
বাহার উদ্দিন বকুল, জেদ্দা থেকে

সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের উদ্যোগে বাংলাদেশের ‘৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস’ উদ্যাপন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) জেদ্দার একটি অভিজাত হোটেলে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে দিবসটি উদ্যান করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক ফরিদ বিন সা’দ আল শেহরি। কনসাল জেনারেল আগত দেশি ও বিদেশি নাগরিককদের অভ্যর্থনা জানান।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তিলওয়াত ও বিশেষ দোয়া করা হয়। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।

কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস’ উপলক্ষে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের অতিথিদের শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বর্ণনা করে এ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সেই সঙ্গে সৌদি আরবে অবস্থানরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের

বাংলাদেশের উন্নয়নে তাদের গুরুত্ব তুলে ধরেন। প্রবাসীদের বৈধ পথে প্রেরিত রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে, ঠিক তেমনই সৌদি আরবের উন্নয়নেও প্রবাসীদের অবদান অনেক এবং সেই সঙ্গে সৌদি আরবের প্রচলিত আইন, নিয়মকানুন ও সামাজিক রীতিনীতি—সব ক্ষেত্রে যথাযথভাবে মেনে চলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল রাখার আশা ব্যক্ত করেন।

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন স্বাধিকার আন্দোলনে দেশের জন্য আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে কনসাল জেনারেল বলেন, জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান ও আত্মাহুতির মাধ্যমে একটি বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ার এক অসাধারণ সুযোগ আমরা পেয়েছি।

অনুষ্ঠানে কনসাল জেনারেল প্রধান অতিথিকে নিয়ে কেক কাটেন এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও প্রকৃতি বিষয়ে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শন করানো হয়। শেষে অতিথিদের জন্য নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেটের কর্মকর্তা, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় সাংবাদিকেরা, বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, স্থানীয় কমিউনিটির প্রতিনিধি ও বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের উদ্যোগে বাংলাদেশের ‘৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস’ উদ্যাপন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) জেদ্দার একটি অভিজাত হোটেলে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে দিবসটি উদ্যান করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক ফরিদ বিন সা’দ আল শেহরি। কনসাল জেনারেল আগত দেশি ও বিদেশি নাগরিককদের অভ্যর্থনা জানান।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তিলওয়াত ও বিশেষ দোয়া করা হয়। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।

কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির ‘মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস’ উপলক্ষে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের অতিথিদের শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বর্ণনা করে এ সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সেই সঙ্গে সৌদি আরবে অবস্থানরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের

বাংলাদেশের উন্নয়নে তাদের গুরুত্ব তুলে ধরেন। প্রবাসীদের বৈধ পথে প্রেরিত রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে, ঠিক তেমনই সৌদি আরবের উন্নয়নেও প্রবাসীদের অবদান অনেক এবং সেই সঙ্গে সৌদি আরবের প্রচলিত আইন, নিয়মকানুন ও সামাজিক রীতিনীতি—সব ক্ষেত্রে যথাযথভাবে মেনে চলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল রাখার আশা ব্যক্ত করেন।

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন স্বাধিকার আন্দোলনে দেশের জন্য আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে কনসাল জেনারেল বলেন, জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান ও আত্মাহুতির মাধ্যমে একটি বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ার এক অসাধারণ সুযোগ আমরা পেয়েছি।

অনুষ্ঠানে কনসাল জেনারেল প্রধান অতিথিকে নিয়ে কেক কাটেন এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও প্রকৃতি বিষয়ে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শন করানো হয়। শেষে অতিথিদের জন্য নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেটের কর্মকর্তা, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় সাংবাদিকেরা, বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, স্থানীয় কমিউনিটির প্রতিনিধি ও বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।