
সহিদুল আলম স্বপন, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড

কবিতা
একটা মৃত্যু চেয়েছি—
নীরব, নিরুচ্চার,
যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না,
প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।
চেয়েছি এমন এক শূন্যতা,
যেখানে আমিই শুধু আছি—
নেই কোনো মুখোশ,
নেই কোনো ‘ভালো আছি’র অভিনয়।
একটা অবসান,
যা শেষের মতো মনে হয়,
কিন্তু হয়তো শুরুই।
আত্মাকে খুঁড়ে খুঁড়ে প্রশ্ন করেছি—
‘আমি কে?’
‘আমি কী চাই?’
‘আমি কেন এতদিন ধরে নিজেকে
ভুল লোকদের আয়নায় দেখেছি?’
আমি ক্লান্ত ছিলাম,
আলোকে দেখে পুড়ে গেছি বারবার—
তবু সেই আগুনেই একদিন বুঝলাম,
আমার ভেতরেও একটা আলো আছে
যা নিভে যায় না এত সহজে।
তখন বুঝলাম—
আমি যে মৃত্যুটার কথা বলি,
তা আসলে নতুন এক জন্মের নাম।
একটা পাল্টে যাওয়ার আকুতি,
একটা সাদা পাতার খোঁজ
যেখানে আমি আরেকবার লিখতে পারি,
নিজের মতো করে।
তাই এখনো মাঝে মাঝে
মৃত্যুর কথা ভাবি,
কিন্তু জানি—
সেই মৃত্যু মানে পালিয়ে যাওয়া নয়,
বরং ফিরে আসা—
নিজের কাছে,
নতুন করে বাঁচার কাছে।

কবিতা
একটা মৃত্যু চেয়েছি—
নীরব, নিরুচ্চার,
যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না,
প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।
চেয়েছি এমন এক শূন্যতা,
যেখানে আমিই শুধু আছি—
নেই কোনো মুখোশ,
নেই কোনো ‘ভালো আছি’র অভিনয়।
একটা অবসান,
যা শেষের মতো মনে হয়,
কিন্তু হয়তো শুরুই।
আত্মাকে খুঁড়ে খুঁড়ে প্রশ্ন করেছি—
‘আমি কে?’
‘আমি কী চাই?’
‘আমি কেন এতদিন ধরে নিজেকে
ভুল লোকদের আয়নায় দেখেছি?’
আমি ক্লান্ত ছিলাম,
আলোকে দেখে পুড়ে গেছি বারবার—
তবু সেই আগুনেই একদিন বুঝলাম,
আমার ভেতরেও একটা আলো আছে
যা নিভে যায় না এত সহজে।
তখন বুঝলাম—
আমি যে মৃত্যুটার কথা বলি,
তা আসলে নতুন এক জন্মের নাম।
একটা পাল্টে যাওয়ার আকুতি,
একটা সাদা পাতার খোঁজ
যেখানে আমি আরেকবার লিখতে পারি,
নিজের মতো করে।
তাই এখনো মাঝে মাঝে
মৃত্যুর কথা ভাবি,
কিন্তু জানি—
সেই মৃত্যু মানে পালিয়ে যাওয়া নয়,
বরং ফিরে আসা—
নিজের কাছে,
নতুন করে বাঁচার কাছে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।