বিডিজেন ডেস্ক
ভিয়েতনামের হ্যানয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ৪৮তম মিশন হিসেবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান।
এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের নেতৃত্বাধীন কারিগরি প্রতিনিধিদলের সদস্যরাসহ ভিয়েতনামে বসবাসরত প্রবাসীরা উপস্থিত ছিলেন।
কার্যক্রম উদ্বোধনের আগে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের দল কারিগরি কার্যক্রম এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেন।
অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে উপস্থিত বাংলাদেশিদের সম্যক ধারণা দেন ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আল-আমিন মৃধা।
এ ছাড়া, ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শন করা হয়।
রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কারিগরি প্রতিনিধিদলকে ধন্যবাদ জানিয়ে দূতাবাস থেকে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে ই-পাসপোর্ট সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি বলেন, এ কার্যক্রম চালু করার ফলে এখন থেকে ভিয়েতনাম ও লাওসে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা দূতাবাসে এসে ই-পাসপোর্ট সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ ছাড়াও, দূতাবাস ভিয়েতনাম ও লাওসের বিভিন্ন শহরে কনস্যুলার পরিষেবা প্রদানের সময় ই-পাসপোর্ট আবেদন গ্রহণ করবে। আবেদনকারীরা ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে রাষ্ট্রদূত কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতালয় প্রধান নাসির উদদীন।
ভিয়েতনামের হ্যানয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ৪৮তম মিশন হিসেবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ভিয়েতনামে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান।
এসময় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের নেতৃত্বাধীন কারিগরি প্রতিনিধিদলের সদস্যরাসহ ভিয়েতনামে বসবাসরত প্রবাসীরা উপস্থিত ছিলেন।
কার্যক্রম উদ্বোধনের আগে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের দল কারিগরি কার্যক্রম এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেন।
অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে উপস্থিত বাংলাদেশিদের সম্যক ধারণা দেন ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আল-আমিন মৃধা।
এ ছাড়া, ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের ওপর নির্মিত একটি তথ্যচিত্রও প্রদর্শন করা হয়।
রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ লুৎফর রহমান ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কারিগরি প্রতিনিধিদলকে ধন্যবাদ জানিয়ে দূতাবাস থেকে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে ই-পাসপোর্ট সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি বলেন, এ কার্যক্রম চালু করার ফলে এখন থেকে ভিয়েতনাম ও লাওসে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা দূতাবাসে এসে ই-পাসপোর্ট সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এ ছাড়াও, দূতাবাস ভিয়েতনাম ও লাওসের বিভিন্ন শহরে কনস্যুলার পরিষেবা প্রদানের সময় ই-পাসপোর্ট আবেদন গ্রহণ করবে। আবেদনকারীরা ৫ বছর বা ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন প্রাপ্তির এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে রাষ্ট্রদূত কয়েকজন আবেদনকারীকে ই-পাসপোর্ট এনরোলমেন্ট স্লিপ হস্তান্তর করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতালয় প্রধান নাসির উদদীন।
যুক্তরাজ্যের বাংলা গণমাধ্যমের পেশাদার সাংবাদিকদের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠন ‘ইউকে–বাংলা প্রেসক্লাব’-এর কার্যকরী কমিটি গঠনের লক্ষ্যে দ্বিবার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। গত মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন ও বাংলাদেশ ক্রিকেট কমিউনিটি, ইউকে’র যৌথ আয়োজনে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ।
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভিসা দালালদের সিন্ডিকেটে ধস নেমেছে। এতে অসাধু নিয়োগকর্তাদের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে লাগাম পড়েছে।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।