রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্প্রতি লন্ডনে এক বক্তব্যে জুলাই আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসীদের সক্রিয় ভূমিকা ও অবদানের কথা স্মরণ করে প্রবাসীদের ভূয়সী প্রশংসা করায় মালয়েশিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশিরা এক অনুষ্ঠান আয়োজন করে তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া প্রবাসীদের পক্ষে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এম রহমান রাজিব এবং চিত্রনির্মাতা ও লেখক জাফর ফিরোজের উদ্যোগে বুকিট বিন্তাং কুয়ালালামপুরের ভিআইপি পিঠা ঘর রেস্টুরেন্টের হল রুমে গত রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কমিউনিটি নেতা ও বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি প্রকৌশলী বাদলুর রহমান খান।
তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সময় প্রবাসীদের মনোবল জোগাতে এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করতে তারেক রহমানের মূল্যবান বক্তব্য ছিল অনন্য প্রেরণার উৎস। প্রবাসীরা অর্থ, সময় ও নানা প্রচেষ্টার মাধ্যমে আন্দোলনকে সফল করতে ভূমিকা রাখেন।
তিনি আরও বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনাকালে প্রবাসে শ্রমিক পাঠানো শুরু করেন। বিএনপি সরকারের সময়ে প্রবাসীদের সমস্ত সুযোগ সুবিধা বলবৎ ছিল। আগামীতে বিএনপি সরকার পরিচালনায় এলে প্রবাসীদের সকল সমস্যা সমাধান করবেন তারেক রহমান। যা তার বক্তব্যে প্রতিফলিত হয়েছে।
প্রবাসী ব্যবসায়ী এস এম বশির আলমের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানের আয়োজক চলচ্চিত্র নির্মাতা জাফর ফিরোজ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘প্রবাসীরা শুধু রেমিট্যান্সযোদ্ধা নয়, তারা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়। আজকের এই অনুষ্ঠান শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও ধন্যবাদ জানানোর জন্য নয়, আমি আজকে কিছু প্রত্যাশা নিয়ে এসেছি আগামীর প্রধানমন্ত্রীর কাছে। আমি মনে করি তারেক রহমান সম্প্রতি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে প্রবাসীদের অবদানকে স্বীকৃতি দিয়ে যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, তা শুধু একটি বক্তব্য নয়, এটি আমাদের দীর্ঘদিনের ত্যাগের প্রতি ন্যায্য সম্মান। প্রবাসীরা হবেন বাংলাদেশের অর্থনীতি, কূটনীতি ও সংস্কৃতির ত্রিমাত্রিক শক্তি। আমরা চাই, প্রধানমন্ত্রী হলে তারেক রহমান প্রবাসীদেরকে নীতি-নির্ধারণী ফোরামে অংশীদার করবেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব বিসিপিএম–এর সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম রতন।
অনুষ্ঠানে দেশের জনগণ ও প্রবাসীদের মঙ্গল কামনায় দোয়া পাঠ করেন ব্যবসায়ী ও কমিউনিটি নেতা তালহা মাহমুদ।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও সম্মাননা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কমিউনিটি নেতা আব্দুল জলিল লিটন, এস এম রহমান তনু, এম জে আলম, মোয়াজ্জেম হোসেন নিপু, কাজী সালাহ উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন, মঞ্জু খা, জাকির হোসেন, আনোয়ার হোসেন সেলিম, শাহজাহান হাওলাদার, রমজান আলী, আলি খান জুয়েল, নূরে সিদ্দিকী সুমন, আলামিন মোল্লা, আসাদুজ্জামান মাসুম, আমিনুল ইসালাম বিপ্লব, হাসিবুর রহমান শান্ত, কে এ সবুজ, ইমন, হেলাল শিকদার, আল-ইমরান, মারুফ ইলাহী, এম মোজাম্মেল হক প্রধান, জাকারিয়া, বাবু, ইসমাইল আকন্দ, হান্নান মল্লিক ও মিন্টু প্রমুখ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্প্রতি লন্ডনে এক বক্তব্যে জুলাই আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসীদের সক্রিয় ভূমিকা ও অবদানের কথা স্মরণ করে প্রবাসীদের ভূয়সী প্রশংসা করায় মালয়েশিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশিরা এক অনুষ্ঠান আয়োজন করে তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া প্রবাসীদের পক্ষে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এম রহমান রাজিব এবং চিত্রনির্মাতা ও লেখক জাফর ফিরোজের উদ্যোগে বুকিট বিন্তাং কুয়ালালামপুরের ভিআইপি পিঠা ঘর রেস্টুরেন্টের হল রুমে গত রোববার (১০ আগস্ট) বিকেলে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কমিউনিটি নেতা ও বিএনপির মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি প্রকৌশলী বাদলুর রহমান খান।
তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সময় প্রবাসীদের মনোবল জোগাতে এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করতে তারেক রহমানের মূল্যবান বক্তব্য ছিল অনন্য প্রেরণার উৎস। প্রবাসীরা অর্থ, সময় ও নানা প্রচেষ্টার মাধ্যমে আন্দোলনকে সফল করতে ভূমিকা রাখেন।
তিনি আরও বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনাকালে প্রবাসে শ্রমিক পাঠানো শুরু করেন। বিএনপি সরকারের সময়ে প্রবাসীদের সমস্ত সুযোগ সুবিধা বলবৎ ছিল। আগামীতে বিএনপি সরকার পরিচালনায় এলে প্রবাসীদের সকল সমস্যা সমাধান করবেন তারেক রহমান। যা তার বক্তব্যে প্রতিফলিত হয়েছে।
প্রবাসী ব্যবসায়ী এস এম বশির আলমের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানের আয়োজক চলচ্চিত্র নির্মাতা জাফর ফিরোজ তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘প্রবাসীরা শুধু রেমিট্যান্সযোদ্ধা নয়, তারা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়। আজকের এই অনুষ্ঠান শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও ধন্যবাদ জানানোর জন্য নয়, আমি আজকে কিছু প্রত্যাশা নিয়ে এসেছি আগামীর প্রধানমন্ত্রীর কাছে। আমি মনে করি তারেক রহমান সম্প্রতি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে প্রবাসীদের অবদানকে স্বীকৃতি দিয়ে যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, তা শুধু একটি বক্তব্য নয়, এটি আমাদের দীর্ঘদিনের ত্যাগের প্রতি ন্যায্য সম্মান। প্রবাসীরা হবেন বাংলাদেশের অর্থনীতি, কূটনীতি ও সংস্কৃতির ত্রিমাত্রিক শক্তি। আমরা চাই, প্রধানমন্ত্রী হলে তারেক রহমান প্রবাসীদেরকে নীতি-নির্ধারণী ফোরামে অংশীদার করবেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব বিসিপিএম–এর সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম রতন।
অনুষ্ঠানে দেশের জনগণ ও প্রবাসীদের মঙ্গল কামনায় দোয়া পাঠ করেন ব্যবসায়ী ও কমিউনিটি নেতা তালহা মাহমুদ।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও সম্মাননা জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কমিউনিটি নেতা আব্দুল জলিল লিটন, এস এম রহমান তনু, এম জে আলম, মোয়াজ্জেম হোসেন নিপু, কাজী সালাহ উদ্দিন, মো. জসিম উদ্দিন, মঞ্জু খা, জাকির হোসেন, আনোয়ার হোসেন সেলিম, শাহজাহান হাওলাদার, রমজান আলী, আলি খান জুয়েল, নূরে সিদ্দিকী সুমন, আলামিন মোল্লা, আসাদুজ্জামান মাসুম, আমিনুল ইসালাম বিপ্লব, হাসিবুর রহমান শান্ত, কে এ সবুজ, ইমন, হেলাল শিকদার, আল-ইমরান, মারুফ ইলাহী, এম মোজাম্মেল হক প্রধান, জাকারিয়া, বাবু, ইসমাইল আকন্দ, হান্নান মল্লিক ও মিন্টু প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাচনিক প্রতিবছর একজন বাচিকশিল্পী বা কবিতার মানুষকে সম্মাননা প্রদান করে। যুগপূর্তির উৎসবে আবৃত্তি শিল্পী, সংগঠক এবং প্রশিক্ষক শিমুল মুস্তাফা ও কবি অপরাহ্ন সুসমিতোকে বাচনিক সম্মাননা দেওয়া হবে।
মানবসভ্যতার ইতিহাসে এমন পরিবার খুব কমই আছে, যাদের অবদান বিজ্ঞানের জগতে এত গভীর রেখাপাত করেছে, আবার একইসাথে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, বিশেষ করে নোবেল পুরস্কার তাদের কাছে একের পর এক ধরা দিয়েছে। মাদাম কুরি ও তার পরিবার সেই বিরল দৃষ্টান্ত।
মনীষী ওকাকুরা দুবার ভারতবর্ষ ভ্রমণ করে ভারতকে আবিষ্কার করেছিলেন একবার ১৯০২ সালে এবং আরেকবার ১৯১২ সালে। অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৬ থেকে ১৯২৯ সালের মধ্যে পাঁচবার জাপান ভ্রমণ করে জাপানকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। দুজন-দুজনের চিন্তাদ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছেন।
সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার এক ঝাঁক এনথুসিয়াস্টিক ডাক্তারদের সাথে আমি হোয়াটসঅ্যাপে একটা গ্রুপে জড়িত। সেদিন দেখলাম সোনার বাংলা ফাউন্ডেশন বাপ্পা মজুমদারকে আনছে, ফান্ডরাইজ করবে দেশে গরিব রোগীদের ডায়ালাইসিস সেবা দেওয়ার জন্য।