জাহিদ হোসেন জনি, কুয়েত থেকে
কুয়েতপ্রবাসী বাংলাদেশি সংবাদকর্মীরা ইংরেজি নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছেন শীতকালীন পিঠা উৎসবের মাধ্যমে।
‘গত বছরের সব গ্লানি মুছে যাক, নতুন বছরে আসুক সুখ,শান্তি আর আনন্দ এক ঝাঁক’ এ রকম এক স্লোগানে নতুন বছরকে স্বাগত জানান কুয়েতপ্রবাসী বাংলাদেশি সংবাদকর্মীরা।
বুধবার (১ জানুয়ারি) কুয়েত সিটিতে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের অস্থায়ী কার্যালয়ে মিলিত হন প্রবাসী সংবাদকর্মীরা। এ সময় তারা শীতের দেশি পিঠা উৎসব করেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি মইন উদ্দিন সরকার সুমন সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, প্রবাসে হাজারো ব্যস্ততার কারণে সব সহকর্মীদের নিয়ে একসঙ্গে বসার সুযোগ হয় না। নতুন বছরের প্রথম দিনে খানিক অবসরে সবাই মিলিত হতে পেরেছি।
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডার আনন্দই অন্যরকম। এই আড্ডার মাধ্যমে অবশ্যই পারস্পরিক সম্পর্ক ভালো রাখতে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
সাধারণ সম্পাদক আ হ জুবেদ সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, এ ধরনের পরিবেশে বসা সত্যিই ভালো লাগে। সকল সহকর্মীরা যখন একসঙ্গে বসে আড্ডা দিই; তখন মনে হয় সব ভালো লাগা যেন এখানেই।
সাংবাদিক জুবেদ বলেন, আমরা নিরপেক্ষ নই; আমরা সত্যের পক্ষে। নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকলে, কেন জানি আমার কাছে মনে হয় আমরা সুবিধাবাদী সাংবাদিক।
তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালে প্রবাসীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বেশ কিছু কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের। তবে এসব কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য সকল সহকর্মীদের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি।
এবার নতুন বছরের আড্ডায় প্রবাসী সাংবাদিকেরা নিজ হাতে তৈরি খাবার নিয়ে আসেন। মহসিন পারভেজের চিকেন বিরিয়ানি ও নাসরিন আক্তার মৌসুমির রস পিঠা ও ভাপা পিঠার ভূয়সী প্রশংসা করেন সবাই।
আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন আল-আমিন রানা, সাদেক রিপন, মহসিন পারভেজ, আহাদ আম্বিয়া খোকন, মোশাররফ হোসেন, আলাল আহমদ, জাহিদ হোসেন জনি ও কাওসার আহমদ বিহন প্রমুখ।
কুয়েতপ্রবাসী বাংলাদেশি সংবাদকর্মীরা ইংরেজি নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছেন শীতকালীন পিঠা উৎসবের মাধ্যমে।
‘গত বছরের সব গ্লানি মুছে যাক, নতুন বছরে আসুক সুখ,শান্তি আর আনন্দ এক ঝাঁক’ এ রকম এক স্লোগানে নতুন বছরকে স্বাগত জানান কুয়েতপ্রবাসী বাংলাদেশি সংবাদকর্মীরা।
বুধবার (১ জানুয়ারি) কুয়েত সিটিতে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের অস্থায়ী কার্যালয়ে মিলিত হন প্রবাসী সংবাদকর্মীরা। এ সময় তারা শীতের দেশি পিঠা উৎসব করেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি মইন উদ্দিন সরকার সুমন সকলকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, প্রবাসে হাজারো ব্যস্ততার কারণে সব সহকর্মীদের নিয়ে একসঙ্গে বসার সুযোগ হয় না। নতুন বছরের প্রথম দিনে খানিক অবসরে সবাই মিলিত হতে পেরেছি।
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডার আনন্দই অন্যরকম। এই আড্ডার মাধ্যমে অবশ্যই পারস্পরিক সম্পর্ক ভালো রাখতে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
সাধারণ সম্পাদক আ হ জুবেদ সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, এ ধরনের পরিবেশে বসা সত্যিই ভালো লাগে। সকল সহকর্মীরা যখন একসঙ্গে বসে আড্ডা দিই; তখন মনে হয় সব ভালো লাগা যেন এখানেই।
সাংবাদিক জুবেদ বলেন, আমরা নিরপেক্ষ নই; আমরা সত্যের পক্ষে। নিরপেক্ষ অবস্থানে থাকলে, কেন জানি আমার কাছে মনে হয় আমরা সুবিধাবাদী সাংবাদিক।
তিনি আরও বলেন, ২০২৫ সালে প্রবাসীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বেশ কিছু কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের। তবে এসব কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য সকল সহকর্মীদের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি।
এবার নতুন বছরের আড্ডায় প্রবাসী সাংবাদিকেরা নিজ হাতে তৈরি খাবার নিয়ে আসেন। মহসিন পারভেজের চিকেন বিরিয়ানি ও নাসরিন আক্তার মৌসুমির রস পিঠা ও ভাপা পিঠার ভূয়সী প্রশংসা করেন সবাই।
আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন আল-আমিন রানা, সাদেক রিপন, মহসিন পারভেজ, আহাদ আম্বিয়া খোকন, মোশাররফ হোসেন, আলাল আহমদ, জাহিদ হোসেন জনি ও কাওসার আহমদ বিহন প্রমুখ।
বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন ও বাংলাদেশ ক্রিকেট কমিউনিটি, ইউকে’র যৌথ আয়োজনে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ।
কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভিসা দালালদের সিন্ডিকেটে ধস নেমেছে। এতে অসাধু নিয়োগকর্তাদের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে লাগাম পড়েছে।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।