
বিডিজেন ডেস্ক

গ্রিসের মেনোলাদায় বসবাসকারী বাংলাদেশিদের বাসস্থান ও স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নে স্থানীয় ভাইস মেয়রের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
গ্রিসে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ মেনোলাদা ও লাপ্পা এলাকায় কৃষি খাতে নিয়োজিত। তারা কৃষি খাতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। পাশাপাশি তারা বাংলাদেশেও পাঠাচ্ছেন রেমিট্যান্স। কিন্তু সেখানে প্রবাসী অনেকেই মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এমন পরিস্থিতিতে মেনোলাদার ভাইস মেয়র স্কাভেনিতিস গিওরগিওসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা ও দূতাবাসের প্রথম সচিব রাবেয়া বেগম।
এ সময় ভাইস মেয়র গ্রিসের কৃষি খাতে ও অর্থনীতিতে বাংলাদেশিদের অবদান তুলে ধরে প্রশংসা করেন। এ ছাড়া, বাংলাদেশি কর্মী বাড়ানোর পাশাপাশি তাদের বাসস্থান ও স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নের আশ্বাস দেন।

গ্রিসের মেনোলাদায় বসবাসকারী বাংলাদেশিদের বাসস্থান ও স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নে স্থানীয় ভাইস মেয়রের সঙ্গে বৈঠক করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
গ্রিসে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশ মেনোলাদা ও লাপ্পা এলাকায় কৃষি খাতে নিয়োজিত। তারা কৃষি খাতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছেন। পাশাপাশি তারা বাংলাদেশেও পাঠাচ্ছেন রেমিট্যান্স। কিন্তু সেখানে প্রবাসী অনেকেই মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এমন পরিস্থিতিতে মেনোলাদার ভাইস মেয়র স্কাভেনিতিস গিওরগিওসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা রহমান সুমনা ও দূতাবাসের প্রথম সচিব রাবেয়া বেগম।
এ সময় ভাইস মেয়র গ্রিসের কৃষি খাতে ও অর্থনীতিতে বাংলাদেশিদের অবদান তুলে ধরে প্রশংসা করেন। এ ছাড়া, বাংলাদেশি কর্মী বাড়ানোর পাশাপাশি তাদের বাসস্থান ও স্বাস্থ্য সেবা উন্নয়নের আশ্বাস দেন।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।