
বিডিজেন ডেস্ক

বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ মর্যাদায় ও ভাবগম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেছে।
বাহরাইনে নবনিযু্ক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. রইস হাসান সরোয়ার ২১ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী কর্মসূচির সূচনা করেন। এরপর ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং উন্মুক্ত আলোচনার আয়োজন করা হয়।

রাষ্ট্রদূত মো. রইস হাসান সরোয়ার তাঁর বক্তব্যের শুরুতে সকল ভাষাশহীদ ও ভাষা সৈনিকদেরকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণ করেন।
তিনি বলেন, ‘১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হলেও বাংলা আমাদের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মর্যাদা পায় ১৯৫২ সালে। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেসকো ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।

তিনি আরও বলেন, ভাষাকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। ভাষা সর্ম্পকে আমাদের আরও জানতে হবে এবং তরুণ প্রজন্মকে অন্য ভাষা শেখার পাশাপাশি বাংলা ভাষা শেখার প্রতি আরও জোর দিতে হবে।

তিনি প্রবাসীদেরকে বাহরাইনের সকল নিয়মকানুন যথাযথভাবে পালন করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উন্নয়নের পরামর্শ দেন। এ ছাড়া, তিনি প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশি সকলকে একযোগে দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করার আহবান জানান।

দিবসটি উপলক্ষে বাহরাইনের বাংলাদেশ স্কুলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে তারা সংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করে।
রাষ্ট্রদূত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার বিতরণ করেন।

সবশেষে ভাষা শহীদদের পাশাপাশি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সকল পর্যায়ে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী সকল শহীদসহ জুলাই বিপ্লবের শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বিজ্ঞপ্তি

বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযথ মর্যাদায় ও ভাবগম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেছে।
বাহরাইনে নবনিযু্ক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. রইস হাসান সরোয়ার ২১ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী কর্মসূচির সূচনা করেন। এরপর ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং উন্মুক্ত আলোচনার আয়োজন করা হয়।

রাষ্ট্রদূত মো. রইস হাসান সরোয়ার তাঁর বক্তব্যের শুরুতে সকল ভাষাশহীদ ও ভাষা সৈনিকদেরকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্বরণ করেন।
তিনি বলেন, ‘১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হলেও বাংলা আমাদের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মর্যাদা পায় ১৯৫২ সালে। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেসকো ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।

তিনি আরও বলেন, ভাষাকে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। ভাষা সর্ম্পকে আমাদের আরও জানতে হবে এবং তরুণ প্রজন্মকে অন্য ভাষা শেখার পাশাপাশি বাংলা ভাষা শেখার প্রতি আরও জোর দিতে হবে।

তিনি প্রবাসীদেরকে বাহরাইনের সকল নিয়মকানুন যথাযথভাবে পালন করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উন্নয়নের পরামর্শ দেন। এ ছাড়া, তিনি প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশি সকলকে একযোগে দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করার আহবান জানান।

দিবসটি উপলক্ষে বাহরাইনের বাংলাদেশ স্কুলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে তারা সংগীত, কবিতা আবৃত্তি ও নৃত্য পরিবেশন করে।
রাষ্ট্রদূত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার বিতরণ করেন।

সবশেষে ভাষা শহীদদের পাশাপাশি বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সকল পর্যায়ে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী সকল শহীদসহ জুলাই বিপ্লবের শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বিজ্ঞপ্তি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় ৫৪তম মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
যথাযথ মর্যাদা ও আনন্দমুখর পরিবেশে বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে রাজধানী মানামায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সকালে মানামায় বাংলাদেশ দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা হয়।