
মো. ইব্রাহিম চৌধুরী, দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে প্রতিবারের মতো এবারও বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
রোববার (৩০ মার্চ) স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ২০ মিনিটে দুবাই আল সালাম মসজিদে বিপুলসংখ্যক প্রবাসী ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েন।
সূর্য ওঠার আগেই বিশাল মসজিদের ময়দান কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। সেখানে নামাজ পড়তে আসা বেশির ভাগ মুসল্লি ছিলেন বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারতের নাগরিক। ঈদের জামাত শেষে দেশ, জাতি এবং বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এরপর শুরু হয় কোলাকুলি পর্ব। এরই মধ্যে চলে প্রবাসীদের দেশের প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়। একটু বিশ্রাম নিয়ে বিকেল থেকে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ভিড় জমাতে থাকে সবাই।
আরব আমিরাতে ঈদের সবচেয়ে বড় জামাত আবুধাবির শেখ জায়েদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আমিরাতে ঈদের ছুটিতে আবুধাবি, দুবাই ও শারজাহের কার পার্কিং ব্যবস্থা ফ্রি রাখা হয়। আবুধাবির টোল গেট ফ্রি থাকলেও দুবাইয়ের টোল গেট আগের নিয়মেই পরিচালিত হয়েছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে প্রতিবারের মতো এবারও বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
রোববার (৩০ মার্চ) স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ২০ মিনিটে দুবাই আল সালাম মসজিদে বিপুলসংখ্যক প্রবাসী ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়েন।
সূর্য ওঠার আগেই বিশাল মসজিদের ময়দান কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। সেখানে নামাজ পড়তে আসা বেশির ভাগ মুসল্লি ছিলেন বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ভারতের নাগরিক। ঈদের জামাত শেষে দেশ, জাতি এবং বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এরপর শুরু হয় কোলাকুলি পর্ব। এরই মধ্যে চলে প্রবাসীদের দেশের প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়। একটু বিশ্রাম নিয়ে বিকেল থেকে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ভিড় জমাতে থাকে সবাই।
আরব আমিরাতে ঈদের সবচেয়ে বড় জামাত আবুধাবির শেখ জায়েদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আমিরাতে ঈদের ছুটিতে আবুধাবি, দুবাই ও শারজাহের কার পার্কিং ব্যবস্থা ফ্রি রাখা হয়। আবুধাবির টোল গেট ফ্রি থাকলেও দুবাইয়ের টোল গেট আগের নিয়মেই পরিচালিত হয়েছে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।