
বিডিজেন ডেস্ক
তুরস্বের রাজধানী আঙ্কারায় যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস (১৬ ডিসেম্বর) উদ্যাপন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। এ উপলক্ষে নানা কর্মসূচির আয়োজন করে দূতাবাস।
দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হকের নেতৃত্বে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
পতাকা উত্তোলন শেষে দূতাবাসের আলোচনা কক্ষে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় কোরআন থেকে তিলাওয়াত ও বিশেষ মোনাজাত এবং দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করা হয়।

পরে দিবসটির তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান।
সমাপনী বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হক বলেন, বিজয় দিবস জাতীয় গৌরবের প্রতীক এবং স্বাধীনতা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন। তিনি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী লাখ লাখ বীর শহিদ, জাতীয় নেতৃবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সম্ভ্রমহারা মা-বোন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহত শহিদ ও আহতদের।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতায় সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং অর্থনৈতিক মুক্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাও ছিল এর অন্যতম উদ্দেশ্য।
তিনি উল্লেখ করেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি বৈষম্যহীন, দুর্নীতি ও স্বৈরাচারমুক্ত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি
তুরস্বের রাজধানী আঙ্কারায় যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস (১৬ ডিসেম্বর) উদ্যাপন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। এ উপলক্ষে নানা কর্মসূচির আয়োজন করে দূতাবাস।
দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হকের নেতৃত্বে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
পতাকা উত্তোলন শেষে দূতাবাসের আলোচনা কক্ষে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় কোরআন থেকে তিলাওয়াত ও বিশেষ মোনাজাত এবং দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করা হয়।

পরে দিবসটির তাৎপর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ইফতেকুর রহমান।
সমাপনী বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হক বলেন, বিজয় দিবস জাতীয় গৌরবের প্রতীক এবং স্বাধীনতা বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন। তিনি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী লাখ লাখ বীর শহিদ, জাতীয় নেতৃবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সম্ভ্রমহারা মা-বোন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহত শহিদ ও আহতদের।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য কেবল রাজনৈতিক স্বাধীনতায় সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং অর্থনৈতিক মুক্তি ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাও ছিল এর অন্যতম উদ্দেশ্য।
তিনি উল্লেখ করেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি বৈষম্যহীন, দুর্নীতি ও স্বৈরাচারমুক্ত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় ৫৪তম মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
যথাযথ মর্যাদা ও আনন্দমুখর পরিবেশে বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে রাজধানী মানামায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সকালে মানামায় বাংলাদেশ দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচির সূচনা হয়।
পাকিস্তানের বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযথ মর্যাদা, উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দমুখর পরিবেশেহান বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে রাজধানী ইসলামাবাদে হাইকমিশন কমপ্লেক্সে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করা হয়।