেন।
কনসাল জেনারেল তার বক্তব্য মেলায় উপস্থিত সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। প্রবাসে সুস্থ্য বিনোদন, সুন্দর জীবন ও দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল রাখার প্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সীমাবদ্ধতার মাঝেও বৈশাখী উৎসব স্বার্থক করার জন্যে জেদ্দার দুটি স্কুলের পরিচালনা পর্ষদসহ সামাজিক-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং মিডিয়া প্রতিনিধিগণকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান তিনি।
বৈশাখকে বরণ করতে বাংলা স্কুল ও ইংরেজি স্কুলের ছাত্রছাত্রী এবং জেদ্দার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের শিল্পীরা পরিবেশন করে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তারা একটি সুস্থ বিনোদনমূলক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা উপহার দেন। একক ও সমবেত কণ্ঠের পরিবেশনা আবহমান বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্যের সঙ্গে নতুন প্রজন্মের মেলবন্দন রচনা করে।
বিকেল ৬টা থেকে শুরু হওয়া অনুষ্ঠান শেষ হয় রাত ১১টায়।
পয়লা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম মাস, বাঙালি জীবনের আনন্দ উচ্ছাস। বৈশাখ আসে নতুন আশার আলো নিয়ে। বাঙালির আবেগ দোল খায় বাংলা নববর্ষের প্রথম মাস বৈশাখের আগমনে। কেবল দেশে নয়, জীবিকার তাগিদে পরবাসে যেখানেই বাঙালির বসবাস, সেখানেই বেজে ওঠে আবহমান বাংলার সুর—‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো...।’
এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির ধারক বর্ষবরণ উৎসব উদ্যাপনে পিছিয়ে ছিল না প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
পয়লা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল সোমবার) জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেট বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য আর নগর জীবনের নতুনের জয়গান সমৃদ্ধ এক আন্দঘন বৈশাখী উপহার দিয়েছে ‘শুভ নববর্ষ-১৪৩২’ উদ্যাপনে। কনস্যুলেটে এবারের আয়োজনের বার্তা, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’। যথারীতি অনুষ্ঠান সাজানো হয় নতুন আলো, বাংলাদেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে
এবং প্রবাসে বাংলাদেশকে তুলে ধরার প্রচেষ্টা ছিল ষোলোআনা। প্রকৃতি ও মানুষকে ভালোবাসবার গান, দেশপ্রেম-মানবপ্রেম আর আত্মবোধন-জাগরণের সুরবাণী দিয়ে। সব মিলিয়ে প্রবাসে বাঙালি সমাজকে নিয়ে আলোর পথে মুক্তির পথযাত্রী হবার আহ্বান ছিল এবারের পরিবেশনায়।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির। অনুষ্ঠানের শুরুতেই ছিল পবিত্র কোরান থেকে তিলাওয়াত, প্রধান উপদেষ্টার বানী পাঠ ও কনসাল জেনারেলের বক্তব্য।
বৈশাখী উৎসবে অংশগ্রহণ করেন কনস্যুলেটের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ এবং ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকেরা। ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম স্কুলের ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক, জেদ্দার সর্বস্তরের সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনের নেতৃবর্গ সপরিবার অংশগ্রহণ করেন। ছিলেন সাধারণ প্রবাসীরাও। তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠে প্রবাসে এক টুকরো স্বদেশ।
মেলায় বাংলা মাধ্যম স্কুল ও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের পক্ষ থেকে একটি করে খাবার স্টল ছিল। হরেক রকমের পিঠা-পুলি, কাচা আমের ভর্তা ও খিচুড়িসহ স্বদেশী আমেজে ভরপুর ছিল স্টলগুলো। ছিল বৈশাখী-বরণ।
কনসাল জেনারেলসহ কনস্যুলেট কর্মকর্তা ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ স্টলসমূহ পরিদর্শন করেন।
কনসাল জেনারেল তার বক্তব্য মেলায় উপস্থিত সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। প্রবাসে সুস্থ্য বিনোদন, সুন্দর জীবন ও দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল রাখার প্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সীমাবদ্ধতার মাঝেও বৈশাখী উৎসব স্বার্থক করার জন্যে জেদ্দার দুটি স্কুলের পরিচালনা পর্ষদসহ সামাজিক-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং মিডিয়া প্রতিনিধিগণকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান তিনি।
বৈশাখকে বরণ করতে বাংলা স্কুল ও ইংরেজি স্কুলের ছাত্রছাত্রী এবং জেদ্দার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের শিল্পীরা পরিবেশন করে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তারা একটি সুস্থ বিনোদনমূলক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা উপহার দেন। একক ও সমবেত কণ্ঠের পরিবেশনা আবহমান বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্যের সঙ্গে নতুন প্রজন্মের মেলবন্দন রচনা করে।
বিকেল ৬টা থেকে শুরু হওয়া অনুষ্ঠান শেষ হয় রাত ১১টায়।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন কর্মসুচির মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের প্রথম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার (৩১ জুলাই) রিয়াদে দূতাবাসের অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই বিয়ন্ড বর্ডারস’ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের সফলতায় প্রবাসী বাংলাদেশিদেরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল বলে মন্তব্য করেছেন জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের ভারপ্রাপ্ত কনসাল জেনারেল এস এম নাজমুল হাসান।