
বিডিজেন ডেস্ক
ফ্রান্সের লুতখুজু শহরের মেয়র ডেভিড মার্টিকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে একটি ক্ষুদ্রাকৃতির রিকশা রেপ্লিকা উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশি সাংবাদিক, গবেষক ও সামাজিক কর্মী শাহাবুদ্দিন শুভ।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেলে মেয়রের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করে তাকে এই উপহার দেন তিনি।

রিকশা রেপ্লিকা উপহার পেয়ে মেয়র আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে ইউরোপের সমাজে পরিচিত করিয়ে দেওয়ার উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
আলোচনাকালে শাহাবুদ্দিন শুভ মেয়রের কাছে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
মেয়র ডেভিড মার্টি বলেন, ‘শাহাবুদ্দিন শুভ ফরাসি সমাজে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরছেন। এটি নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় কাজ।’

মেয়র শুভকে এই কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান এবং ভবিষ্যতের নানা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহ দেন।
উল্লেখ্য, শাহাবুদ্দিন শুভ প্রায় এক বছর ধরে ফ্রান্সে বসবাস করছেন। তিনি সিলেটপিডিয়ার প্রধান সম্পাদক এবং অভিবাসন পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি ফ্রান্সে মূলধারার সামাজিক কর্মকাণ্ডেও সক্রিয়ভাবে যুক্ত রয়েছেন। শহরের নানা বিষয় নিয়ে তিনি নিয়মিত ফিচার লিখছেন। এসব ফরাসি সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে এবং লুতখুজু মেয়র অফিসের অফিশিয়াল পেজেও তার লেখা শেয়ার করা হয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় গত ৭ জুলাই লুতখুজু মেয়র অফিস থেকে শাহাবুদ্দিন শুভকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি প্রশংসাপত্র পাঠানো হয়। এটি তার কাজের প্রতি স্থানীয় প্রশাসনের স্বীকৃতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের সংস্কৃতির সেতুবন্ধন রচনায় শাহাবুদ্দিন শুভর এই উদ্যোগ দুই দেশের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে শাহাবুদ্দিন শুভ বলেন, ‘আমার জন্মদিনে মেয়রের আমন্ত্রণে তার অফিসে গিয়ে নিজের ও দেশের কথা বলার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য সত্যিই এক ভিন্ন অনুভূতি। আমি যেখানে থাকি না কেন, সবসময় চাই বাংলাদেশের কথা, আমাদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে।’ বিজ্ঞপ্তি
ফ্রান্সের লুতখুজু শহরের মেয়র ডেভিড মার্টিকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে একটি ক্ষুদ্রাকৃতির রিকশা রেপ্লিকা উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশি সাংবাদিক, গবেষক ও সামাজিক কর্মী শাহাবুদ্দিন শুভ।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেলে মেয়রের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করে তাকে এই উপহার দেন তিনি।

রিকশা রেপ্লিকা উপহার পেয়ে মেয়র আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে ইউরোপের সমাজে পরিচিত করিয়ে দেওয়ার উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
আলোচনাকালে শাহাবুদ্দিন শুভ মেয়রের কাছে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
মেয়র ডেভিড মার্টি বলেন, ‘শাহাবুদ্দিন শুভ ফরাসি সমাজে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি তুলে ধরছেন। এটি নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় কাজ।’

মেয়র শুভকে এই কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান এবং ভবিষ্যতের নানা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহ দেন।
উল্লেখ্য, শাহাবুদ্দিন শুভ প্রায় এক বছর ধরে ফ্রান্সে বসবাস করছেন। তিনি সিলেটপিডিয়ার প্রধান সম্পাদক এবং অভিবাসন পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি ফ্রান্সে মূলধারার সামাজিক কর্মকাণ্ডেও সক্রিয়ভাবে যুক্ত রয়েছেন। শহরের নানা বিষয় নিয়ে তিনি নিয়মিত ফিচার লিখছেন। এসব ফরাসি সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে এবং লুতখুজু মেয়র অফিসের অফিশিয়াল পেজেও তার লেখা শেয়ার করা হয়েছে।

এরই ধারাবাহিকতায় গত ৭ জুলাই লুতখুজু মেয়র অফিস থেকে শাহাবুদ্দিন শুভকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি প্রশংসাপত্র পাঠানো হয়। এটি তার কাজের প্রতি স্থানীয় প্রশাসনের স্বীকৃতি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের সংস্কৃতির সেতুবন্ধন রচনায় শাহাবুদ্দিন শুভর এই উদ্যোগ দুই দেশের মানুষের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে শাহাবুদ্দিন শুভ বলেন, ‘আমার জন্মদিনে মেয়রের আমন্ত্রণে তার অফিসে গিয়ে নিজের ও দেশের কথা বলার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য সত্যিই এক ভিন্ন অনুভূতি। আমি যেখানে থাকি না কেন, সবসময় চাই বাংলাদেশের কথা, আমাদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে।’ বিজ্ঞপ্তি
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।