
বিডিজেন ডেস্ক

বাহরাইনের রাজধানী মানামায় বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসীদের উপস্থিতিতে আনন্দমুথর পরিবেশে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দূতাবাসের হল রুমে আনন্দঘন পরিবেশে বাহরাইনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. রইস হাসান সরোয়ারের সভাপতিত্বে এই গণশুনানির আয়োজন করা হয়।

গণশুনানিতে সাধারণ প্রবাসীদের পাশাপাশি ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
দূতাবাস গনশুনানিতে আগত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে।

মো. রইস হাসান সরোয়ার তাঁর বক্তব্যে গণশুনানিতে উপস্থিত সকলকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, গণশুনানির মাধ্যমে দূতাবাস সরাসরি প্রবাসী কর্মীদের সমস্যা সর্ম্পকে অবহিত হতে পারবে। দূতাবাসের কাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা বৃদ্ধিতে প্রবাসীদের গঠনমূলক পরামর্শ দূতাবাসের সেবার মানকে আরো ত্বরান্বিত করবে।
এ ছাড়া, তিনি কোনো সমস্যা হলে সরাসরি দূতাবাসের অফিসারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

রাষ্ট্রদূত সকলকে বাহরাইনের আইনকানুন মেনে চলা এবং বৈধভাবে দেশটিতে অবস্থান করার অনুরোধ জানান। বিদেশের মাটিতে কারও দ্বারা যেন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট না হয় সেই দিকে লক্ষ্য রাখার পাশাপাশি বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রেরণ করার জন্য সকলকে অনুরোধ জানান।
এ গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন।

অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা দূতাবাসের রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। দূতাবাসের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূত তাদের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রশ্নের তাৎক্ষণিক সমাধান দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস দেশটিতে বসবাসরত সকল প্রবাসীদের জন্য প্রতি মাসের শেষ শুক্রবার গনশুনানির আয়োজন করবে। প্রবাসীরা তাদের প্রস্তাবনা, মতামত, অভিযোগ, পরামর্শ সরাসরি ইমেইলে ([email protected]) পাঠাতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি

বাহরাইনের রাজধানী মানামায় বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রবাসীদের উপস্থিতিতে আনন্দমুথর পরিবেশে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দূতাবাসের হল রুমে আনন্দঘন পরিবেশে বাহরাইনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. রইস হাসান সরোয়ারের সভাপতিত্বে এই গণশুনানির আয়োজন করা হয়।

গণশুনানিতে সাধারণ প্রবাসীদের পাশাপাশি ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
দূতাবাস গনশুনানিতে আগত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে।

মো. রইস হাসান সরোয়ার তাঁর বক্তব্যে গণশুনানিতে উপস্থিত সকলকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, গণশুনানির মাধ্যমে দূতাবাস সরাসরি প্রবাসী কর্মীদের সমস্যা সর্ম্পকে অবহিত হতে পারবে। দূতাবাসের কাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা বৃদ্ধিতে প্রবাসীদের গঠনমূলক পরামর্শ দূতাবাসের সেবার মানকে আরো ত্বরান্বিত করবে।
এ ছাড়া, তিনি কোনো সমস্যা হলে সরাসরি দূতাবাসের অফিসারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।

রাষ্ট্রদূত সকলকে বাহরাইনের আইনকানুন মেনে চলা এবং বৈধভাবে দেশটিতে অবস্থান করার অনুরোধ জানান। বিদেশের মাটিতে কারও দ্বারা যেন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট না হয় সেই দিকে লক্ষ্য রাখার পাশাপাশি বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রেরণ করার জন্য সকলকে অনুরোধ জানান।
এ গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন।

অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা দূতাবাসের রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। দূতাবাসের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূত তাদের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রশ্নের তাৎক্ষণিক সমাধান দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস দেশটিতে বসবাসরত সকল প্রবাসীদের জন্য প্রতি মাসের শেষ শুক্রবার গনশুনানির আয়োজন করবে। প্রবাসীরা তাদের প্রস্তাবনা, মতামত, অভিযোগ, পরামর্শ সরাসরি ইমেইলে ([email protected]) পাঠাতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।