
বিডিজেন ডেস্ক

কানাডার টরন্টোয় অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘প্রবাস ভাবনায় সাম্প্রতিক বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনার।
স্থানীয় সময় গত শনিবার (২১ ডিসেম্বর) টরন্টোর আলবার্ট ক্যাম্পবেল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলা টেলিভিশন কানাডা এবং বাংলা২৪ কানাডার যৌথ আয়োজনে এই সেমিনারে ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্নেহাশিস রায়।
প্রবন্ধটির ওপর আলোচনা করেন টিটো খন্দকার, আমিনুর রহমান সোহেল ও শওগাত আলী সাগর।
আয়োজক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাগত বক্তব্য দেন সাজ্জাদ আলী।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা ও প্রবন্ধটি পাঠ করেন মানজু মান আরা।
এ আয়োজনে মূল প্রবন্ধে স্নেহাশিস রায় মুসলিম জনগোষ্ঠি-প্রধান বাংলাদেশে পাশ্চাত্য ধাঁচের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিকল্প হিসেবে একটি মডারেট ইসলামি আদলের গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেন।
আলোচকেরা প্রবন্ধের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন।
এ ছাড়া প্রবন্ধকার ও আলোচকেরা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক-ঘটনাবলি নিয়ে উপস্থিত দর্শকদের প্রশ্নের জবাব দেন।

প্রশ্নোত্তর পর্বটি ছিল সেমিনারের প্রাণবন্ত অংশ। অডিটরিয়ামে উপস্থিত দর্শকেরা তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে প্রশ্ন রাখেন। প্রবন্ধকার ও আলোচকেরা আন্তরিকতার সঙ্গে প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দেন।
প্রশ্নোত্তর পর্বটি সঞ্চালনা করেন সাজ্জাদ আলী। কেবল আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য এই সেমিনারে বিপুলসংখ্যক দর্শক-শ্রোতা অংশ নেন।
সেমিনারের সার্বিক তত্ত্বাবধান, স্থির চিত্র ও শব্দযন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করেছেন সজীব চৌধুরী। ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছেন দোলন তালুকদার, আরিয়ান হক ও আমির সুমন। ভিডিও চিত্রধারণ নির্দেশনায় ছিলেন অষ্টিন কিম। আর ক্যামেরা অপারেট করেছেন স্নিগ্ধা চৌধুরী ও অমৃতা রায়। চন্দন পাল সেমিনার সংশ্লিষ্ট কম্পিউটার অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন।
সেমিনারের শুরুতে বাংলা টেলিভিশন কানাডা প্রযোজিত ‘৪৭ থেকে ৭১’ শিরোনামের একটি ডকুমেন্ট্রি দেখানো হয়। কানাডা ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সেমিনারের সমাপ্তি হয়।
অনুষ্ঠানে আয়োজকেরা জানান, সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি বাংলা২৪ কানাডা এবং বাংলা টেলিভিশন কানাডা চ্যানেলে এবং স্যোশাল মিডিয়ায় প্রচারিত হবে।

কানাডার টরন্টোয় অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘প্রবাস ভাবনায় সাম্প্রতিক বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনার।
স্থানীয় সময় গত শনিবার (২১ ডিসেম্বর) টরন্টোর আলবার্ট ক্যাম্পবেল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলা টেলিভিশন কানাডা এবং বাংলা২৪ কানাডার যৌথ আয়োজনে এই সেমিনারে ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন স্নেহাশিস রায়।
প্রবন্ধটির ওপর আলোচনা করেন টিটো খন্দকার, আমিনুর রহমান সোহেল ও শওগাত আলী সাগর।
আয়োজক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাগত বক্তব্য দেন সাজ্জাদ আলী।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা ও প্রবন্ধটি পাঠ করেন মানজু মান আরা।
এ আয়োজনে মূল প্রবন্ধে স্নেহাশিস রায় মুসলিম জনগোষ্ঠি-প্রধান বাংলাদেশে পাশ্চাত্য ধাঁচের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিকল্প হিসেবে একটি মডারেট ইসলামি আদলের গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেন।
আলোচকেরা প্রবন্ধের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন।
এ ছাড়া প্রবন্ধকার ও আলোচকেরা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক-ঘটনাবলি নিয়ে উপস্থিত দর্শকদের প্রশ্নের জবাব দেন।

প্রশ্নোত্তর পর্বটি ছিল সেমিনারের প্রাণবন্ত অংশ। অডিটরিয়ামে উপস্থিত দর্শকেরা তাদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে প্রশ্ন রাখেন। প্রবন্ধকার ও আলোচকেরা আন্তরিকতার সঙ্গে প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দেন।
প্রশ্নোত্তর পর্বটি সঞ্চালনা করেন সাজ্জাদ আলী। কেবল আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য এই সেমিনারে বিপুলসংখ্যক দর্শক-শ্রোতা অংশ নেন।
সেমিনারের সার্বিক তত্ত্বাবধান, স্থির চিত্র ও শব্দযন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করেছেন সজীব চৌধুরী। ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছেন দোলন তালুকদার, আরিয়ান হক ও আমির সুমন। ভিডিও চিত্রধারণ নির্দেশনায় ছিলেন অষ্টিন কিম। আর ক্যামেরা অপারেট করেছেন স্নিগ্ধা চৌধুরী ও অমৃতা রায়। চন্দন পাল সেমিনার সংশ্লিষ্ট কম্পিউটার অপারেশনের দায়িত্বে ছিলেন।
সেমিনারের শুরুতে বাংলা টেলিভিশন কানাডা প্রযোজিত ‘৪৭ থেকে ৭১’ শিরোনামের একটি ডকুমেন্ট্রি দেখানো হয়। কানাডা ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সেমিনারের সমাপ্তি হয়।
অনুষ্ঠানে আয়োজকেরা জানান, সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি বাংলা২৪ কানাডা এবং বাংলা টেলিভিশন কানাডা চ্যানেলে এবং স্যোশাল মিডিয়ায় প্রচারিত হবে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় ৫৪তম মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
যথাযথ মর্যাদা ও আনন্দমুখর পরিবেশে বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে রাজধানী মানামায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সকালে মানামায় বাংলাদেশ দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা হয়।